কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়, কি কি সফটওয়্যার দিয়ে বিনামূল্যে টাকা ইনকাম করা যায়, টাকা ইনকামের জন্য এমন কি কোন অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো অনলাইন প্লাটফর্মে দারুন সম্ভাবনার রাস্তা দেখিয়ে দেবে! আসুন আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জেনে নেই এমন কিছু সফটওয়্যার এর নাম। আশা করছি আমাদের আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনি– কোন সফটওয়্যার দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই প্রশ্নের পরিপূর্ণ উত্তর পেয়ে যাবেন। তবে হ্যাঁ, একটা কথা না বললেই নয় সেটা হচ্ছে– অনলাইনে ইনকাম করার জন্য রয়েছে বর্তমানে হাজারো উপায়। আর সেই সকল উপায় আপনি মূলত সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব গুগল এসব ঘাটাঘাটি করলেই পেয়ে যাবেন। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং, মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ পাওয়ার গাইডলাইন সম্পর্কিত অসংখ্য পোস্ট প্রকাশ করেছি। তাই আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং থেরাপি ডট
সফল ফ্রিল্যান্সার
ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি?
ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আজ আমরা জনপ্রিয় এবং শতভাগ ট্রাস্টেড ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা তৈরি করব এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলো নিয়ে জানব এ টু জেড। দেখুন সত্যি বলতে, বর্তমান সময়ে বেকারত্ব রোধে এবং ঘরে বসে অনলাইনে ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিকে আমাদের সকলের জন্য অপরচুনিটি হিসেবে নেওয়া হচ্ছে। আর এখন মানুষ অনলাইনে স্মার্ট পদ্ধতিতে ইনকামের বিষয়টিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এর অন্যতম কারণ– প্রচুর টাকা ইনকামের রাস্তা তৈরি হওয়া, নিজস্ব কাজ করার স্বাধীনতা এবং দারুন একটি ক্যারিয়ার সম্ভাবনা। আর তাইতো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর হুরহুর করে বাড়ছে জনপ্রিয়তা। তো বন্ধুরা- আপনি যদি অনলাইন ইনকামে নিয়োজিত থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সেইসাথে এই ধরনের আরো কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মাল্টিপ্লেসের নাম শুনে থাকবেন! কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক
শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি? জেনে নিন
শিক্ষার্থীদের আয়ের উৎস কি, ছাত্র জীবনে শিক্ষার্থীদের ইনস্ট্যান্ট টাকা ইনকামের মাধ্যম কি কি অথবা ছাত্রজীবনে ইনকামের সবচেয়ে সেরা মাধ্যম কি কি– এই ধরনের প্রশ্ন মূলত তারাই করে থাকে, যাদের ছাত্রজীবনে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির কারণে ইনকাম করার প্রয়োজন পরে। আবার আর্থিক সচ্ছলতা থাকা সত্ত্বেও এমন অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে, যারা বেশিরভাগই ইনকামের সোর্স খুঁজে বেড়ায়। সত্যি বলতে– ছাত্র জীবন অনেক মজার এবং অত্যন্ত শিক্ষনীয় সময়। আর তাই বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সব সময় তাদের এই সময়টাকে কাজে লাগাতে চায়। ঠিক এ কারণেই চাকরি হিসেবে বেছে নিতে চায় এমন একটি পেশা, যেটা তার অর্থ উপার্জনে সাহায্য করবে, জ্ঞানের পরিসীমাকে বাড়াবে এবং পড়াশোনাতে খুব বেশি খারাপ প্রভাব ফেলবে না। এমনই কিছু মাধ্যম বা উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব আমরা আমাদের আজকের এই নিবন্ধনটিতে। তো, আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা অর্জনের কৌশল কি?
বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় পেশা ফ্রিল্যান্সিং। ঘরে বসে ইনকাম, নিজের পছন্দসই কাজ করার সুযোগ, সময়ের বাধাধরা নিয়ম না থাকায় পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং এখন তরুণদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দক্ষতা অনুযায়ী পছন্দের কাজ করার মাধ্যমে আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জন করছে লাখ লাখ তরুণ। তাই এসব তরুণের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝুকছে হাজারো তরুণ। এর মধ্যে অনেকে যেমন সফলতা পাচ্ছে ঠিক তেমনি এর বিপরীতে ব্যর্থতার তালিকাটাও ছোট নয়। সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সফলতার মুখ দেখছে না অনেকে। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে শুধু নিজের কাজটিতে পারদর্শী হলেই চলবে নাহ। বরং আরও পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বিষয়কেও গুরুত্ব দিতে হবে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অসম প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে হলে আপনাকে একটু কৌশলী হতে হবে। তবেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে?
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর পূর্বে নতুনদের মনে জেগে উঠে হাজারো প্রশ্ন ৷ ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি আগ্রহ জন্মাবার পর শেখার বিষয়টি নিয়েই তারা সবচেয়ে বেশি দ্বিধায় ভুগে৷ সবার প্রথমেই যে বিষয়টি মাথায় আসে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে? আর এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হলো- নিজে শেখার কোনো বিকল্প নেই, নিজে নিজে একেবারেই না পারলে ট্রেনিং সেন্টারের দ্বারস্থ হওয়া যেতে পারে৷ এই প্রযুক্তিনির্ভর যুগে ইন্টারনেট হলো শেখার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম ৷ সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যার ৫৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। সুতরাং অনলাইনে শেখার পরিধি এখন অধিক বিস্তৃত৷ বর্তমানের প্রেক্ষাপটে সুদক্ষ ট্রেইনারসম্পন্ন ট্রেনিং সেন্টারের সংখ্যা খুব কম বরং ট্রেনিং সেন্টারের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেশি৷ তাই ট্রেনিং সেন্টার থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকাই ভালো ৷ স্বশিক্ষাই সুশিক্ষা বলে একটি কথা রয়েছে, আর ফ্রিল্যান্সিং শেখার ব্যাপারে
ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে যে ৪ টি কাজ করবেন
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার নাজুক। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি সরকারি চাকরি জোটাতে গেলে শুধু ভালো ছাত্র-ছাত্রী হলেই হয় না, সাথে লাগে মামা, মন্ত্রীরাও! আর স্বজন প্রীতির কথা না হয় বাদ-ই দিলাম। তাই বর্তমানে বেকার যুবকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। জনসংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু কর্মসংস্থান সেই হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে না। তাই বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশন ছুটছে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে। বেকারত্বের কড়াল ছোবল থেকে মুক্তি পেতে দেশের এখন হাজারো তরুণ তরুণী ফ্রিল্যান্সিং করছে। তবে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নতুন হয়ে থাকেন এবং কিভাবে, আপনার কোন দক্ষতার দ্বারা ফ্রিল্যান্সিং করবেন এই নিয়ে হতাশায় পড়ে যান,তাহলে আমার পুরো আর্টিকেল টা পড়ে দেখুন হতাশা কেটে যাবে। অনেকেই তো ফ্রিল্যান্সিং করে, তবে ক'জন হতে পেরেছে সফল ফ্রিল্যান্সার? নিশ্চয়ই বাংলাদেশে সফল ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা অতোটাও বেশি নয়। আমাদের দেশে