ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আজ আমরা জনপ্রিয় এবং শতভাগ ট্রাস্টেড ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা তৈরি করব এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলো নিয়ে জানব এ টু জেড। দেখুন সত্যি বলতে, বর্তমান সময়ে বেকারত্ব রোধে এবং ঘরে বসে অনলাইনে ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিকে আমাদের সকলের জন্য অপরচুনিটি হিসেবে নেওয়া হচ্ছে। আর এখন মানুষ অনলাইনে স্মার্ট পদ্ধতিতে ইনকামের বিষয়টিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এর অন্যতম কারণ– প্রচুর টাকা ইনকামের রাস্তা তৈরি হওয়া, নিজস্ব কাজ করার স্বাধীনতা এবং দারুন একটি ক্যারিয়ার সম্ভাবনা। আর তাইতো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর হুরহুর করে বাড়ছে জনপ্রিয়তা। তো বন্ধুরা- আপনি যদি অনলাইন ইনকামে নিয়োজিত থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সেইসাথে এই ধরনের আরো কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মাল্টিপ্লেসের নাম শুনে থাকবেন! কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক
ফ্রিল্যান্সার
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় জেনে নিন
চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় সম্পর্কে জানার আগ্রহ থেকে থাকে প্রায় সকলেরই। কেননা বেশি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছা কমবেশি সবারই থাকে। ঠিক এ কারণেই এমন অনেকেই রয়েছেন যারা একটি ভালো বেতনের চাকরি করার পাশাপাশি, বাড়তি আয়ের আরও একটি সোর্স খুঁজে বেড়ান। আর তখনই উঠে আসে এই প্রশ্নটি যে– চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় কি? আজকের এই আলোচনায় আমরা, অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের সেরা কিছু উপায় বা মাধ্যম সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি মূলত ফুলটাইম চাকরির পাশাপাশি আমাদের উল্লেখিত এই কাজগুলো করার মাধ্যমে একটি মোটা অ্যামাউন্ট এর টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। তো আসুন জেনে নেওয়া যাক এ-সম্পর্কে বিস্তারিত। চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উপায় চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং অথবা চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা করে স্বাভাবিকভাবেই একজন চাকরিজীবী বাড়তি ইনকাম করতে পারেন। কেননা সরকারি বেসরকারি বা যেকোন চাকরিতেই একটি নির্দিষ্ট
শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি? জেনে নিন
শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি, ছাত্র জীবনে শিক্ষার্থীদের ইনস্ট্যান্ট টাকা ইনকামের মাধ্যম কি কি অথবা ছাত্রজীবনে ইনকামের সবচেয়ে সেরা মাধ্যম কি কি– এই ধরনের প্রশ্ন মূলত তারাই করে থাকে, যাদের ছাত্রজীবনে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারণে ইনকাম করার প্রয়োজন পরে। আবার আর্থিক সচ্ছলতা থাকা সত্ত্বেও এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে, যারা বেশিরভাগই ইনকামের সোর্স খুঁজে বেড়ায়। সত্যি বলতে– ছাত্র জীবন অনেক মজার এবং অত্যন্ত শিক্ষনীয় সময়। আর তাই বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সব সময় তাদের এই সময়টাকে কাজে লাগাতে চায়। ঠিক এ কারণেই চাকরি হিসেবে বেছে নিতে চায় এমন একটি পেশা, যেটা তার অর্থ উপার্জনে সাহায্য করবে, জ্ঞানের পরিসীমাকে বাড়াবে এবং পড়াশোনাতে খুব বেশি খারাপ প্রভাব ফেলবে না। এমনই কিছু মাধ্যম বা উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব আমরা আমাদের আজকের এই নিবন্ধনটিতে। তো, আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় কি?
সময়ের পরিবর্তনে, তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে ফ্রিল্যান্সিং এখন অন্যতম জনপ্রিয় একটি পেশা। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে এবং সফলতার মুখ দেখছে হাজারো তরুণ। পক্ষান্তরে দক্ষতা থাকলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কৌশল জানার অভাবে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ না পেয়ে হতাশ হওয়ার সংখ্যাটাও নিতান্তই কম নয়। তবে আজকের পর থেকে আমরা ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আর অজানা থাকবোনা। মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লেস হলো বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী একটি মাধ্যম বা ওয়েবসাইট। অর্থাৎ মার্কেটপ্লেসগুলোতে বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজটি করার জন্য ঐ কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খোঁজ করে থাকেন। বায়ার তাঁর নির্দিষ্ট কাজটির জন্য ইচ্ছুক অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে যোগ্যতম ফ্রিল্যান্সার কে খুঁজে নিয়ে তাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে থাকেন।আর ফ্রিল্যান্সাররা এসব মার্কেটপ্লেসে তাঁদের আকাঙখিত কাজটি খোঁজ করে থাকেন। পছন্দসই কাজটিতে
নতুনদের জন্য সেরা ৫টি ফ্রিল্যান্সিং সাইট
বর্তমান সময়ের অন্যতন জনপ্রিয় পেশা ফ্রিল্যান্সিং। নিজের সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেসে সাফল্যের সাথে কাজ করছে অনেক বাংলাদেশী তরুণ। তবে ছোট - বড় অসংখ্য মার্কেটপ্লেসের ভিড়ে অনেক নতুন ফ্রিল্যান্সার আবার খেই হারাচ্ছে কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করবে, কোন মার্কেটপ্লেসটি তাঁর জন্য ভাল হবে, এই ভেবে। ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লেস বা ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো মূলত বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী একটি মাধ্যম বা ওয়েবসাইট হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজটি করানোর জন্য ঐ কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খোঁজ করে থাকেন। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য কোনো একজন বায়ার জব পোষ্ট করে থাকেন। উক্ত কাজটি করতে আগ্রহী বিশ্বের নানা অঞ্চলের অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে তাঁর কাজটি সম্পন্ন করার জন্য যোগ্য ফ্রিল্যান্সার কে
ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা অর্জনের কৌশল কি?
বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় পেশা ফ্রিল্যান্সিং। ঘরে বসে ইনকাম, নিজের পছন্দসই কাজ করার সুযোগ, সময়ের বাধাধরা নিয়ম না থাকায় পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং এখন তরুণদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দক্ষতা অনুযায়ী পছন্দের কাজ করার মাধ্যমে আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জন করছে লাখ লাখ তরুণ। তাই এসব তরুণের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝুকছে হাজারো তরুণ। এর মধ্যে অনেকে যেমন সফলতা পাচ্ছে ঠিক তেমনি এর বিপরীতে ব্যর্থতার তালিকাটাও ছোট নয়। সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সফলতার মুখ দেখছে না অনেকে। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে শুধু নিজের কাজটিতে পারদর্শী হলেই চলবে নাহ। বরং আরও পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বিষয়কেও গুরুত্ব দিতে হবে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অসম প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে হলে আপনাকে একটু কৌশলী হতে হবে। তবেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার
ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কিভাবে খুলবো? সহজ নিয়ম
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলবো এবং মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলা যায় এসব নিয়ে আজকের পোস্ট। ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট কিভাবে খুলবেন এর সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেয়া হয়েছে এ পোস্টে। আজকের এই পোষ্ট সম্পূর্ণ পড়ার পর আপনি নিজে নিজেই ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে আমরা কিছু ভিডিও টিউটরিয়াল যোগ করেছি। এই ভিডিওগুলো দেখে দেখে আপনারা নিজেরাই নিজেদের ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সার কি? যদি কোনও ব্যক্তির কোনও যোগ্যতা, প্রতিভা বা অন্য কোনও শিল্প থাকে তবে তার সেই শিল্পটি অন্য ব্যক্তির জন্য ব্যবহার করা উচিত এবং অন্য ব্যক্তি বিনিময়ে অর্থ করে, তাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। ফ্রিল্যান্সিং বিভিন্ন ধরণের হতে পারে যেমন রাইটিং এবং ট্রান্সলেশন, গ্রাফিকস আরও ডিজাইন, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, প্রোগ্রামিং অ্যান্ড টেক, ভিডিও ও অ্যানিমেশন, সংগীত ও অডিও ইত্যাদির মতো