সবার আগে জানিয়ে রাখি ফ্লিপকার্টের মাধ্যমে আপনি কেবল বিক্রয় করেই অর্থোপার্জন করতে পারবেন তা নয়, এই কোম্পানি থেকে অ্যাফিলিয়েট করার সময় কিংবা অন্যান্য সিচুয়েশনেও কেনাকাটার কাজটিও সেরে ফেলতে পারবেন সহজেই। এটি একটি ই-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ভারতীয় সংস্থা৷ যা থেকে আপনি পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বসেই ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। সেই সাথে ফ্লিপকার্টের অনুমোদিত প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনলাইনে অর্থোপার্জন করতে চাইলে খুব একটা জটিল প্রসেসের মুখোমুখিও হতে হবে না আপনাকে। দারাজ অনলাইন শপিং থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় জানতে পড়ুনঃ ফ্লিপকার্ট কি? ভারতের সর্বাধিক জনপ্রিয় সংস্থা হলো এই ফ্লিপকার্ট। যা সাধারণত আমাজনের মতোই ভারত এবং পুরো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। প্রতিদিন কয়েক হাজার অর্ডার সরবরাহ ঠিকঠাকমতো পরিচালনা করতে এই কোম্পানির রয়েছে অসংখ্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী। শচীন বানসাল এবং বিন্নি বানসালের হাত ধরে যাত্রা শুরু করা এই কোম্পানিটির বই
ফ্রিল্যান্সিং গাইড
সহজেই পিটিসি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করুন
খুব সহজে টাকা ইনকাম করার পথ অনেকেরই জানা নেই। কেবলমাত্র এই না জানার কারণে অনেক সময় এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকার পরও ইনকাম জেনারেট করা সৌভাগ্য হয় না অনেকের। এক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন এবং পথ বাতলে দেওয়ার মতো ক্ষেত্র। সেদিকটা মাথায় রেখে আজ আমরা হাজির হলাম খুব সহজেই টাকা ইনকাম করার একটি উপায় নিয়ে। এক্ষেত্রে ইনকাম সোর্স হিসেবে কাজ করবে পিটিসি ওয়েবসাইট। অনেকেই হয়তো ওয়েবসাইটের কাজ শুনেই দৌঁড়াবেন। ভাববেন খুবই কঠিন! এক্ষেত্রে আমি বলবো মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলের সাথে থাকুন। ধীরে ধীরে সব পানির মতো সহজে পরিণত হবে। পিটিসি ওয়েবসাইট কি? কোন ধরনের দক্ষতা ছাড়াই যেসব ওয়েবসাইটে পেইড-টু-ক্লিক সিস্টেমে কাজ করা হয় সেসব ওয়েবসাইটকে বলা হয় পিটিসি ওয়েবসাইট। বলে রাখা ভালো পিটিসি সাইট থেকে আয় করার ক্ষেত্রে আপনাকে খুব একটা ঝামেলা পোহাতে হবে
গ্রাফিক্স ডিজাইন ওয়েব ডিজাইন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার বই
বর্তমানে অনলাইনে টাকা কামানোর ক্ষেত্রে সবথেকে ডিমান্ডিং বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। মার্কেটপ্লেসগুলোতে ক্লায়েন্ট এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার যদি কাজ করার কনফিডেন্স থাকে তাহলে, অনলাইন জগতে আপনার কাজের কোন অভাব থাকবেনা, বিশেষ করে এই সেক্টর গুলোতে। যদিও বই এর মাধ্যমে ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে সম্পুর্ন এবং পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া অনেকের জন্যই কষ্টকর হয়ে ওঠে। বলতে পারেন অসম্ভব বটে, কেননা এখনে বিষয়গুলো বঝে ওঠার পাশাপাশি প্র্যাক্টিক্যালি করে দেখতে হয়। এজন্য প্রয়োজন একজন মেন্টরের। অথবা অনলাইনে ভিডিও এর মাধ্যমে আপনি এ ব্যপারে শিখতে পারেন। আর সবথেকে বড় কথা হলো, প্রচুর অনুশীলন করতে হবে। খুব প্রচলিত একটা কথা আছে না যে, “Practice Makes Perfect” তবুও আজ আমরা চেষ্ঠা করবো এই বিষয়গুলো শেখাতে বই আমাদের কিভাবে সাহায্য করে এবং
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা যায়?
সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইনিং আমরা যারা প্রথম অবস্থায় শিখতে চাই তাদের জন্য কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে উঠে। কেননা কাজটি বাইরের দিক থেকে সহজ মনে হলেও অতটা সহজ কিন্তু নয়। এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালনায় দক্ষতা থাকার পাশাপাশি থাকতে হবে গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে পরিপূর্ণ গাইডলাইন৷ আর আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের এই গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সম্পর্কিত গাইডলাইন প্রদান করার উদেশ্যেই তৈরি করা হচ্ছে। লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব? জানতে পড়ুন গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? মার্কেটিং কিংবা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে চিত্র দ্বারা নকশা তৈরি করাই হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনিং। জার্মান থেকে আসা এই শব্দটি বর্তমানে কম্পিউটার সফ্টওয়্যার এর মাধ্যমে কল্পনা, তথ্য এবং গ্রাহকদের ধারণা গুলির সাথে যোগাযোগ করার জন্য দৃশ্যমান ডিজিটাল ডিজাইন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সেক্টরে দক্ষ হতে হলে প্রয়োজন পড়ে নিজের আইডিয়া,
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে?
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর পূর্বে নতুনদের মনে জেগে উঠে হাজারো প্রশ্ন ৷ ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি আগ্রহ জন্মাবার পর শেখার বিষয়টি নিয়েই তারা সবচেয়ে বেশি দ্বিধায় ভুগে৷ সবার প্রথমেই যে বিষয়টি মাথায় আসে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে? আর এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হলো- নিজে শেখার কোনো বিকল্প নেই, নিজে নিজে একেবারেই না পারলে ট্রেনিং সেন্টারের দ্বারস্থ হওয়া যেতে পারে৷ এই প্রযুক্তিনির্ভর যুগে ইন্টারনেট হলো শেখার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম ৷ সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যার ৫৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। সুতরাং অনলাইনে শেখার পরিধি এখন অধিক বিস্তৃত৷ বর্তমানের প্রেক্ষাপটে সুদক্ষ ট্রেইনারসম্পন্ন ট্রেনিং সেন্টারের সংখ্যা খুব কম বরং ট্রেনিং সেন্টারের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেশি৷ তাই ট্রেনিং সেন্টার থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকাই ভালো ৷ স্বশিক্ষাই সুশিক্ষা বলে একটি কথা রয়েছে, আর ফ্রিল্যান্সিং শেখার ব্যাপারে
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? কিংবা মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবো প্রশ্ন যারা করেন আজকে এই পোস্টটি তাদের জন্য। আজকের এই পোস্টটির সম্পূর্ণরূপে পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রীলান্সিং শিখবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফিল্যান্সিং করতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে ৷ আর দক্ষতা অর্জন করতে হলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয় সম্পর্কে শিখে নিতে হবে। তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। তো যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখতে চান। তাহলে আপনার সামনে এমন অনেক উপায় চলে আসবে। যেমন, ইউটিউব এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখাঃ বর্তমানে ইউটিউব এ অনেক ধরনের চ্যানেল রয়েছে। তবে এমন অনেক Channal আছে যেখানে খুব সুন্দরভাবে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড বিষয় গুলো
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি?
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংকে অনেকেই একই মনে করে থাকে। যা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ অনেকেই করার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিও কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই। বস ও অফিসের গন্ডিতে নিজের কর্মজীবনকে আবদ্ধ না রেখে কাজের স্বাধীনতার সাহায্যে ক্যারিয়ারে সফল হতে পারার পথ হলো আউটসোর্সিং। অন্যদিকে ঘরে বসে নিজের ইচ্ছেমতো সময়ে অন্য গ্রাহকের কাজ অনলাইনে করারই হলোই ফ্রিল্যান্সিং। আজ আমরা জানবো ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি? কি? সে সম্পর্কে! চলুন দেরি না করে রিসার্চের কাজে নেমে পড়ি এবং সঠিক তথ্য জেনে নিই৷ জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন ফ্রিল্যান্সিং কি? কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে নিজের মতো করে যারা এক ধরণের কাজ করেন তাদের বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে অনলাইনে করা এই
মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন, মোবাইল দিয়ে লোগো ডিজাইন, মোবাইল দিয়ে ব্যানার তৈরি
মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য সেরা সেরা সাতটি অ্যাপস এর তালিকা আমরা এই পোস্টে উল্লেখ করেছি। আপনারা যারা মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার নিয়ম সমূহ জানতে চান তারা আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়া পড়বেন। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ার পরে আপনারা নিজে নিজেই মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে এমন একটি ধাপ, যেখানে আমরা মনের ধারণা, শিল্প, দক্ষতা কাজে লাগিয়ে কারো ছবি, লেখা, শব্দ মিশ্রণে একটি আলাদা নতুন ছবি তৈরি করা। তৈরি করা এই নতুন ছবি বিজ্ঞাপন, বই, ওয়েবসাইট বা লোগো, মেগাজিন সাজানোর জন্য বা ডিজাইন করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন আমরা হাত দিয়ে করতে পারি আবার কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন এর মাধ্যমে করতে পারি। তবে, আপনি যখন প্রফেশনাল ভাবে ডিজাইন
সার্ভে কি? সার্ভে করে আয় করার সেরা ৫টি ওয়েবসাইট
যারা অনলাইনে অল্প পরিশ্রম করে ডলার ইনকাম করতে চান তাদের জন্য সার্ভে তে কাজ করা যুক্তিযুক্ত। কারণ এখানে কিছু সহজ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনি ডেইলি ১০ ডলার এর বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যত বেশি টাইম স্পেন্ড করবেন সার্ভে তে তত বেশি ডলার আয় করতে পারবেন। স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব হিসেবে আপনি এই কাজ টি করতে পারেন। অথবা আপনি চাইলে নিজের ক্যারিয়ার ও গড়তে পারেন এই কাজের উপর। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক সার্ভে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী? সার্ভে কি সার্ভে শব্দের অর্থ হলো জরীপ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন ধরনের জরীপ পরিচালিত হয়। কৃষক জরীপের কথা ভাবা যাক। একটা নির্দিষ্ট সময়ে সরকার দেশে কত জন কৃষক রয়েছে এবং তাদের জমির পরিমাণ জানার জন্য জরীপ পরিচালনা করে
আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কি না, কিভাবে বুঝবেন?
বর্তমানে মানুষ এই করোনার প্রাক্কালে ঘর বন্দী হয়ে সময় পার করছে। কেও বা এই সময় তার চাকরি হারিয়েছে আবার কেও বা ঘরের ভেতর বন্দী জীবন-যাপনে বোরিং ফিল করছে। আবার ইন্টার মিডিয়েট, অনার্স-মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীরাও তাদের টিউশনি হারিয়েছে। তাই এ সময়টাতে যে একজন চাকরিজীবি তার পরিবারের জীবিকার জন্য বাইরে গিয়ে একটা চাকরি খুজবে তার ও কোনো উপায় নেই। আবার স্টুডেন্টরা ও বাইরে যেতে পারছে না। এমন অবস্থায় অনেকেই হারিয়েছে তাদের উপার্জন এর একমাত্র অবলম্বন। তাই তারা এখন ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে কড়া নজর দিচ্ছে। সবাই ভাবছে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলেই করা যায়না। ফ্রিল্যান্সিং করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় ঠিকই কিন্তু সবাই তা পারে না। এজন্য দরকার আপনার নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ঢুকতে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা যায়
আমরা সবাই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এর সাথে কমবেশি পরিচিত। কিন্তু আমরা কি জানি আমাদের জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব কতটুকু? কিংবা আমরা কি জানি এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা যায়! না জানলেও এই ব্যাপারে আমাদের কিন্তু জেনে রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে এই ডিজিটাল সময়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা রাখতে না পারলে সময়ের গভীরে আমরা তলিয়ে যাবো। চলুন মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি? একদম সরাসরি বলতে গেলে বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলোর ব্যাবহারিক প্রয়োগকেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বলা হয়। বর্তমানে যোগাযোগ ব্যবস্থার নিবিড় সম্পর্ক তৈরিতে এই তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই পুরো পৃথিবী জুড়ে খুব দ্রুত ও সহজে তথ্য আদান-প্রদান করা
গুগল ট্রান্সলেট বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ করুন সহজেই
অনেকেই প্রয়োজনের কারণে ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেট এবং বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ বিভিন্ন এপস কিংবা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকে। তবে সমস্যা হলো সেগুলোর বেশিরভাগ এপস এবং ওয়েবসাইটই ঠিকঠাকমতো কাজই করতে পারে না। ফলে এসব অ্যাপস বা ওয়েবসাইট ব্যবহারকারী পরিপূর্ণ সঠিক ইংরেজি বাংলা অনুবাদ পায় না। তবে চিন্তার কোনো কারণ নেই! কেননা আজ আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো গুগল ট্রান্সলেট কি, গুগল ট্রান্সলেট কিভাবে কাজ করে, গুগল ট্রান্সলেট ইংলিশ টু বাংলা কিভাবে করা যায়, কিভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ট্রান্সলেট ইত্যাদি সহ অন্যান্য টপিক সম্পর্কে। মোটকথা এক আর্টিকেলেই আপনি গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ এবং অন্যান্য সকল টুকিটাকি সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। সুতরাং মিস করতে না চাইলে সাথেই থাকুন। গুগল কি? গুগল কিভাবে তৈরি হলো? গুগলের আয়ের উৎস কি? ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর জানতে