তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি, এ-সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি অবগত। তবে কখনো কখনো ভাইভা পরীক্ষা অথবা লিখিত পরীক্ষার সম্মুখীন হলে– তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ক্ষেত্র সমূহ কি কি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উপকরণ সমূহ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির তাৎপর্যতা বর্ণনা করার প্রয়োজন পরে। তাই আজকের নিবন্ধনে আমরা জানাবো, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এ সম্পর্কে A টু Z. তো আপনি যদি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা, অসুবিধা, কার্যকারিতা এবং তথ্যপ্রযুক্তির মধ্য দিয়ে শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কে অবগত হতে চান তাহলে আজকে উল্লেখিত সকল ইনফরমেশন গুলো আয়ত্ত করার চেষ্টা করুন। পাশাপাশি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা যায় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিভাবে ছাত্রদের জন্য ইনকাম এর ব্যবস্থা করে দেয় সে সম্পর্কে
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
টিকটক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার
টিকটক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার, টিকটক ভিডিও এডিটিং অ্যাপস এবং টিকটক সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে চাইলে কোন সফটওয়্যারটি সবচেয়ে ভালো হবে জানতে হলে পড়ে ফেলুন আমাদের আজকের নিবন্ধনটি। কেননা বিনামূল্যে Tiktok ভিডিও এডিটর এপ্স কোনগুলো, বর্তমান সময়ে সবচেয়ে সেরা টিকটক ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার কি কি তাদের সাথে পরিচয় করাতে হাজীর হয়েছি আমরা। তো অডিয়েন্স বন্ধুরা, আপনি যদি টিকটক প্রেমী হয়ে থাকেন, নিয়মিত টিক টক ভিডিও তৈরি করে আপলোড করার পরিকল্পনা করেন, তাহলে আমাদের উল্লেখিত ১০ টি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার অর্থাৎ টিক টক ভিডিও বানানোর মোবাইল অ্যাপ এর নাম জানুন। আরো দেখুন– ভিডিও গান ডাউনলোড করার সফটওয়্যার এবং লেখা গুলো ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার সম্পর্কিত আরো দুই দুইটি পোস্ট। টিকটক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার | টিকটক ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার বর্তমানে টিক টক এর জনপ্রিয়তার কথা কারোরই অজানা
ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি?
ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আজ আমরা জনপ্রিয় এবং শতভাগ ট্রাস্টেড ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা তৈরি করব এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলো নিয়ে জানব এ টু জেড। দেখুন সত্যি বলতে, বর্তমান সময়ে বেকারত্ব রোধে এবং ঘরে বসে অনলাইনে ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিকে আমাদের সকলের জন্য অপরচুনিটি হিসেবে নেওয়া হচ্ছে। আর এখন মানুষ অনলাইনে স্মার্ট পদ্ধতিতে ইনকামের বিষয়টিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এর অন্যতম কারণ– প্রচুর টাকা ইনকামের রাস্তা তৈরি হওয়া, নিজস্ব কাজ করার স্বাধীনতা এবং দারুন একটি ক্যারিয়ার সম্ভাবনা। আর তাইতো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর হুরহুর করে বাড়ছে জনপ্রিয়তা। তো বন্ধুরা- আপনি যদি অনলাইন ইনকামে নিয়োজিত থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সেইসাথে এই ধরনের আরো কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মাল্টিপ্লেসের নাম শুনে থাকবেন! কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় জেনে নিন
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকে থাকে প্রায় সকলেরই। কেননা বেশি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছা কমবেশি সবারই থাকে। ঠিক এ কারণেই এমন অনেকেই রয়েছেন যারা একটি ভালো বেতনের চাকরি করার পাশাপাশি, বাড়তি আয়ের আরও একটি সোর্স খুঁজে বেড়ান। আর তখনই উঠে আসে এই প্রশ্নটি যে– চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় কি? আজকের এই আলোচনায় আমরা, অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের সেরা কিছু উপায় বা মাধ্যম সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি মূলত ফুলটাইম চাকরির পাশাপাশি আমাদের উল্লেখিত এই কাজগুলো করার মাধ্যমে একটি মোটা অ্যামাউন্ট এর টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। তো আসুন জেনে নেওয়া যাক এ-সম্পর্কে বিস্তারিত। চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং অথবা চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা করে স্বাভাবিকভাবেই একজন চাকরিজীবী বাড়তি ইনকাম করতে পারেন। কেননা সরকারি বেসরকারি বা যেকোন চাকরিতেই একটি নির্দিষ্ট
শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি? জেনে নিন
শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি, ছাত্র জীবনে শিক্ষার্থীদের ইনস্ট্যান্ট টাকা ইনকামের মাধ্যম কি কি অথবা ছাত্রজীবনে ইনকামের সবচেয়ে সেরা মাধ্যম কি কি– এই ধরনের প্রশ্ন মূলত তারাই করে থাকে, যাদের ছাত্রজীবনে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারণে ইনকাম করার প্রয়োজন পরে। আবার আর্থিক সচ্ছলতা থাকা সত্ত্বেও এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে, যারা বেশিরভাগই ইনকামের সোর্স খুঁজে বেড়ায়। সত্যি বলতে– ছাত্র জীবন অনেক মজার এবং অত্যন্ত শিক্ষনীয় সময়। আর তাই বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সব সময় তাদের এই সময়টাকে কাজে লাগাতে চায়। ঠিক এ কারণেই চাকরি হিসেবে বেছে নিতে চায় এমন একটি পেশা, যেটা তার অর্থ উপার্জনে সাহায্য করবে, জ্ঞানের পরিসীমাকে বাড়াবে এবং পড়াশোনাতে খুব বেশি খারাপ প্রভাব ফেলবে না। এমনই কিছু মাধ্যম বা উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব আমরা আমাদের আজকের এই নিবন্ধনটিতে। তো, আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন
মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায় | জানলে অবাক হবেন
মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায়, মোবাইল ফোনের উপকারিতা সমূহ কি কি, কিভাবে মোবাইল ফোন কাজ করে এবং মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার সহজ উপায় কি কি! যদি জানতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন এই সকল প্রশ্নর সমাধান, তাহলে পড়ে ফেলুন আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি। কেননা আজ আমরা একটি স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে কি কি করা যায়, মোবাইল ফোন মানুষের কি কি কাজে আসে তার সবটাই আলোচনা করব আজকের পোস্টে। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক– মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায় সে সম্পর্কে খুঁটিনাটি। মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায়? দেখুন এটা আমরা সবাই কম বেশি জানি যে— বর্তমান সময়ে মানুষের সবচেয়ে কাছের বন্ধু হলো মোবাইল ফোন। কেননা দৈনন্দিন জীবনে যাবতীয় কাজকর্মগুলো মূলত এই ফোনের সাহায্য নিয়েই সম্পাদন করা হয়ে থাকে। তবে আমরা যারা মোবাইল এর ব্যবহার
নতুনদের জন্য আপওয়ার্ক চাকরি বা কাজ পাওয়ার উপায়
নতুনদের জন্য আপওয়ার্ক চাকরি কেমন, আপওয়ার্ক কাজের প্রকারভেদ কি কি এবং আপওয়ার্ক চাকরি পাওয়ার উপায় কি! যে বা যারা আউটসোর্সিং কাজের সঙ্গে নিযুক্ত রয়েছেন অথবা খুব সম্প্রতি অনলাইন ইনকামের জন্য মার্কেটপ্লেসে নেমেছেন, তারা মূলত এই প্রশ্নগুলো করে থাকেন। কেননা এটা আমরা সকলেই কমবেশি জানি যে– বর্তমানে যেকোনো প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন, জানা-অজানা যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করে গুগল । কারণ গুগল এমনই একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে সকল প্রকার প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে পাওয়া সম্ভব এক নিমিষে। ঠিক এ কারণেই আজ আমরা আজকের এই পোস্টে আপনাদেরকে জানাতে চলেছি– নতুনদের জন্য আপ ওয়ার্ক চাকরির ধরন, আপ ওয়ার্ক চাকরির উপায় এবং বেতন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে খুঁটিনাটি। আপওয়ার্ক কি? Upwork হলো ফ্রিল্যান্স চাকরি পাওয়ার একটি জনপ্রিয় ওয়েব পোর্টাল। বলা যায় বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় বড় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে
ব্লগ লিখে কিভাবে আয় করা যায়? জেনে নিন
সময়ের পরিবর্তনে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার দিকে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বিভিন্ন বয়সী মানুষের ঝোক। শিক্ষার্থী হোক কিংবা চাকুরীজীবি প্রায় বেশিরভাগ মানুষই এখন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের পথ খুঁজছেন। কিন্তু হাতেগোনা খুব কম সংখ্যক লোকই সন্ধান পাচ্ছেন সঠিক পথের এবং দেখতে পারছেন সফলতার মুখ। তবে চিন্তার কারণ নেই একটু কৌশলী এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিলে আপনিও খুঁজে পেতে পারেন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী আয়ের পথ। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ব্লগ লিখা স্থিতিশীল এবং দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের অন্যতম একটি ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর প্রায় ৭৭ শতাংশই বিভিন্ন ব্লগের লিখা পড়ে থাকেন। আজকাল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় যেকোনো তথ্য গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাঁরা বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে তাঁদের দরকারী তথ্য খুঁজে বের করে কিংবা বিভিন্ন ব্লগের লিখাগুলো পড়ে অবসর সময়ও কাটায়। আর
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কথাটা সত্যি নাকি মিথ্যা
২০২০ সালের ১৭ মার্চ যখন সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় তার কয়েক মাস পর থেকেই অনার্স-মাস্টার্স এমনকি কলেজ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে। কারণ এই সময় তারা সবাই ঘর বন্দী। আগে যারা টিউশনি করে ইনকাম করতো তারা বেশি ডিপ্রেশনে পরে যায়। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে যাদের ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ নেই তারা হন্নে হয়ে অনলাইন এ খোঁজে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এমতাবস্থায় তারা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে আয় করার চেষ্টা করে এবং তারা স্প্যামিং এর শিকার হয়। ইউটিউব এ আপনি যদি "মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং" লিখে সার্চ করলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে ভিডিওগুলোর মাক্সিমাম -ই স্পাম। হয়তো তারা যে সাইট টা রেফার করে তা থেকে অতি সামান্য কিছু ইনকাম করা যেতেও পারে। কিন্তু
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী?
বাংলাদেশের আর্থ - সামজিক উন্নয়নে বেকারত্ব যেমন হুমকিস্বরূপ ঠিক তেমনি হুমকিস্বরূপ ব্যক্তিজীবনেও। প্রতিবছর লক্ষাধিক শিক্ষার্থী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক শেষ করে শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। কিন্তু পর্যাপ্ত দক্ষতা কিংবা কর্মসংস্থানের অভাবে বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হচ্ছে বিরাট সংখ্যক স্নাতককে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এর তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৬ শতাংশ স্নাতকই বেকার। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির হাত থেকে বাঁচতে হলে সতর্ক থাকতে হবে ছাত্রাবস্থাতেই। আর ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ কিছু উপায় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। পর্যাপ্ত দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ছাত্রাবস্থাতেই পড়ালেখার পাশাপাশি উপার্জনের পথকে সুগম করতে পারেন আপনিও। ইন্টারনেট নির্ভর এই যুগে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে নিজেকে মেলে ধরছে অনেক শিক্ষার্থী। ধৈর্য্য, পরিশ্রম, দক্ষতার সমন্বয়ে সাফল্যের সহিত আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতা অর্জন করছে দেশের নানান প্রান্তের বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থী। তবে নিজের ভিতর কিছু