২০২০ সালের ১৭ মার্চ যখন সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় তার কয়েক মাস পর থেকেই অনার্স-মাস্টার্স এমনকি কলেজ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে। কারণ এই সময় তারা সবাই ঘর বন্দী। আগে যারা টিউশনি করে ইনকাম করতো তারা বেশি ডিপ্রেশনে পরে যায়। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে যাদের ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ নেই তারা হন্নে হয়ে অনলাইন এ খোঁজে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এমতাবস্থায় তারা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে আয় করার চেষ্টা করে এবং তারা স্প্যামিং এর শিকার হয়। ইউটিউব এ আপনি যদি "মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং" লিখে সার্চ করলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে ভিডিওগুলোর মাক্সিমাম -ই স্পাম। হয়তো তারা যে সাইট টা রেফার করে তা থেকে অতি সামান্য কিছু ইনকাম করা যেতেও পারে। কিন্তু
Search Results for : ইনকাম
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানতে হবে!
অনলাইনে টাকা কামানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় এখন ফ্রিল্যান্সিং৷ সহজ কথায় 'ঘরে বসে স্মার্ট ইনকাম'৷ না অফিসে যাওয়ার ব্যস্ততা, না ৯-৫টার ক্লান্তিকর চাকরী৷ পরিবার কে অনেক সময় দেওয়া যায়, সাথে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব৷ ব্যাপারটা বেশ মজার, তাইনা? আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান আপনাকে স্বাগতম। তবে ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসাবে বেঁছে নিয়ে সফলতার মুখ দেখা ততটাও সহজ নয় ৷ আপনি চিন্তা করুন প্রায় ২০ বছর একাডেমিক পড়াশুনার পরে আপনি একটি মোটামুটি বেতনের চাকরি হয়ত পাবেন ৷ সেখানে ঘরে বসে উপার্জন করতে চাইলে একটুতো মেধা, শ্রম ও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন হবেই ৷ তবে একটু নয় বরং যত বাসনা তত সাধনা ৷ ফ্রীল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি যত সামনে এগোতে চান তত দক্ষ হিসেবে
জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া ২০২৪
একজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতিকে সামনে রেখে তাদের বাড়তি আয়ের উৎস করতে হলে লাভজন বিজনেস করা প্রয়োজন। কেননা সার্টিফিকেটের অভাবে যারা চাকরি পাচ্ছে না তাদেরও একটা সময় গিয়ে হাতখরচের টাকা কিংবা পুরো পরিবার চালানোর মতো অর্থ জোগাড় করার তাগাদা পড়তে পারে। এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট বিজনেস বেছে নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর ডিসিশন বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ক্যারিয়ার। চলুন জেনে নিই কি সে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া এবং তা কিভাবে শুরু করা ক্যারিয়ার দাঁড় করানো যায়। অনলাইন কোর্স বিজনেস আজকাল অনেকেই নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করে। এক্ষেত্রে অফলাইনের চাইতে অনেকেই অনলাইন কোর্সকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আপনিও চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। পাশাপাশি নিজের একটি নির্দিষ্ট স্কিলকে ফোকাস করে তার উপর নিজে নিজে অনলাইনে কোর্স তৈরি করে তা নিয়ে বিজনেস করতে পারেন। যদি আপনার কোর্সের
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন
আমাদের আজকের এই টপিকটি অর্থ্যাৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্যাপারটি ২০২১ সালে এসে আর কারো কাছেই অজানা নয়। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে একটি সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চায় তাদের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন তা সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে দরকার একটি সঠিক গাইডলাইনের। সুতরাং আজ আমরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি এটি পড়ে আপনি ইজিলি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এন্ট্রি করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি? ফ্রিল্যান্সিং কি? আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যখন অনলাইনে কাজ করে আর্ন করবেন তখনই সেটি ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে গণ্য হবে। এই সেক্টরে যারা কাজ করে তারা ভার্চুয়াল জগতে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচিত। ফ্রিল্যান্সারেরা মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করে থাকে। (adsbygoogle = window.adsbygoogle
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে যেসব ভুলে
ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সময় তাদের অজ্ঞতাবশত অনেক বড় ধরনের ভুল করে বশে। যার জন্য তাদের আইডি ডিজেবল অথবা পার্মানেন্টলি নষ্ট ও হয়ে যেতে পারে। আর এখন মাল্টিপল এ্যাকাউন্ট খোলার কথা তো ভাবাও যায় না। তাই নতুন ফ্রিল্যান্সার রা শুরুতেই এসব বিষয় নিয়ে হোঁচট খেতে পারেন। কিছু কিছু কমন মিসটেক এর জন্য আপনার উপার্জনের পথটা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সাধারণত যারা মার্কেটপ্লেসে নতুন কাজ করতে আসে তারাই এই ধরনের ভুলগুলো বেশি করে। যার ফলে তারা তাদের ফাইভার, আপওয়ার্ক অথবা সে যে প্ল্যাটফর্ম এই কাজ করুক না কেনো সেই এ্যাকাউন্ট টি নষ্ট করে ফেলে। এই আর্টিকেল টি সাজানো হয়েছে কিছু কমন মিসটেক নিয়ে, যা প্রতিটি নতুন ফ্রিল্যান্সার-ই করে বশে না জানার ফলে। এবং তাতে যে কারো ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে। তাই আমি
ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা অর্জনের কৌশল কি?
বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় পেশা ফ্রিল্যান্সিং। ঘরে বসে ইনকাম, নিজের পছন্দসই কাজ করার সুযোগ, সময়ের বাধাধরা নিয়ম না থাকায় পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং এখন তরুণদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দক্ষতা অনুযায়ী পছন্দের কাজ করার মাধ্যমে আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জন করছে লাখ লাখ তরুণ। তাই এসব তরুণের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝুকছে হাজারো তরুণ। এর মধ্যে অনেকে যেমন সফলতা পাচ্ছে ঠিক তেমনি এর বিপরীতে ব্যর্থতার তালিকাটাও ছোট নয়। সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সফলতার মুখ দেখছে না অনেকে। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে শুধু নিজের কাজটিতে পারদর্শী হলেই চলবে নাহ। বরং আরও পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বিষয়কেও গুরুত্ব দিতে হবে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অসম প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে হলে আপনাকে একটু কৌশলী হতে হবে। তবেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা যায়?
সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইনিং আমরা যারা প্রথম অবস্থায় শিখতে চাই তাদের জন্য কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে উঠে। কেননা কাজটি বাইরের দিক থেকে সহজ মনে হলেও অতটা সহজ কিন্তু নয়। এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালনায় দক্ষতা থাকার পাশাপাশি থাকতে হবে গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে পরিপূর্ণ গাইডলাইন৷ আর আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের এই গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সম্পর্কিত গাইডলাইন প্রদান করার উদেশ্যেই তৈরি করা হচ্ছে। লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব? জানতে পড়ুন গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? মার্কেটিং কিংবা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে চিত্র দ্বারা নকশা তৈরি করাই হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনিং। জার্মান থেকে আসা এই শব্দটি বর্তমানে কম্পিউটার সফ্টওয়্যার এর মাধ্যমে কল্পনা, তথ্য এবং গ্রাহকদের ধারণা গুলির সাথে যোগাযোগ করার জন্য দৃশ্যমান ডিজিটাল ডিজাইন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সেক্টরে দক্ষ হতে হলে প্রয়োজন পড়ে নিজের আইডিয়া,
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? কিংবা মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবো প্রশ্ন যারা করেন আজকে এই পোস্টটি তাদের জন্য। আজকের এই পোস্টটির সম্পূর্ণরূপে পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রীলান্সিং শিখবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফিল্যান্সিং করতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে ৷ আর দক্ষতা অর্জন করতে হলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয় সম্পর্কে শিখে নিতে হবে। তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। তো যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখতে চান। তাহলে আপনার সামনে এমন অনেক উপায় চলে আসবে। যেমন, ইউটিউব এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখাঃ বর্তমানে ইউটিউব এ অনেক ধরনের চ্যানেল রয়েছে। তবে এমন অনেক Channal আছে যেখানে খুব সুন্দরভাবে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড বিষয় গুলো
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি?
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংকে অনেকেই একই মনে করে থাকে। যা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ অনেকেই করার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিও কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই। বস ও অফিসের গন্ডিতে নিজের কর্মজীবনকে আবদ্ধ না রেখে কাজের স্বাধীনতার সাহায্যে ক্যারিয়ারে সফল হতে পারার পথ হলো আউটসোর্সিং। অন্যদিকে ঘরে বসে নিজের ইচ্ছেমতো সময়ে অন্য গ্রাহকের কাজ অনলাইনে করারই হলোই ফ্রিল্যান্সিং। আজ আমরা জানবো ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি? কি? সে সম্পর্কে! চলুন দেরি না করে রিসার্চের কাজে নেমে পড়ি এবং সঠিক তথ্য জেনে নিই৷ জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন ফ্রিল্যান্সিং কি? কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে নিজের মতো করে যারা এক ধরণের কাজ করেন তাদের বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে অনলাইনে করা এই
মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি, মোবাইলে ব্লগ তৈরি, মোবাইল ফ্রিল্যান্সিং সাইট
মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি আজকের এই পোস্টে দেখানো হয়েছে। আপনারা যারা মোবাইলে ব্লগ তৈরি করা শিখতে চান তারা আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। মোবাইল দিয়ে ব্লগ তৈরি করা ও মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করা তেমন কঠিন মনে হবে না আজকের দেখানো মেসেজ গুলা ফলো করলে। আশা করছি আপনারা এখন থেকে নিজেরাই নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য যা যা করনীয় আগে থেকেই চিন্তা করুন যে আপনি কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। মুলত তার ওপরে ভিত্তি করেই মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপরে হাত দিতে পারেন। মোবাইল দিয়ে বিনামূল্য ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্যে আপনাকে কোনো টাকা খরচ করার প্রয়োজন হবে না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি