লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়, লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়, কোন কোন সফটওয়্যার লেখালেখির জন্য সবচেয়ে ভালো, এই প্রশ্ন গুলো করে থাকেন অনেকেই। কেননা লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয় এই প্রশ্নটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক পরীক্ষাতে এসে থাকে।
পাশাপাশি বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা অথবা ভাইভা পরীক্ষাতেও জানতে চাওয়া হয়– লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয় এবং লেখালেখির জন্য কোন কোন সফটওয়্যার সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ব্যবহারযোগ্য।
মূলত লেখালেখির জন্য এই মুহূর্তে সবচেয়ে পরিচিত দুইটি সফটওয়্যার হচ্ছে “গুগল ডক্স এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড”। এছাড়াও আরো কিছু রয়েছে। ঠিক এ-কারণেই আমরা লেখালেখির জন্য অর্থাৎ কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে নির্ভুলভাবে লেখালেখি করা যায়, কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে চমৎকার কন্টেন্ট তৈরি করা যায় এ বিষয়ে জানাবো বিস্তারিত।
লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়?
লেখালেখির জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়। তবে নৈবিত্তিক প্রশ্নতে যদি আপনাকে অপশন হিসেবে ফটোশপ, ডাটাবেজ, স্প্রেডশীট এবং ওয়ার্ড প্রসেসর এর নাম উল্লেখ করা হয় তাহলে সঠিক উত্তর হবে “ওয়ার্ড প্রসেসর”। কেননা এই চারটি সফটওয়্যার এর মধ্যে লেখালেখির জন্য ওয়ার্ড প্রসেসর সফটওয়্যারটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
এছাড়াও লেখালেখির জন্য বিভিন্ন ধরনের নোট পেট সফটওয়্যার গুলো ইউজ করা হয়। যারা সর্বদা লেখালেখির জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে। তবে এই মুহূর্তে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ব্যবহার্য দুইটি সফটওয়্যার হচ্ছে google dosc ও microsoft word. এছাড়াও লেখালেখির জন্য আরও যে সকল সফটওয়্যার রয়েছে সেগুলো হলো—
- Libreoffice writer
- Markdown Editors
- Scrivener
- Apple pages
- Evernote
- Notion
- Countable pad
- Logopit plus
- Mozilla Firefox
- Picsay pro
- Floating Notes
Microsoft word (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড)
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হচ্ছে একটি বহুমুখী এবং শক্তিশালী সফটওয়্যার। যেখানে বিভিন্ন ধরনের নোটপ্যাড রয়েছে। আর তাই মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি করা সম্ভব হয়ে ওঠে। এটি মূলত ব্যক্তিগত ও পেশাদার লেখালেখির জন্য একটি পরিচিত ও বহুল ব্যবহৃত সফটওয়্যার। যার রয়েছে দারুন টেক্সট প্রসেসর, যা বিভিন্ন ধরনের নথি, প্রজেক্ট রিপোর্ট, সরবরাহ বিবরণ এবং অন্যান্য ডকুমেন্ট লেখার জন্য ব্যবহৃত হয়।
আপনি যদি লেখাকে কেন্দ্র করে ছোটখাটো ডিজাইন করতে চান, সুন্দর একটি ডকুমেন্ট তৈরি করতে চান অথবা সিভি থেকে শুরু করে সুন্দর লেকচার শীট তৈরি করতে চান তাহলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড লেখালেখির জন্য সবচেয়ে ব্যবহারযোগ্য সফটওয়্যার হবে আপনার কাছে। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডক্স দিয়ে বানানে ভুল বের করা যায়, যার ফলে খুব সহজেই লেখালেখির ক্ষেত্রে মিসটেক হয়ে যাওয়া বানানগুলো খুঁজে পাওয়া সম্ভবপর হয় এবং সময় অপচয় কম হয়।
Google Docs (গুগল ডক্স)
বিনামূল্যে একটি অনলাইন ওয়ার্ড প্রসেসর গুগল ডস্ক। যেটা বাংলা এবং ইংরেজি লেখালেখির জন্য সবচেয়ে ব্যবহার্য একটি সফটওয়্যার হিসেবে পরিচিত। গুগল ডক্স গুগলের একটি ফ্রি অ্যাপ্লিকেশন সেবা, যেটাকে আপনি মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড এর অনলাইন ভার্সনের সাথে খুব সহজেই তুলনা করতে পারেন।
মূলত এটি ব্যবহার করার সহজ এবং এটি স্টোরেজে কোন জায়গা দখল না করার কারণে বেশ সুবিধাদায়ক। তাছাড়াও একাধিক ডিভাইসে একই ফাইল নিয়ে কাজ করার সুবিধাও রয়েছে।। আর তাই লেখালেখির জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার কোনটি এমন প্রশ্ন যদি করেন, তাহলে বলা যায়- গুগল ডক্স হচ্ছে লেখালেখির জন্য দারুন একটি সফটওয়্যার। যেটা বিনামূল্যে আপনি এখনই আপনার ফোনে ইন্সটল করতে পারেন এবং কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারেন।
Markdown Editors (মার্ক ডাউন এডিটর)
সরল টেক্সট এডিটর ব্যবহার করে ফরমেট করা টেক্সট তৈরি করার জন্য একটি লাইট ওয়েট মার্কআপ ভাষার সফটওয়্যার হচ্ছে মার্ক ডাউন এডিটরস। মূলত লেখালেখির সময় মার্ক ডাউন স্থানপন্ন করার জন্য এই ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়। যেমন ধরুন Typora মার্ক ডাউন সম্পাদক।
Scrivener (স্কিভেনার)
আপনি যদি বই লিখতে পছন্দ করেন, বই লেখার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সফটওয়্যার টি বেছে নিতে চান তাহলে Scrivener (স্কিভেনার) হচ্ছে সবচেয়ে ভালো লেখালেখির সফটওয়্যার হবে। কেননা লেখকদের প্রস্তুতি করতে সাহায্য করে এই সফটওয়্যারটি। গল্প, নভেল, ব্লগ পোস্ট ইত্যাদি সবকিছুই লেখা সম্ভবপর হয় এতে। তবে এখনো পর্যন্ত খুব বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি স্কিভেনার নামক লেখালেখির সফটওয়্যার টি। তবে আপনি চাইলে এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন অথবা সার্চ করতে পারেন গুগল ক্রোম ব্রাউজারে।
Apple pages (অ্যাপেল পেজ)
অ্যাপেল পেজ হচ্ছে অ্যাপল ভিত্তিক নোটপেট সফটওয়্যার। লেখালেখির সফটওয়্যার এর তালিকায় এটিও অবস্থান করছে। কেননা খুবই সহজ এবং ব্যবহার বান্ধব ইন্টারফেস প্রদান করে থাকে অ্যাপোল পেজ নামক লেখালেখির এই সফটওয়্যারটি, যেটা চাইলে যে কেউ ব্যবহার করতে পারেন এখনই।
Evernote (এভারনোট)
অ্যাভারনোট হলো একটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার। যারা লেখালেখির জন্য ভালো মানের সহজ ও ব্যবহারযোগ্য সফটওয়্যার খুঁজছেন তাদের জন্য সহায়ক পূর্ণ সফটওয়্যার হতে পারে এটি। যেখানে আপনি আপনার সকল তথ্য সংরক্ষণ করতে পারবেন লেখালেখির অন্যান্য সফটওয়্যার গুলোর মতোই। এক কথায় সকল প্রকার সুবিধা মিলবে সেখানে।
Notion(নোশন/ধারণা)
এই অ্যাপসটি মোটামুটি পরিচিত। তবে কেউ কেউ এটা জানেন না যে নোশন সফটওয়্যারটি মূলত লেখালেখির জন্য ব্যবহৃত হয়। আর তাই প্রশ্ন করেন- “NOTION” App কী? কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
এক কথায় বললে বলা যায় এই সফটওয়্যার বা এপ্সটি ওয়েব ভার্সন হারভার্ড থেকে শুরু করে পৃথিবীর সকল ছাত্র ব্যবসায়ী সহ বিভিন্ন মানুষের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। যেখানে টুডু লিস্ট থেকে শুরু করে যাবতীয় সবকিছু খুব সহজেই ট্র্যাক করা সম্ভবপর হয়ে ওঠে।
আপনি যদি notion সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে দেখতে চান তাহলে এখনি গুগলে এই নামটি লিখে সার্চ করুন। অতঃপর সাজেস্টকৃত প্রথম ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য রেজিস্ট্রেশন কার্যাবলী সম্পাদন করুন। অতঃপর ব্যবহার করে দেখুন এই সফটওয়্যারটি, যা লেখালেখির জন্য অথবা ডকুমেন্ট তৈরি থেকে শুরু করে লিস্টিং করার ক্ষেত্রে আপনাকে বিশেষ সহায়তা প্রদান করবে।
Countable pad (কাউন্টেবল প্যাড)
কাউন্টেবল প্যাড খুবই পরিচিত লেখালেখির সফটওয়্যার। কেননা এই সফটওয়্যারটির বিশেষ কিছু ফিচার চালু করা হয়েছে যেগুলো গ্রাহকদের পছন্দের শীর্ষে অবস্থান করাচ্ছে। যেমন ধরুন আপনি একটা আর্টিকেল লিখবেন আর সেই আর্টিকেলটি লেখার সঙ্গে সঙ্গে অটোমেটিক ওপরের দিকে হেডারের অংশ থেকে উঠতে থাকবে যে আপনার লেখাটি ঠিক কত ওয়ার্ড হয়েছে এবং কতটি সেন্টেন্স রয়েছে আর কতগুলো ক্যারেক্টার থাকছে। এছাড়াও আরো বেশ কিছু সুবিধার কারণে কাউন্টেবল প্যাড লেখালেখির জন্য ব্যবহৃত একটি সফটওয়্যার।
Logopit plus (লোগোপিট প্লাস)
একইভাবে লোগোপিট হল আর্টিকেল রাইটারদের খুবই জনপ্রিয় একটি গর্জিয়াস সফটওয়্যার। কেননা এতে এমন একটি ফিচার চালু করা রয়েছে যার মাধ্যমে আপনাকে খুবই ইউনিক একটি ফটো অর্থাৎ পিকচার ক্রিয়েট করে দিবে আমরা অনেকেই জানি ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন ব্লগ পোষ্ট গুলো করার সময় ইমেজ কপি হলে সেটা র্যাঙ্ক করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।
আর এক্ষেত্রে আপনি যদি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আর্টিকেল লেখার সময়ে সুন্দর ইউনিক ফটো ক্রিয়েট করে নিতে পারেন তাহলে তো বিষয়টা আরো বেশি ভালোলাগার হবে এটাই স্বাভাবিক। আর তাই আপনি চাইলে এখনই ব্যবহার করতে পারেন লেখালেখির জন্য লোগো পিট প্লাস নামক সফটওয়্যার বা মোবাইল অ্যাপস।
Mozilla Firefox (মজিলা ফায়ারফক্স)
বহুদিনের পরিচিত না মজিলা ফায়ারফক্স। কেননা লেখালেখির এই সফটওয়্যারটি অনেক পুরাতন যার নাম আমরা আমাদের পাঠ্য বই থেকে প্রথম শুনেছিলাম। সত্যি বলতে আপনি যদি একজন ব্লগার হয়ে থাকেন আর আপনার ওয়েবসাইটটি যদি ব্লগার ডট কম এ তৈরি করা হয় তাহলে আপনার জন্য মজিলা ফায়ারফক্স সফটওয়্যারটি সবচেয়ে বেশি কাজে আসবে। কেননা এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে লেখালেখি করলে লেখা একটি সুন্দর স্ট্রাকচার ফলো করে ক্রিয়েট হয় যেটা অডিয়েন্সের নজর করে।
Floating Notes (ফ্লুটানিং নোট)
আপনি যদি তাড়াহুড়ো প্রকৃতির রাইটার অর্থাৎ লেখক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার হবে এটি। কেননা এই সফটওয়্যার বা এপ্সটি ব্যবহার করে অনেক তাড়াতাড়ি আর্টিকেল লেখা যায়। কারণ বারবার তথ্য সেভ করার ঝামেলা নেই Floating Notes (ফ্লুটানিং নোটটে) , এছাড়াও আরো কিছু ফিচার থাকার কারণে ও এই অ্যাপসটি বা এই সফটওয়্যারটি অনেক বেশি জনপ্রিয়।
তো অডিয়েন্স বন্ধুরা, লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয় এ প্রশ্নের সমাধান মিলেছে আমাদের আলোচনার মধ্য দিয়ে। এমনটাই আশা করছি। এখন আর শোন জেনে নেই– বাংলা কাজ করার জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়, কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে চমৎকার কনটেন্ট তৈরি করা যায় এবং কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে নির্ভুলভাবে লেখালেখি করা যায়, পাশাপাশি ডিজাইন কাজে ব্যবহৃত হয় কোন সফটওয়্যার?
বাংলা কাজ করার জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়
ইতোমধ্যে আমরা যে কয়েকটি লেখালেখির সফটওয়্যার এর নাম উল্লেখ করেছি তাতে বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষাতেই যে কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করা যায়। তবে অনেকেই এক্সট্রা ভাবে জানতে চান বাংলা কাজ করার জন্য কোন সফটওয়্যার সবচেয়ে ভালো এবং কোন সফটওয়্যারটি অধিক বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
মূলত বাংলা ভাষায় কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এ পর্যায়ে আমরা বিভিন্ন কাজের আলাদা আলাদা কিছু সফটওয়্যার এর নাম সংযুক্ত করছি। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি লেখালেখি করতে পারবেন, বিভিন্ন ডিজাইন তৈরি করতে পারবেন এমনকি নতুন কিছু ক্রিয়েট করতে পারবেন।
✓Microsoft Office: Microsoft Word, Excel, PowerPoint ইত্যাদি এই সফটওয়্যার, যার প্রত্যেকটি বাংলা ভাষায় ব্যবহার করার সুযোগ প্রদান করে।
✓Google Docs/Sheets/Slides: Google এর অনলাইন অফিস সুইট সহজেই বাংলা লেখা এবং সম্পাদনা করতে সাহায্য করে। অতএব বাংলা কাজ করার জন্য ব্যবহার্য কিছু সফটওয়্যার এগুলো।
✓Adobe Photoshop/Illustrator/InDesign: ব্যানার, পোস্টার, বইমেকারিং ইত্যাদি সৃষ্টি করার জন্য এই গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায়। যেগুলোতে বাংলা ভাষায় আপনি সবকিছু ক্রিয়েট করতে পারবেন।
✓ Adobe Premiere Pro/Final Cut Pro: ভিডিও সম্পাদনা এবং প্রস্তুতকরণের জন্য ব্যবহৃত হয়। বাংলা ভাষা উভয়ের জন্যই ব্যবহারযোগ্য।
✓ WordPress/Blogger: বাংলা ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়। যেখানে বাংলা ভাষায় কাজ করা যায় অর্থাৎ বাংলা কাজ করা যায়।
সবচেয়ে ব্যবহৃত লেখালেখির সফটওয়্যার হচ্ছে গুগল ডক্স এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড। মূলত এই দুইটি ব্যবহার করেই খুব সুন্দর ভাবে কনটেন্ট স্ট্রাকচার ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হয়ে ওঠে। তবে এর বাহিরে ও আমাদের উল্লেখিত সফটওয়্যার গুলো বেশ সুনাম কুরিয়েছে। আপনি যদি নতুন কিছু ট্রাই করতে চান এবং জানতে চান যে লেখালেখির কোন সফটওয়্যার টি একদম বেস্ট তাহলে বলব আলাদা আলাদা সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে এই বিষয়টি নির্বাচন করুন।
কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে নির্ভুলভাবে লেখালেখি করা যায়?
লেখালেখির যেসব সফটওয়্যার রয়েছে সেগুলোর প্রত্যেকটি ব্যবহার করেই নির্ভুলভাবে লেখালেখি করা যায়। তবে এর মধ্যে একটি সফটওয়্যার রয়েছে যেটা অটোমেটিক্যালি ভুল বানান ধরিয়ে দেয়। সেটা হলো মাইক্রোসফট ওয়ার্ড। আর তাই বলা যায়, microsoft word এর সহায়তায় নির্ভুলভাবে লেখালেখি করা যায়।
লেখালেখির সফটওয়্যার নিয়ে বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তর
১. ডিজাইন কাজে ব্যবহৃত হয় কোন সফটওয়্যার?
✓ ডিজাইন কাজে ব্যবহৃত হয় এডোবি ফটোশপ, এডোবি ইন ডিজাইন, এডোবি ইলাস্ট্রেক্টর সহ প্রভৃতি সফটওয়্যার।
২. হিসাব নিকাশের জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়?
✓ হিসাব নিকাশের জন্য সাধারণত- Microsoft Excel, Tally ERP, QuickBooks, Wave Accounting, FreshBooks ইত্যাদি এই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহৃত হয়।
৩. লেখা সম্পাদনার প্রয়োজনীয় কমান্ড পাওয়া যায় কোন মেনুতে?
✓ লেখা সম্পাদনায় প্রয়োজনীয় কমান্ড পাওয়া যায় টাইপ মেনু এবং ক্যারেক্টার প্যালেটে।
৪. লেখা মশার জন্য ব্যবহার হয় কী বোর্ডের কোন বোতামটি?
✓ লেখা মোছার জন্য কিবোর্ডের ব্যাক স্পেস বোতাম টি ব্যবহৃত হয়। আর ডিলিট করার জন্য ডিলিট বোতাম টি ব্যবহৃত হয়।
তো অডিয়েন্স বন্ধুরা, এই ছিল আমাদের লেখালেখির জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয় এই সম্পর্কিত আলোচনা। যদি এ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দিন। পোস্টের নেক্সট নোটিফিকেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ