You are here
Home > ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার > ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ইংরেজি শেখার গুরুত্ব ও শেখার উপায়

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ইংরেজি শেখার গুরুত্ব ও শেখার উপায়

ইংরেজি শেখার গুরুত্ব

ঘরে বসে ইনকাম, নিজের দক্ষতাকে মেলে ধরার সুযোগ ও বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবার লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত হাজারো তরুণ ঝুকছে ফ্রিল্যান্সিং পেশার দিকে। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে অনেকে। আবার ঠিক তেমনি পর্যাপ্ত কাজের অভাবে হতাশার সমুদ্রে ডুব ও দিচ্ছে অনেকে।

বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ না পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম বড় একটি বাঁধা ইংরেজিতে যোগাযোগ দক্ষতার অভাব। ইংরেজি ভালভাবে না জানার কারণে দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও কাঙ্ক্ষিত কাজটি হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে অনেকের। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর মতো প্রতিযোগিতাপূর্ণ পেশায় টিকে থাকতে হলে ইংরেজি জানা আবশ্যক। এবং অবশ্যই শিখে নিতে হবে নূন্যতম ভাবে ইংরেজিতে কথা বলার জন্য প্রয়োজনীয় শব্দ। যদি আমরা ইংরেজি শিখতে চাই তবে, জানতে হবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি শব্দ এবং সহজে ইংরেজি শেখার উপায়। আর সবকিছুই আলোচনা করবো আমরা এই ব্লগ পোষ্টে।

যেসব কারণে একজন ফ্রিল্যান্সারের ইংরেজি জানা প্রয়োজনঃ

যোগাযোগের ক্ষেত্রে

বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে বেশিরভাগ কাজই পশ্চিমা দেশগুলো থেকে আসে। আর এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন ভাষাভাষীর লোক কাজ করে থাকে। তাই সর্বসাধারণের ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষাই সচরাচর ব্যবহার হয়ে থাকে। আর একজন ফ্রিল্যান্সার  ক্লায়েন্ট এর রূচি-পছন্দ অনুযায়ী কাজটি করে থাকেন। তাই আপপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট,গ্রাফিক্স ডিজাইন কিংবা যে কাজই করেন না কেন,কাজটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ক্লায়েন্টের সাথে বিভিন্ন সময় যোগাযোগ করতে হবে। আর এক্ষেত্রে আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ না হন তবে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। এবং সঠিকভাবে যোগাযোগ করতে না পারার কারণে আপনার কাজটি ক্লায়েন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী নাও হতে পারে। তাই যথাযথভাবে যোগাযোগ করতে হলে ইংরেজি জানা অত্যাবশ্যক।

ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্র

বিডিং এর পর অনেক কাজের জন্য ক্লায়েন্টরা ইন্টারভিউ এর ব্যবস্থা করে থাকেন। এই ইন্টারভিউ গুলো বেশিরভাগ সময় ভিডিও কল কিংবা স্কাইপের মাধ্যমে নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনার কাঙ্ক্ষিত কাজটি পাওয়ার ক্ষেত্রে ইন্টারভিউতে ভাল করা জরুরি। আর ইন্টারভিউ তে যেহেতু আপনাকে ইংরেজিতে যোগাযোগ করতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি ইংরেজিতে দূর্বল হন তবে ইন্টারভিউয়ের সময় ক্লায়েন্ট এবং আপনার মাঝে একটি অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি হবে। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনার কাজটি হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে

বিডিং থেকে শুরু করে ক্লায়েন্ট এর সাথে পে-মেন্ট সম্পর্কিত আলোচনা পর্যন্ত আপনার ইংরেজি দক্ষতা দরকার। কোনো একটি কাজের মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সারকে ক্লায়েন্টের মতিগতি পর্যবেক্ষণ করতে হয়। তাঁর সাথে কাজের পরিমাণ এবং কথার বোঝাপড়ার মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার সাথে মূল্য নির্ধারণ করতে হয়।এক্ষেত্রে আপনার ইংরেজীতে দক্ষতা না থাকার দরুণ বিরাট সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। যথাযথভাবে যোগাযোগ করতে না পারার দরুন আপনাকে ন্যায্য পারিশ্রমিক থেকে বঞ্চিত হতে হবে। এছাড়াও টাকা পরিশোধ সম্পর্কিত আলোচনা করতে হলেও ইংরেজি জানা প্রয়োজন।

কভার লেটার

কভার লেটার যেকোনো কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মার্কেটপ্লেসগুলোতে বিডিং করার সময় কভার লেটার দিতে হয়। একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং একই সাথে আকর্ষণীয় কভার লেটার আপনার কাজটি পাওয়ার পথকে সহজ করে দিতে পারে। আর এই কভারলেটার গুলোর সবকিছুই ইংরেজিতে লিখতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ না হন তবে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো যেমন ফুটিয়ে তুলতে পারবেন নাহ।ঠিক তেমনি আপনার সৃজনশীলতা ও দক্ষতাকেও ফুটিয়ে তুলতে পারবেন নাহ। যা আপনার কাঙ্ক্ষিত কাজটি পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম একটি বাঁধা হয়ে দাড়াবে।

কন্টেন্ট রাইটিং 

বর্তমানে কন্টেন্ট রাইটিং ফ্রিল্যান্সিং এর অন্যতম সম্ভাবনাময় একটি  শাখা। ওয়েব কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগ রাইটিং, কপিরাইটিং থেকে শুরু করে অনেক ক্ষেত্র এ শাখায় রয়েছে। প্রায় সব মার্কেটপ্লেসেই এর চাহিদা রয়েছে। এক্ষেত্রে আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষতার সহিত লিখতে পারেন তবে আপনার জন্য প্রচুর কাজের সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন কোম্পানির জন্য প্রোডাক্ট এর বর্ণনা থেকে শুরু করে বিজ্ঞাপনের লেখা সবকিছুতেই কাজ করতে পারবেন। কিন্তু ইংরেজিতে পর্যাপ্ত দক্ষতার অভাবে  ফ্রিল্যান্সিং এর এই  এতবড় একটি শাখায় কাজ করার সাহস পাচ্ছে না অনেকে। তাই কন্টেন্ট রাইটিং এর মতো সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্রে যদি সফলভাবে কাজ করতে চান তবে ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করুন।

উল্লেখ্যা কারণগুলো ছাড়াও প্রোফাইল তৈরী থেকে শুরু করে কোনো কাজের রিকোয়ারমেন্ট পড়া সহ প্রায় সব ক্ষেত্রেই ইংরেজি প্রয়োজন। তাই ইংরেজিতে দক্ষতা না থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ সাফল্যের মুখ দেখতে পারবেন নাহ।তবে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। আপনার একটু ধৈর্য আর নিয়মতান্ত্রিকতা থাকলেই আপনি অনায়াসে ইংরেজি শিখতে পারবেন।



 

এবার জেনে নেওয়া যাক কিছু ইংরেজি শেখার উপায় সম্পর্কে। যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করলে একজন ফ্রিল্যান্সারের  প্রয়োজনীয় ইংরেজি দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেঃ

গ্রামারের ব্যসিক ধারণা

ইংরেজি সুন্দরভাবে লিখতে ও বলতে পারার জন্য গ্রামার অত্যন্ত জরুরি। তবে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই।আপনাকে গ্রামারের সকল বিষয়ে দক্ষতা লাভ করে ব্যকরণ বিশারদ হতে হবেনা। আপনাকে মোটামুটি গ্রামারের ব্যসিক ধারণা রাখতে হবে। যেমন, Tense, Verb, Sentence Making ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু ভাল ধারণা রাখতে হবে। যাতে ক্লায়েন্টের সাথে চ্যাটে লেখা কিংবা ভিডিও কলে কথা বলার সময় সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে কিংবা বলতে পারেন। আর এই গ্রামার শেখার জন্য যেকোনো ক্লাসের বাজারের যেকোনো একটি বই কিনে আপনার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।

ইংরেজি শব্দভান্ডার

আমরা ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে না পারার কারণ আমাদের শব্দভাণ্ডার সীমিত। এজন্য কোনো একটি কথা বলতে যেয়ে আমরা হঠাৎ আটকে যাই। তাই গ্রামারের চেয়ে ভোকাবুলারিতে ভাল হওয়াটা জরুরি।এক্ষেত্রে আপনাকে যে সমস্ত ইংরেজি শব্দ আয়ত্ত্বে রাখতে হবে এমনটি নয়। আপনাকে দৈনন্দিন কথোপকথনে কিছু প্রয়োজনীয় শব্দ জেনে রাখতে হবে। শুধু জানলেই হবে না,এই শব্দ গুলো আপনার কথা বলার সময় ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে। তবেই আপনি খুব দ্রুত ইংরেজিতে পারদর্শী হতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি যেকোনো একটি ভোকাবুলারি বই সংগ্রহ করে সেখান থেকে প্রয়োজনীয় শব্দ এবং অর্থগুলো শিখে নিতে পারেন।

সংবাদপত্র পড়া

প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র পড়ার মাধ্যমেও আপনি ইংরেজিতে দক্ষ হতে পারেন। সংবাদপত্র পড়ার মাধ্যমে আপনার ইংরেজি রিডিং স্কিল বৃদ্ধি পাবে।এবং সেইসঙ্গে আপনি অনেক অজানা শব্দ শিখতে পারবেন। আর প্রতিনিয়ত ইংরেজি পত্রিকা পড়ার ফলে আপনার ইংরেজি বলা ও লেখার মাঝে একটা বৈচিত্র‍্য চলে আসবে। প্রথমদিকে ইংরেজি পত্রিকা পড়ার ক্ষেত্রে ভীতি কাজ করতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি ডিকশনারি ব্যবহার করতে পারেন।এতে অচেনা শব্দ গুলো জানার মাধ্যমে পত্রিকা পড়ায় স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করবেন। বাজারে বিভিন্ন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা রয়েছে।যেমন, The Daily Star, The Daily Observer, The Independent, The News Today সহ অনেক পত্রিকা রয়েছে।আপনি যেকোনো একটি পত্রিকা বাছাই করে পড়তে পারেন। এই পত্রিকাগুলোর বিভিন্ন অংশ রয়েছে যেমন, খেলাধুলা, বিনোদন, আন্তর্জাতিক, সম্পাদকীয় ইত্যাদি। এখান থেকে আপনার পছন্দের বিষয়টি খুঁজে নিয়ে পড়া শুরু করতে পারেন।

মুভি দেখা

সহজে ও বিনোদন সহকারে ইংরেজি শেখার উপায় হচ্ছে মুভি দেখা। আপনি আপনার ইংরেজি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ইংলিশ মুভি দেখতে পারেন। এই মুভি গুলো দেখার মাধ্যমে সচরাচর ব্যবহ্রত শব্দ, বাক্য গুলো আপনার আয়ত্ত্বে চলে আসবে। এক্ষেত্রে আপনি ইংরেজি সাবটাইটেল সহ মুভি দেখতে পারেন। আর আপনি চাইলে Pot Player ব্যবহারের মাধ্যমে ইংরেজি ও বাংলা উভয় সাবটাইটেল ব্যবহার করে মুভি দেখতে পারেন। মুভি দেখার সময় সাবটাইটেল গুলোর দিকে খেয়াল রাখবেন। তবেই আপনি খুব দ্রুত ইংরেজিতে কথোপকথনের জন্য প্রস্তুত হতে পারবেন। আপনার যদি ইংলিশ মুভি দেখার অভ্যাস একেবারেই না থাকে তবে শুরুর দিকে কিছু সহজ গল্পে সাবলীল ভাষা ব্যবহৃত মুভি দেখতে পারেন। যেমন, The King’s Speech, Black Ship, The Hunger Games, Titanic, Men in Black, The Wizard of Oz ইত্যাদি। এই মুভিগুলো অথবা আপনার পছন্দসই যেকোনো মুভিই দেখে নেওয়ার মাধ্যমে ইংরেজি টাকে আয়ত্বে আনতে পারেন।

বই পড়া

ইংরেজি ভাষায় লেখা বিভিন্ন গল্প, উপন্যাস কিংবা আত্ম-উন্নয়ন মূলক বই আপনার ইংরেজি শিক্ষায় অন্যমাত্রা যোগ করতে পারে। একজন কন্টেন্ট রাইটারের জন্য ইংরেজি বই পড়া অত্যন্ত জরুরি। এতে একদিকে যেমন লেখায় বৈচিত্র‍্য আসবে, ঠিক তেমনি কল্পনার পরিধি বিস্তৃত হবে। শুধু কন্টেন্ট রাইটার কেন আপনি যেকোনো ধরনের কাজই করুন না কেন বই পড়ার মাধ্যমে উত্তমরূপে ইংরেজি শিখতে পারবেন। বই পড়ার ফলে অনেক অজানা শব্দ পাবেন, এছাড়াও একটি বাক্য গঠন থেকে শুরু করে অনেক খুঁটিনাটি বিষয়াদি জানতে পারবেন। শুরুর দিকে ইংরেজি ভাষায় লেখা বইগুলো পড়ার ক্ষেত্রে অনেকের ভীতি কাজ করতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি সহজ এবং সাবলীল ভাষায় লেখা কিছু বই পড়ে ফেলতে পারেন। যেমন, The Old Man & The Sea, Lord of the Flies, The Giver, The One Minute Manager, Who Moved My Cheese ইত্যাদি বইগুলো পড়ে ফেলতে পারেন। তাই এভাবে বই পড়ার মাধ্যমেও আপনি আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইংরেজি শিখতে পারেন।

প্রতিনিয়ত চর্চা

আপনি গ্রামার, ভোকাবুলারিতে অনেক পারদর্শী হয়েও  ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন নাহ কিংবা লিখতে পারবেন নাহ যদি না আপনি নিয়মিত চর্চা করেন। তাই ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হলে প্রাত্যহিক জীবনে ইংরেজির ব্যবহার জানতে হবে। পরিবারের সদস্য কিংবা বন্ধু-বান্ধবের সাথে বিভিন্ন কথোপকথনে ইংরেজি ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া আপনি অনলাইনে বন্ধু-বান্ধব কিংবা যে কারও সাথে ইংরেজিতে চ্যাটিং করতে পারেন। এতে করে আপনার দৈনন্দিন জীবনে ইংরেজির চর্চা থাকবে। আর এটি আপনাকে ভুল করার মাধ্যমে সঠিক টা জানার ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। তাই প্রতিনিয়ত সাধারণ কথোপকথনে ইংরেজি এর ব্যবহারের মাধ্যমে ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী হতে পারেন।

কেবলমাত্র ধৈর্য এবং নিয়মিত চর্চার মাধ্যমেই আপনি ইংরেজিতে দক্ষতা আনতে পারেন। তাই চেষ্টা করুন নিজস্ব একটি রুটিন করে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইংরেজি শিখে নিতে। এছাড়াও অনলাইনে বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমেও আপনি ইংরেজিতে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন।

পরিশেষে আপনার নিজস্ব দক্ষতা এবং ইংরেজিতে যথাযথ যোগাযোগ দক্ষতার সংমিশ্রণে নিজেকে একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটপ্লেসে প্রতিষ্ঠিত করুন। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নিজে আর্থিক স্বচ্ছলতার পাশাপাশি দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুন।

Facebook Comments
Top