মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম, ঘরে বসে মোবাইলে আয় করার উপায় ইত্যাদি সকল বিষয়ে আজকে এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা যারা অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে 2023 সালে করতে চান তারা এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার সম্ভাব্য সকল উপায়ে আমরা এই পোস্টে উল্লেখ করেছি। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়গুলো কি? মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জন করার একাধিক উপায় রয়েছে। এর জন্য শুধুমাত্র একটি স্মার্ট ফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তবেই এখনি আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন। মোবাইল দিয়ে টাকা আর্নিং করার উপায় সমূহ নিম্নরূপঃ- ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম ব্লগিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম ফটো বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম অনলাইন টিউশন করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম ফেসবুক ই-কমার্স
ফ্রিল্যান্সিং গাইড
ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
যেকোনো ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে কিওয়ার্ড রিসার্চ হলো সবচেয়ে সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ টেকনিক। যেহেতু কন্টেন্ট বা কিওয়ার্ড ছাড়া কোনো ওয়েবসাইটেরই কোনো ভিত্তি নেই সেহেতু সাইটে রিসার্চ করা কিওয়ার্ড ব্যবহারই হতে পারে ওয়েবসাইটে ভিজিটর সবচেয়ে সহজ টেকনিক। সবচেয়ে খুশির ব্যাপার হলো আজকাল এই কিওয়ার্ড রিসার্চ কিন্তু ফ্রিতেও করা যায়। যারা এতক্ষণ কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে কিছুটা পড়েও বুঝতে পারেননি কিওয়ার্ড রিসার্চ মানে কিধরে নিচ্ছি তারা এই সেক্টরে একেবারেই নতুন। ঘাবড়াবেন না! নতুনদের জন্যই আমাদের আজকের এই আয়োজন। আজ আমরা জানবো কি ওয়ার্ড কী, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয়, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ! ওয়ার্ড প্রসেসর কি? ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহারের মাথানষ্ট টিপস কিওয়ার্ড কী? google, youtube বা অন্য কোনো সার্চ ইঞ্জিনের search bar কিছু শব্দের সমন্বয়ে ভিজিটর যেই টপিক নিয়ে সার্চ করে এবং সার্চ করতে গিয়ে সার্চ বারে
গুগল কি? গুগল কিভাবে তৈরি হলো? গুগলের আয়ের উৎস কি?
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন হলো গুগল। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় সবাই গুগলের সাথে পরিচিত। আমাদের জানা-অজানা যেকোনো তথ্য খুঁজে বের করার জন্য আমরা গুগলের দ্বারস্থ হয়ে থাকি। ব্যাংক, রেস্তোরা, খাবারের রেসিপি, পাহাড়-পর্বতের নাম থেকে শুরু করে আপনার প্রয়োজনীয় যা কিছুই খোজেন না কেন গুগলে পেয়ে থাকবেন। প্রচলিত একটি কথা আছে যে, যা গুগলে নেই তা পৃথিবীতে ও নেই। এই এত এত তথ্য সুসন্নিবেশিত ভাবে উপস্থাপনের জন্যই সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে গুগল সবার সেরা। Global Organization of Oriented Group Language of Earth এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে Google যা একটি মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি। সুসংবদ্ধ রূপে তথ্য উপস্থাপনের উদ্দেশ্যেই গুগল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। গুগল ইন্টারনেট ভিত্তিক সার্চ ইঞ্জিন সেবা বিষয়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠলেও বর্তমানে প্রায় অর্ধশত ইন্টারনেট সেবা ও পণ্য সুবিধা প্রদান করে থাকে। গুগল
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়
আপনার কি একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে? যদি থেকে থাকে তবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে বিজ্ঞাপন দাতাদের ব্যবহার করতে দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন টেকনিক কাজে লাগিয়ে সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে ঘরে বসেই। চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম ইত্যাদি বিভিন্ন টেকনিক হলো একটি ইউটিউব চ্যানের থেকে আয় করার মাধ্যম। যা সকলের জন্যই উন্মুক্ত৷ যেহেতু একজন দর্শকের ইউটিউব দেখার গড় সময়কাল ৪০ মিনিট সেহেতু প্রতিটি মানসম্মত ইউটিউব ভিডিও চাহিদা কিন্তু আকাশচুম্বী! মানসম্মত ভিডিও এবং সঠিক এসইও হতে পারে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিজিটর আনার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। আর ভিজিটরই হলো আপনার ইনকামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চলুন একটু খোলাসা করা যাক। প্রোগ্রামিং কি? প্রোগ্রামিং করে কত টাকা আয় করা যায়? ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিভাবে আয় করা যায়? একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে তা থেকে টাকা আয়
ব্লগ লিখে কিভাবে আয় করা যায়? জেনে নিন
সময়ের পরিবর্তনে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার দিকে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বিভিন্ন বয়সী মানুষের ঝোক। শিক্ষার্থী হোক কিংবা চাকুরীজীবি প্রায় বেশিরভাগ মানুষই এখন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের পথ খুঁজছেন। কিন্তু হাতেগোনা খুব কম সংখ্যক লোকই সন্ধান পাচ্ছেন সঠিক পথের এবং দেখতে পারছেন সফলতার মুখ। তবে চিন্তার কারণ নেই একটু কৌশলী এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিলে আপনিও খুঁজে পেতে পারেন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী আয়ের পথ। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ব্লগ লিখা স্থিতিশীল এবং দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের অন্যতম একটি ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর প্রায় ৭৭ শতাংশই বিভিন্ন ব্লগের লিখা পড়ে থাকেন। আজকাল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় যেকোনো তথ্য গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাঁরা বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে তাঁদের দরকারী তথ্য খুঁজে বের করে কিংবা বিভিন্ন ব্লগের লিখাগুলো পড়ে অবসর সময়ও কাটায়। আর
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কথাটা সত্যি নাকি মিথ্যা
২০২০ সালের ১৭ মার্চ যখন সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় তার কয়েক মাস পর থেকেই অনার্স-মাস্টার্স এমনকি কলেজ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে। কারণ এই সময় তারা সবাই ঘর বন্দী। আগে যারা টিউশনি করে ইনকাম করতো তারা বেশি ডিপ্রেশনে পরে যায়। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে যাদের ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ নেই তারা হন্নে হয়ে অনলাইন এ খোঁজে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এমতাবস্থায় তারা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে আয় করার চেষ্টা করে এবং তারা স্প্যামিং এর শিকার হয়। ইউটিউব এ আপনি যদি "মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং" লিখে সার্চ করলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে ভিডিওগুলোর মাক্সিমাম -ই স্পাম। হয়তো তারা যে সাইট টা রেফার করে তা থেকে অতি সামান্য কিছু ইনকাম করা যেতেও পারে। কিন্তু
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানতে হবে!
অনলাইনে টাকা কামানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় এখন ফ্রিল্যান্সিং৷ সহজ কথায় 'ঘরে বসে স্মার্ট ইনকাম'৷ না অফিসে যাওয়ার ব্যস্ততা, না ৯-৫টার ক্লান্তিকর চাকরী৷ পরিবার কে অনেক সময় দেওয়া যায়, সাথে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব৷ ব্যাপারটা বেশ মজার, তাইনা? আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান আপনাকে স্বাগতম। তবে ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসাবে বেঁছে নিয়ে সফলতার মুখ দেখা ততটাও সহজ নয় ৷ আপনি চিন্তা করুন প্রায় ২০ বছর একাডেমিক পড়াশুনার পরে আপনি একটি মোটামুটি বেতনের চাকরি হয়ত পাবেন ৷ সেখানে ঘরে বসে উপার্জন করতে চাইলে একটুতো মেধা, শ্রম ও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন হবেই ৷ তবে একটু নয় বরং যত বাসনা তত সাধনা ৷ ফ্রীল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি যত সামনে এগোতে চান তত দক্ষ হিসেবে
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী?
বাংলাদেশের আর্থ - সামজিক উন্নয়নে বেকারত্ব যেমন হুমকিস্বরূপ ঠিক তেমনি হুমকিস্বরূপ ব্যক্তিজীবনেও। প্রতিবছর লক্ষাধিক শিক্ষার্থী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক শেষ করে শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। কিন্তু পর্যাপ্ত দক্ষতা কিংবা কর্মসংস্থানের অভাবে বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হচ্ছে বিরাট সংখ্যক স্নাতককে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এর তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৬ শতাংশ স্নাতকই বেকার। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির হাত থেকে বাঁচতে হলে সতর্ক থাকতে হবে ছাত্রাবস্থাতেই। আর ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ কিছু উপায় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। পর্যাপ্ত দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ছাত্রাবস্থাতেই পড়ালেখার পাশাপাশি উপার্জনের পথকে সুগম করতে পারেন আপনিও। ইন্টারনেট নির্ভর এই যুগে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে নিজেকে মেলে ধরছে অনেক শিক্ষার্থী। ধৈর্য্য, পরিশ্রম, দক্ষতার সমন্বয়ে সাফল্যের সহিত আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতা অর্জন করছে দেশের নানান প্রান্তের বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থী। তবে নিজের ভিতর কিছু
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় কি?
সময়ের পরিবর্তনে, তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে ফ্রিল্যান্সিং এখন অন্যতম জনপ্রিয় একটি পেশা। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে এবং সফলতার মুখ দেখছে হাজারো তরুণ। পক্ষান্তরে দক্ষতা থাকলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কৌশল জানার অভাবে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ না পেয়ে হতাশ হওয়ার সংখ্যাটাও নিতান্তই কম নয়। তবে আজকের পর থেকে আমরা ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আর অজানা থাকবোনা। মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লেস হলো বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী একটি মাধ্যম বা ওয়েবসাইট। অর্থাৎ মার্কেটপ্লেসগুলোতে বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজটি করার জন্য ঐ কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খোঁজ করে থাকেন। বায়ার তাঁর নির্দিষ্ট কাজটির জন্য ইচ্ছুক অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে যোগ্যতম ফ্রিল্যান্সার কে খুঁজে নিয়ে তাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে থাকেন।আর ফ্রিল্যান্সাররা এসব মার্কেটপ্লেসে তাঁদের আকাঙখিত কাজটি খোঁজ করে থাকেন। পছন্দসই কাজটিতে
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
আপনি কি জানেন? ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত তম? তথ্যপ্রযুক্তির এই চরম উৎকর্ষতার যুগে পুরো বিশ্বই এখন হাতের মুঠোয়। প্রযুক্তির উন্নতি ত্বরান্বিত হওয়ার পাশাপাশি বাড়ছে মানুষের অনলাইন নির্ভরতা। শুধুই কি বিনোদনের খোরাক এই অনলাইন দুনিয়া? উত্তর টি যে কেউ নিশ্চিতরূপে বলতে পারবে যে "না"। অনলাইন দুনিয়ায় মানুষ শুধু বিনোদনের জন্যই আসেনা। বরং অনেক তরুণের কাছে আশীর্বাদ স্বরূপ এই অনলাইন। নিজের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে অনলাইনে কাজের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছে অনেকে। এবং মাস শেষে পকেটে ভরছে একটা স্মার্ট ইনকাম। আর তারই ধারাবাহিকতায় আজ আমরা আলোচনা করবো টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে কোন কাজগুলোর মাধ্যমে। যেমন: ডাটা এন্ট্রি, লীড জেনারেশন, ওয়েব রিসার্চ কিন্তু হাতের নাগালে স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটার থাকা সত্ত্বেও অনলাইনে আয়ের স্বপ্ন দেখেও অনেকে শুরু করে উঠতে পারছে