সময়ের পরিবর্তনে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার দিকে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বিভিন্ন বয়সী মানুষের ঝোক। শিক্ষার্থী হোক কিংবা চাকুরীজীবি প্রায় বেশিরভাগ মানুষই এখন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের পথ খুঁজছেন। কিন্তু হাতেগোনা খুব কম সংখ্যক লোকই সন্ধান পাচ্ছেন সঠিক পথের এবং দেখতে পারছেন সফলতার মুখ। তবে চিন্তার কারণ নেই একটু কৌশলী এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিলে আপনিও খুঁজে পেতে পারেন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী আয়ের পথ। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ব্লগ লিখা স্থিতিশীল এবং দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের অন্যতম একটি ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর প্রায় ৭৭ শতাংশই বিভিন্ন ব্লগের লিখা পড়ে থাকেন। আজকাল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় যেকোনো তথ্য গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাঁরা বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে তাঁদের দরকারী তথ্য খুঁজে বের করে কিংবা বিভিন্ন ব্লগের লিখাগুলো পড়ে অবসর সময়ও কাটায়। আর
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কথাটা সত্যি নাকি মিথ্যা
২০২০ সালের ১৭ মার্চ যখন সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় তার কয়েক মাস পর থেকেই অনার্স-মাস্টার্স এমনকি কলেজ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে। কারণ এই সময় তারা সবাই ঘর বন্দী। আগে যারা টিউশনি করে ইনকাম করতো তারা বেশি ডিপ্রেশনে পরে যায়। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে যাদের ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ নেই তারা হন্নে হয়ে অনলাইন এ খোঁজে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এমতাবস্থায় তারা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে আয় করার চেষ্টা করে এবং তারা স্প্যামিং এর শিকার হয়। ইউটিউব এ আপনি যদি "মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং" লিখে সার্চ করলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে ভিডিওগুলোর মাক্সিমাম -ই স্পাম। হয়তো তারা যে সাইট টা রেফার করে তা থেকে অতি সামান্য কিছু ইনকাম করা যেতেও পারে। কিন্তু
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী?
বাংলাদেশের আর্থ - সামজিক উন্নয়নে বেকারত্ব যেমন হুমকিস্বরূপ ঠিক তেমনি হুমকিস্বরূপ ব্যক্তিজীবনেও। প্রতিবছর লক্ষাধিক শিক্ষার্থী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক শেষ করে শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। কিন্তু পর্যাপ্ত দক্ষতা কিংবা কর্মসংস্থানের অভাবে বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হচ্ছে বিরাট সংখ্যক স্নাতককে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এর তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৬ শতাংশ স্নাতকই বেকার। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির হাত থেকে বাঁচতে হলে সতর্ক থাকতে হবে ছাত্রাবস্থাতেই। আর ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ কিছু উপায় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। পর্যাপ্ত দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ছাত্রাবস্থাতেই পড়ালেখার পাশাপাশি উপার্জনের পথকে সুগম করতে পারেন আপনিও। ইন্টারনেট নির্ভর এই যুগে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে নিজেকে মেলে ধরছে অনেক শিক্ষার্থী। ধৈর্য্য, পরিশ্রম, দক্ষতার সমন্বয়ে সাফল্যের সহিত আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতা অর্জন করছে দেশের নানান প্রান্তের বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থী। তবে নিজের ভিতর কিছু
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
আপনি কি জানেন? ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত তম? তথ্যপ্রযুক্তির এই চরম উৎকর্ষতার যুগে পুরো বিশ্বই এখন হাতের মুঠোয়। প্রযুক্তির উন্নতি ত্বরান্বিত হওয়ার পাশাপাশি বাড়ছে মানুষের অনলাইন নির্ভরতা। শুধুই কি বিনোদনের খোরাক এই অনলাইন দুনিয়া? উত্তর টি যে কেউ নিশ্চিতরূপে বলতে পারবে যে "না"। অনলাইন দুনিয়ায় মানুষ শুধু বিনোদনের জন্যই আসেনা। বরং অনেক তরুণের কাছে আশীর্বাদ স্বরূপ এই অনলাইন। নিজের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে অনলাইনে কাজের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছে অনেকে। এবং মাস শেষে পকেটে ভরছে একটা স্মার্ট ইনকাম। আর তারই ধারাবাহিকতায় আজ আমরা আলোচনা করবো টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে কোন কাজগুলোর মাধ্যমে। যেমন: ডাটা এন্ট্রি, লীড জেনারেশন, ওয়েব রিসার্চ কিন্তু হাতের নাগালে স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটার থাকা সত্ত্বেও অনলাইনে আয়ের স্বপ্ন দেখেও অনেকে শুরু করে উঠতে পারছে
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে যেসব ভুলে
ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সময় তাদের অজ্ঞতাবশত অনেক বড় ধরনের ভুল করে বশে। যার জন্য তাদের আইডি ডিজেবল অথবা পার্মানেন্টলি নষ্ট ও হয়ে যেতে পারে। আর এখন মাল্টিপল এ্যাকাউন্ট খোলার কথা তো ভাবাও যায় না। তাই নতুন ফ্রিল্যান্সার রা শুরুতেই এসব বিষয় নিয়ে হোঁচট খেতে পারেন। কিছু কিছু কমন মিসটেক এর জন্য আপনার উপার্জনের পথটা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সাধারণত যারা মার্কেটপ্লেসে নতুন কাজ করতে আসে তারাই এই ধরনের ভুলগুলো বেশি করে। যার ফলে তারা তাদের ফাইভার, আপওয়ার্ক অথবা সে যে প্ল্যাটফর্ম এই কাজ করুক না কেনো সেই এ্যাকাউন্ট টি নষ্ট করে ফেলে। এই আর্টিকেল টি সাজানো হয়েছে কিছু কমন মিসটেক নিয়ে, যা প্রতিটি নতুন ফ্রিল্যান্সার-ই করে বশে না জানার ফলে। এবং তাতে যে কারো ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে। তাই আমি
উদ্যোক্তা হতে কী কী প্রয়োজন?
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্ব অন্যতম বড় একটি সমস্যা। এর ফলে দেশের সার্বিক উন্নতি একদিকে যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে ঠিক তেমনি ব্যক্তিজীবনে অগ্রগতির অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে। পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের অভাবে বিরাট সংখ্যক স্নাতক বেকারত্বের কালো ছোবলে দংশিত হচ্ছে। কিন্তু আশার আলো বুকে জিইয়ে রেখে স্রোতের বিপরীতে চলে কেউ কেউ আবার নিজেই কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করছে। প্রথাগত বেড়াজালকে ভেঙে, নানান বাঁধা অতিক্রম করে নিজের দক্ষতা, সৃজনশীলতা, পরিশ্রমের সমন্বয়ে সমাজে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করছে তাঁরা। সাফল্যের মুকুট যেমন পড়ছে অনেকে ঠিক তেমনি তাঁর বিপরীতে মুখ থুবড়ে পড়ার হারটাও কিন্তু কম নয়। তবে যথাযথ দিকনির্দেশনা এবং একটু সময়োপযোগী সিদ্ধান্তই কিন্তু পারে আপনাকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে। “বিনা খরচে ১০ টি লাভজনক অনলাইন আয়ের আইডিয়া পেতে এই পোষ্টটি পড়ে নিতে পারেন” তবে জেনে নেওয়া যাক,
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে?
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর পূর্বে নতুনদের মনে জেগে উঠে হাজারো প্রশ্ন ৷ ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি আগ্রহ জন্মাবার পর শেখার বিষয়টি নিয়েই তারা সবচেয়ে বেশি দ্বিধায় ভুগে৷ সবার প্রথমেই যে বিষয়টি মাথায় আসে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে? আর এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হলো- নিজে শেখার কোনো বিকল্প নেই, নিজে নিজে একেবারেই না পারলে ট্রেনিং সেন্টারের দ্বারস্থ হওয়া যেতে পারে৷ এই প্রযুক্তিনির্ভর যুগে ইন্টারনেট হলো শেখার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম ৷ সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যার ৫৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। সুতরাং অনলাইনে শেখার পরিধি এখন অধিক বিস্তৃত৷ বর্তমানের প্রেক্ষাপটে সুদক্ষ ট্রেইনারসম্পন্ন ট্রেনিং সেন্টারের সংখ্যা খুব কম বরং ট্রেনিং সেন্টারের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেশি৷ তাই ট্রেনিং সেন্টার থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকাই ভালো ৷ স্বশিক্ষাই সুশিক্ষা বলে একটি কথা রয়েছে, আর ফ্রিল্যান্সিং শেখার ব্যাপারে
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? কিংবা মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবো প্রশ্ন যারা করেন আজকে এই পোস্টটি তাদের জন্য। আজকের এই পোস্টটির সম্পূর্ণরূপে পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রীলান্সিং শিখবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফিল্যান্সিং করতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে ৷ আর দক্ষতা অর্জন করতে হলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয় সম্পর্কে শিখে নিতে হবে। তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। তো যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখতে চান। তাহলে আপনার সামনে এমন অনেক উপায় চলে আসবে। যেমন, ইউটিউব এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখাঃ বর্তমানে ইউটিউব এ অনেক ধরনের চ্যানেল রয়েছে। তবে এমন অনেক Channal আছে যেখানে খুব সুন্দরভাবে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড বিষয় গুলো
চাকরির আবেদন পত্র লিখার নিয়ম
আমরা বিভিন্ন প্রয়ােজনে আবেদনপত্র লিখলেও চাকরির আবেদনপত্র লিখতে গিয়ে কিন্তু আমাদের খুবই সতর্ক থাকতে হয়। কেননা অনেকসময় অনেক চাকুরিদাতা এই চাকরির আবেদন পত্র লেখার ধরণ দেখেই এমপ্লোয়িকে বুঝে ফেলে! তার পরবর্তী পারফরম্যান্স কেমন হবে সেটি সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা অর্জন করে ফেলে। পড়াশুনা শেষ করে বা পড়াশুনা চলাকালীন অবস্থায় প্রথমবারের মতো চকুরির আবেদন পত্র লেখা নিয়ে যারা সমস্যায় আছেন আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্যই। কেননা আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো চকুরির আবেদন পত্র কাকে বলে, চাকরির জন্য আবেদন পত্র লেখার নিয়ম কি কি, বাংলায় চাকরির আবেদন পত্র লিখতে হলে কি কি বিষয় মাথায় রাখতে হবে, সিভি ও আবেদন পত্রের মধ্যে পার্থক্যগুলি কি কি, চাকরির জন্য সিভি লেখার সঠিক নিয়ম কি সে-সম্পর্কে! সুতরাং সাথেই থাকুন এবং জানুন কিভাবে আপনি আপনার চাকুরির আবেদন পত্রকে
আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কি না, কিভাবে বুঝবেন?
বর্তমানে মানুষ এই করোনার প্রাক্কালে ঘর বন্দী হয়ে সময় পার করছে। কেও বা এই সময় তার চাকরি হারিয়েছে আবার কেও বা ঘরের ভেতর বন্দী জীবন-যাপনে বোরিং ফিল করছে। আবার ইন্টার মিডিয়েট, অনার্স-মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীরাও তাদের টিউশনি হারিয়েছে। তাই এ সময়টাতে যে একজন চাকরিজীবি তার পরিবারের জীবিকার জন্য বাইরে গিয়ে একটা চাকরি খুজবে তার ও কোনো উপায় নেই। আবার স্টুডেন্টরা ও বাইরে যেতে পারছে না। এমন অবস্থায় অনেকেই হারিয়েছে তাদের উপার্জন এর একমাত্র অবলম্বন। তাই তারা এখন ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে কড়া নজর দিচ্ছে। সবাই ভাবছে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলেই করা যায়না। ফ্রিল্যান্সিং করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় ঠিকই কিন্তু সবাই তা পারে না। এজন্য দরকার আপনার নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ঢুকতে