মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায়, মোবাইল ফোনের উপকারিতা সমূহ কি কি, কিভাবে মোবাইল ফোন কাজ করে এবং মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার সহজ উপায় কি কি! যদি জানতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন এই সকল প্রশ্নর সমাধান, তাহলে পড়ে ফেলুন আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি। কেননা আজ আমরা একটি স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে কি কি করা যায়, মোবাইল ফোন মানুষের কি কি কাজে আসে তার সবটাই আলোচনা করব আজকের পোস্টে। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক– মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায় সে সম্পর্কে খুঁটিনাটি। মোবাইল দিয়ে কি কি করা যায়? দেখুন এটা আমরা সবাই কম বেশি জানি যে— বর্তমান সময়ে মানুষের সবচেয়ে কাছের বন্ধু হলো মোবাইল ফোন। কেননা দৈনন্দিন জীবনে যাবতীয় কাজকর্মগুলো মূলত এই ফোনের সাহায্য নিয়েই সম্পাদন করা হয়ে থাকে। তবে আমরা যারা মোবাইল এর ব্যবহার
Search Results for : ইনকাম
নতুনদের জন্য আপওয়ার্ক চাকরি বা কাজ পাওয়ার উপায়
নতুনদের জন্য আপওয়ার্ক চাকরি কেমন, আপওয়ার্ক কাজের প্রকারভেদ কি কি এবং আপওয়ার্ক চাকরি পাওয়ার উপায় কি! যে বা যারা আউটসোর্সিং কাজের সঙ্গে নিযুক্ত রয়েছেন অথবা খুব সম্প্রতি অনলাইন ইনকামের জন্য মার্কেটপ্লেসে নেমেছেন, তারা মূলত এই প্রশ্নগুলো করে থাকেন। কেননা এটা আমরা সকলেই কমবেশি জানি যে– বর্তমানে যেকোনো প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন, জানা-অজানা যেকোনো বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করে গুগল । কারণ গুগল এমনই একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে সকল প্রকার প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে পাওয়া সম্ভব এক নিমিষে। ঠিক এ কারণেই আজ আমরা আজকের এই পোস্টে আপনাদেরকে জানাতে চলেছি– নতুনদের জন্য আপ ওয়ার্ক চাকরির ধরন, আপ ওয়ার্ক চাকরির উপায় এবং বেতন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে খুঁটিনাটি। আপওয়ার্ক কি? Upwork হলো ফ্রিল্যান্স চাকরি পাওয়ার একটি জনপ্রিয় ওয়েব পোর্টাল। বলা যায় বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় বড় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে
ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি? জেনে নিন বিস্তারিত
ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি– এ সম্পর্কে খুঁটিনাটি বিষয়বস্তু নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের আজকের নিবন্ধনটি। আপনারা যারা খুব সম্প্রতি অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জেনেছেন অথবা অনলাইন ইনকামজনিত কাজে নিয়োজিত হয়েছেন, তারা ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি এই সম্পর্কে জানতে চান। ঠিক এ কারণেই আজকের আলোচনায় থাকছে– ওয়েবসাইটের কাজ, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সমূহর তালিকা এবং বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যাবলী । ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি? ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ হচ্ছে, বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে দেওয়া। কেননা একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে যেমন একজন ফ্রিল্যান্সার অবস্থান করে, ঠিক একইভাবে বায়ার/ক্লাইন্টরাও অবস্থান করে। বায়াররা মূলত প্রফেশনাল লেভেলের এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সারদের তাদের বিভিন্ন কাজের জন্য নিয়োগ দিয়ে থাকে, অন্যদিকে ফ্রিল্যান্সাররা মূলত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন প্রজেক্ট কমপ্লিট এর মধ্য দিয়ে অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে এই ধরনের মার্কেটপ্লেসে অবস্থান
শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট
নিজের সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে তোলার জন্য শিক্ষাজীবনেই অল্পস্বল্প হলেও উপার্জন করার প্রয়োজন পরে। আর বর্তমানে অনলাইনে ইনকাম করার বিষয়টি একটি আলোচিত ও সুপরিচিত মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক এ কারণেই শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট কোনটি ভালো সে সম্পর্কে জানার আগ্রহ রয়েছে অনেকেরই। আজকের এই নিবন্ধনটিতে আমরা– শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এর তালিকা এবং ঐ সকল ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরবো। অতএব শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এর খুঁটিনাটি জানতে আর্টিকেলটি পড়া চালিয়ে যান। শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য মার্কেটপ্লেসে অনেকগুলো জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে। যেখানে সাফল্যের সাথে কাজ করে যাচ্ছে হাজারো ফ্রিল্যান্সার। কিন্তু ঐ সকল ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটের নাম জানার পূর্বে যারা একদমই অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে নতুন জানছেন ও শুনছেন– তারা এ বিষয়ে আরো সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়ার জন্য আমাদের freelancingtherapy.com ওয়েবসাইটের মার্কেটপ্লেস,
ওয়েবসাইট এর কাজ কি | ওয়েবসাইট এর ব্যবহার
ওয়েবসাইট এর কাজ কি, ওয়েবসাইট এর ব্যবহার কি, মূলত কি কি কারণে ওয়েবসাইট এর প্রয়োজন পরে? খুবই সাধারণ কিছু প্রশ্ন এগুলো। অনেকেই রয়েছেন যারা এখনো পর্যন্ত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানেন না। হয়তো লোকমুখে শুনেছেন অথবা ফেসবুক গ্রুপ কিংবা অন্য কোন সোর্স থেকে জেনেছেন– ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু প্রশ্ন হলো– ওয়েবসাইট মানে কি, ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করে এবং ওয়েবসাইটের সুবিধা ও অসুবিধা গুলোই বা কি কি! সেসকল বিষয় সম্পর্কেই আমরা এ টু জেড আলোচনা করব আজকের এই নিবন্ধনটিতে। তো পাঠক বন্ধুরা– ওয়েবসাইট এর কাজ কি এবং কিভাবে ওয়েবসাইট কাজ করে ও ওয়েবসাইট এর ব্যবহার সম্পর্কিত খুঁটিনাটি বিষয় জানতে পড়তে থাকুন আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি। ওয়েবসাইট কি? খুবই সহজ ভাবে বললে বলা যায়– ওয়েবসাইট হলো ইন্টারনেটে একটি ডিজাইন করা পেজ বা ওয়েব পোর্টাল।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম | মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবো?
মোবাইল দিয়ে কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন এবং মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার বিস্তারিত নিয়ম জানতে আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সংক্রান্ত ভিডিও টিউটোরিয়াল আমরা যুক্ত করেছি এই পোস্টে। সেগুলো দেখে দেখে আপনারা নিজেরাই নিজেদের ইউটিউব চ্যানেল মোবাইল দিয়ে খুলে নিতে পারবেন। ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি প্রয়োজন? ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি লাগে – এই প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত সহজ। আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে খুব সহজেই কয়েক ধাপেই খুলতে পারবেন ইউটিউব চ্যানেল। ইউটিউব চ্যানেল খুলতে একটি জিমেইল বা গুগল একাউন্ট লাগে। ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর চ্যানেল ভেরিফাই করে আরো ফিচার পেতে গেলে ফোন নাম্বার ব্যবহার করতে হয়। সেক্ষেত্রে বলা যায় ইউটিউব খুলতে লাগেঃ ইন্টারনেট সংযোগ জিমেইল অর্থাৎ গুগল একাউন্ট মোবাইল নাম্বার মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম | ভিডিও টিউটোরিয়াল এই
ব্লগিং ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়ার জরুরি টিপস
আপনি একটু খোঁজ নিলে দেখবেন এখনকার স্মার্ট ইয়াং ছেলে-মেয়েদের প্রায় সবারই একটা করে ইংরেজি না হলেও বাংলা ব্লগ সাইট রয়েছে। তারা যেহেতু প্রযুক্তি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান রাখে, তাই তারা স্মার্ট ওয়েতে টাকা ইনকাম করে। নিঃসন্দেহে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম একটি স্মার্ট ওয়ে এবং এটার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। যেহেতু এখন সবারই প্রায় ব্লগিং সাইট আছে এবং গুগলের অ্যালগরিদম ও দিন দিন আপডেট হচ্ছে তাই ব্লগিং ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়া এখন অনেকটা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি প্রথমেই বলেছি এখন অনেক যুবকই ব্লগিং ক্যারিয়ার কে বেছে নিয়েছে। আর তারা সব সময় hard work এর পরিবর্তে smart work করে। আপনি যদি কেবল গাঁধার মত খাটেন কিন্তু smartly work না করেন তাহলে ওইসব ইয়াং জেনারেশনদের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবেন না। তাই নিচে ব্লগিং ক্যারিয়ারে
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়
আপনার কি একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে? যদি থেকে থাকে তবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে বিজ্ঞাপন দাতাদের ব্যবহার করতে দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন টেকনিক কাজে লাগিয়ে সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে ঘরে বসেই। চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম ইত্যাদি বিভিন্ন টেকনিক হলো একটি ইউটিউব চ্যানের থেকে আয় করার মাধ্যম। যা সকলের জন্যই উন্মুক্ত৷ যেহেতু একজন দর্শকের ইউটিউব দেখার গড় সময়কাল ৪০ মিনিট সেহেতু প্রতিটি মানসম্মত ইউটিউব ভিডিও চাহিদা কিন্তু আকাশচুম্বী! মানসম্মত ভিডিও এবং সঠিক এসইও হতে পারে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিজিটর আনার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। আর ভিজিটরই হলো আপনার ইনকামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চলুন একটু খোলাসা করা যাক। প্রোগ্রামিং কি? প্রোগ্রামিং করে কত টাকা আয় করা যায়? ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিভাবে আয় করা যায়? একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে তা থেকে টাকা আয়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কথাটা সত্যি নাকি মিথ্যা
২০২০ সালের ১৭ মার্চ যখন সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় তার কয়েক মাস পর থেকেই অনার্স-মাস্টার্স এমনকি কলেজ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে। কারণ এই সময় তারা সবাই ঘর বন্দী। আগে যারা টিউশনি করে ইনকাম করতো তারা বেশি ডিপ্রেশনে পরে যায়। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে যাদের ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ নেই তারা হন্নে হয়ে অনলাইন এ খোঁজে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এমতাবস্থায় তারা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে আয় করার চেষ্টা করে এবং তারা স্প্যামিং এর শিকার হয়। ইউটিউব এ আপনি যদি "মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং" লিখে সার্চ করলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে ভিডিওগুলোর মাক্সিমাম -ই স্পাম। হয়তো তারা যে সাইট টা রেফার করে তা থেকে অতি সামান্য কিছু ইনকাম করা যেতেও পারে। কিন্তু
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানতে হবে!
অনলাইনে টাকা কামানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় এখন ফ্রিল্যান্সিং৷ সহজ কথায় 'ঘরে বসে স্মার্ট ইনকাম'৷ না অফিসে যাওয়ার ব্যস্ততা, না ৯-৫টার ক্লান্তিকর চাকরী৷ পরিবার কে অনেক সময় দেওয়া যায়, সাথে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব৷ ব্যাপারটা বেশ মজার, তাইনা? আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান আপনাকে স্বাগতম। তবে ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসাবে বেঁছে নিয়ে সফলতার মুখ দেখা ততটাও সহজ নয় ৷ আপনি চিন্তা করুন প্রায় ২০ বছর একাডেমিক পড়াশুনার পরে আপনি একটি মোটামুটি বেতনের চাকরি হয়ত পাবেন ৷ সেখানে ঘরে বসে উপার্জন করতে চাইলে একটুতো মেধা, শ্রম ও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন হবেই ৷ তবে একটু নয় বরং যত বাসনা তত সাধনা ৷ ফ্রীল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি যত সামনে এগোতে চান তত দক্ষ হিসেবে
জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া ২০২৪
একজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতিকে সামনে রেখে তাদের বাড়তি আয়ের উৎস করতে হলে লাভজন বিজনেস করা প্রয়োজন। কেননা সার্টিফিকেটের অভাবে যারা চাকরি পাচ্ছে না তাদেরও একটা সময় গিয়ে হাতখরচের টাকা কিংবা পুরো পরিবার চালানোর মতো অর্থ জোগাড় করার তাগাদা পড়তে পারে। এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট বিজনেস বেছে নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর ডিসিশন বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ক্যারিয়ার। চলুন জেনে নিই কি সে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া এবং তা কিভাবে শুরু করা ক্যারিয়ার দাঁড় করানো যায়। অনলাইন কোর্স বিজনেস আজকাল অনেকেই নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করে। এক্ষেত্রে অফলাইনের চাইতে অনেকেই অনলাইন কোর্সকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আপনিও চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। পাশাপাশি নিজের একটি নির্দিষ্ট স্কিলকে ফোকাস করে তার উপর নিজে নিজে অনলাইনে কোর্স তৈরি করে তা নিয়ে বিজনেস করতে পারেন। যদি আপনার কোর্সের