মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য সেরা সেরা সাতটি অ্যাপস এর তালিকা আমরা এই পোস্টে উল্লেখ করেছি। আপনারা যারা মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার নিয়ম সমূহ জানতে চান তারা আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়া পড়বেন। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ার পরে আপনারা নিজে নিজেই মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে এমন একটি ধাপ, যেখানে আমরা মনের ধারণা, শিল্প, দক্ষতা কাজে লাগিয়ে কারো ছবি, লেখা, শব্দ মিশ্রণে একটি আলাদা নতুন ছবি তৈরি করা। তৈরি করা এই নতুন ছবি বিজ্ঞাপন, বই, ওয়েবসাইট বা লোগো, মেগাজিন সাজানোর জন্য বা ডিজাইন করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন আমরা হাত দিয়ে করতে পারি আবার কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন এর মাধ্যমে করতে পারি। তবে, আপনি যখন প্রফেশনাল ভাবে ডিজাইন
Search Results for : ইনকাম
সার্ভে কি? সার্ভে করে আয় করার সেরা ৫টি ওয়েবসাইট
যারা অনলাইনে অল্প পরিশ্রম করে ডলার ইনকাম করতে চান তাদের জন্য সার্ভে তে কাজ করা যুক্তিযুক্ত। কারণ এখানে কিছু সহজ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনি ডেইলি ১০ ডলার এর বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যত বেশি টাইম স্পেন্ড করবেন সার্ভে তে তত বেশি ডলার আয় করতে পারবেন। স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব হিসেবে আপনি এই কাজ টি করতে পারেন। অথবা আপনি চাইলে নিজের ক্যারিয়ার ও গড়তে পারেন এই কাজের উপর। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক সার্ভে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী? সার্ভে কি সার্ভে শব্দের অর্থ হলো জরীপ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন ধরনের জরীপ পরিচালিত হয়। কৃষক জরীপের কথা ভাবা যাক। একটা নির্দিষ্ট সময়ে সরকার দেশে কত জন কৃষক রয়েছে এবং তাদের জমির পরিমাণ জানার জন্য জরীপ পরিচালনা করে
আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কি না, কিভাবে বুঝবেন?
বর্তমানে মানুষ এই করোনার প্রাক্কালে ঘর বন্দী হয়ে সময় পার করছে। কেও বা এই সময় তার চাকরি হারিয়েছে আবার কেও বা ঘরের ভেতর বন্দী জীবন-যাপনে বোরিং ফিল করছে। আবার ইন্টার মিডিয়েট, অনার্স-মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীরাও তাদের টিউশনি হারিয়েছে। তাই এ সময়টাতে যে একজন চাকরিজীবি তার পরিবারের জীবিকার জন্য বাইরে গিয়ে একটা চাকরি খুজবে তার ও কোনো উপায় নেই। আবার স্টুডেন্টরা ও বাইরে যেতে পারছে না। এমন অবস্থায় অনেকেই হারিয়েছে তাদের উপার্জন এর একমাত্র অবলম্বন। তাই তারা এখন ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে কড়া নজর দিচ্ছে। সবাই ভাবছে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলেই করা যায়না। ফ্রিল্যান্সিং করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় ঠিকই কিন্তু সবাই তা পারে না। এজন্য দরকার আপনার নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ঢুকতে
ছাত্র-শিক্ষক সবাই কেনো ঝুঁকছে ফ্রিল্যান্সিংয়ে?
বাংলাদেশের মত একটি জনবহুল দেশে বেকারত্ব যেন একটি কমন বিষয়। এ দেশে দিন দিন অগণিত ছাত্র-ছাত্রী ডিগ্রি নিয়ে বের হচ্ছে ঠিকই কিন্তু সবার জন্য কাজের প্ল্যাটফর্ম সরকার এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি। ফলস্বরূপ, এদেশের প্রায় ৪৭% শিক্ষিত জনগন বেকার। করোনা মহামারীর এই সময় টা তে বেকারত্বের সংখ্যা টা যেনো হুহু করে বেড়েই চলেছে। এই সময়টাতে অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টরাই বেশি ডিপ্রেসড। তাই দিন দিন অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টদের আত্মহত্যার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় অহরহ চোখে পড়ে। নিশ্চয়ই সুইসাইড কোনো সমাধান এনে দেয় না। করোনা মহামারীর সময়ে নিজেকে এভাবেই খাপ খাইয়ে চলতে হবে। তাই তো দেশের হাজারো বুদ্ধিমান তরুণ তরুণী তাদের বেকারত্ব ঘুচাতে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে একজন মানুষ তার সৃজনশীল মেধা কে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং একটি
এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট : স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
সময়ের পরিক্রমায় প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বর্তমানে সারা বিশ্বে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশের ও বেশি হচ্ছে এন্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারী। সর্বস্তরের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকার দরুণ এর ব্যবহারকারীর সংখ্যাটা অত্যন্ত বেশি। তাই সময়ের সাথে তাল রেখে অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম করতে চাইলে এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট হতে পারে আপনার জন্য স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত। আর এই বিষয়টির গভীর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করাই আমাদের আজকের উদ্দেশ্য। লিনাক্স কার্নেল এবং অন্যান্য ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের সংশোধিত সংস্করণের উপর ভিত্তি করে তৈরীকৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম ই হচ্ছে এন্ড্রয়েড। স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এর মতো টাচস্ক্রিন মোবাইল ডিভাইসগুলো জন্য মূলত এটি ডিজাইন করা হয়। আর এই ডিভাইসগুলো ব্যবহারের সময় আমরা আমাদের প্রয়োজন মতো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন ব্যবহার
বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে চাকরি খোঁজার সেরা ওয়েবসাইট
অনার্স পাস করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর মুখেই যেনো চাকরির রব উঠে যায়। তবে মাস্টার্স শেষ করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর দেয়ালে যেন পিঠ ঠেকে যায়। যেকোনো উপায়ে হোক একটা চাকরি যোগাড় করতেই হবে। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে, তাদের দায়িত্ব নিতে হবে এই কথা ভেবে তারা হন্নে হয়ে চাকরি খোঁজে। সমাজের কাছে তারা পরিচিত হয় "বেকার" হিসেবে। সমাজ কে বুড়ো আঙুল দেখাতে, সবার সামনে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হতেই হবে। তাই আদা-জল খেয়ে হলেও একটা সরকারি কিংবা বেসরকারি চাকরি পেতেই হবে। আপনিও এই মুহূর্তে নিশ্চয়ই ঠিক এমনটাই ভাবছেন। এই ভাবনা টা শুধু আপনার বা আমার নয়, এই ভাবনাটা সর্বজনীন। সরকারি চাকরি এখন যেনো হয়ে গেছে সোনার হরিণ! এই সোনার হরিণকে খুঁজতে এখন আর খবরের কাগজে চোখ রাখতে হয় না।
সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব সকল বিষয় আজকে এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সে সম্পর্কেও গাইড লাইন দেয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি এবং কিভাবে শিখতে পারবেন তার সবকিছুই আজকের এই আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন। সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? সোশ্যাল মিডিয়া বলতে কি বুঝায়? সোজা ভাবে বললে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) হলো এমন এক টেকনিক বা প্রক্রিয়া, যেখানে বিভিন্ন আলাদা আলাদা Social Media Platform যেমন, Facebook, YouTube, Instagram, LinkedIn এবং আরো অন্যান্য প্লাটফর্ম গুলিতে সক্রিয় থাকা লোকেদের লক্ষ্য (target) করে, পণ্যের গুণমান সচেতনতা (product brand awareness) ছড়ানো হয় বা বিভিন্ন product, service এবং business এর প্রচার (marketing) করা হয়। https://www.youtube.com/watch?v=DZbzylrsZOk কোন মার্কেটিং এজেন্সি কোন প্রোডাক্ট, সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে প্রমোট করে এবং মার্কেটিং
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা – Best Freelancing Marketplace List
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা - আজকের এই পোষ্ট টি শেষপর্যন্ত পড়ার অনুরোধ থাকলো। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সংক্রান্ত আজকের এই আর্টিকেল পড়লে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। শুরুতেই আমরা আলোচনা করবো ফ্রিল্যান্সিং মানে কি। এরপর আমরা আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা নিয়ে। বর্তমানে বেশ কিছু ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট বা মার্কেটপ্লেস রয়েছে। কিন্তু এগুলোর সব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট কিন্তু বিশ্বস্ত নয়। আমরা আজকের এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকায় যেসব ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করেছি সেগুলোর সবই বিশ্বস্ত। ফ্রিল্যান্সিং মানে কি? ফ্রিল্যান্সিং মানে হচ্ছে মুক্ত পেশা। অর্থাৎ এখানে আপনি আপনার স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং বলতে মূলত বোঝায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা আয় করা। এবং যেহেতু এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারেন সেজন্য এটা কি ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়। এখানে আপনি কাজ করবেন নাকি কাজ
প্রোগ্রামিং কি? প্রোগ্রামিং করে কত টাকা আয় করা যায়?
সাধারণত আমরা আমরা ‘অ’, ‘আ’ দিয়ে বিভিন্ন শব্দের সমন্বয়ে একটি অর্থপূর্ন বাক্য তৈরি করি। সেই বাক্যের সাহায্যেই আমরা কথা বলি৷ প্রোগ্রামিং ব্যাপারটিও ঠিক তেমন। এটিও একটি ভাষা, আর এই প্রোগ্রামিংয়ের ব্যবহারটাও কিন্তু দিনের মতো সত্য। আজকাল কম্পিউটার অন করলেই যে হাজার হাজার ইন্সট্রাকশন কাজ করা শুরু করে তার পুরোটাই প্রোগ্রামিংয়ের ফল। সুতরাং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষা যা ছাড়া প্রযুক্তিখাত অসম্ভবরকম শূণ্য। এই গুরুত্বের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনিও আর্ন করতে পারেন ঘরে বসেই। চলুন জেনে নিই প্রোগ্রামিং করে কিভাবে আয় করা যায় এবং প্রোগ্রামিং করে কত টাকা আয় করা যায় সে-সম্পর্কে। বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে কিভাবে আয় করা যায় জানতে পড়ুন প্রোগ্রামিং কি এক কথায় কম্পিউটারকে নির্দেশনা দিয়ে কোন কাজ করানোর সহজ/একমাত্র উপায়কে প্রোগ্রামিং বলা হয়। আর এই প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে দেওয়া পারফেক্ট এবং নির্দিষ্ট
বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করুন
এই ডিজিটাল যুগে এসেও সকল ডিজিটাল নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমের মাঝে এখনো রয়েছে সেই বিজনেস কার্ড ডিজাইন এর চাহিদা। কেননা এই বিজনেস কার্ড হিউমেন ফ্যাক্টর ইউটিলাইজ করার সুবিধা রাখে বলে গ্রাহক বিজনেস কার্ডের উপরই অনেকটা নির্ভর করে সার্ভিস নিতে রাজি হয় বা সিদ্ধান্ত নেয়। সুতরাং আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টকে অন্যদের কাছে মেমরেবল করে তুলতে সাহায্য করার ক্ষেত্রে এই বিজনেস কার্ডের গুরুত্বকে কখনোই অস্বীকার করা যাবে না। আপনি চাইলে এই বিজনেস কার্ডকে পুঁজি করেই আয় করতে পারেন। সুতরাং বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করতে চাইলে পুরো আর্টিকেলের সাথেই থাকুন আর জানুন কিভাবে সহজেই বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করা যায়। লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব? বিজনেস কার্ড ডিজাইন কি? প্রফেশনাল ব্যক্তি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম
লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
আমরা অনেকেই অনলাইন ইনকামের বিভিন্ন পথ খুঁজে থাকি। কেউ পাই, আবার কেউ পাই না! অনেকেই আবার কাজ না শিখেই ইনকামের আশা করি। কেউ কেউ তো বিভিন্ন সহজ পথও খুঁজে থাকে। এক্ষেত্রে অনলাইন ইনকামের সবচেয়ে সহজ পথ হলো লোগো ডিজাইন করে ইনকাম করা। আমাদের আজকের এই টপিক লোগো ডিজাইন সম্পর্কিত। সুতরাং মিস করতে না চাইলে থাকেই থাকুন এবং লোগো ডিজাইন করে কিভাবে এবং মাসে কত টাকা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন! বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে জেনে নিনঃ লোগো ডিজাইন কি? কেবল মাত্র একটি ইমেইজ এবং তাতে থাকা ডিজাইনের মাধ্যমে এক সাথে অনেক কিছুই বহিঃপ্রকাশ করার মাধ্যমই হলো লোগো। যা সাধারণত ক্লায়েন্টের ভাবাদর্শ অনুযায়ী তৈরি হয়ে থাকে। একটি দেশ, প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি বা ব্যাক্তিত্ব সহ অনেক কিছু প্রকাশ করতে লোগো এর মতো
নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার টিপস
ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন হিসেবে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না কিভাবে শুরু করবেন? তাই আজ আমরা নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার কিছু টিপস শেয়ার করতে যাচ্ছি। তাহলে এক নজরে দেখে নিন নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন৷ বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে৷ সেই সাথে প্রতিটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে নতুনরা নিজেদের জায়গা তৈরি করে নিচ্ছে তাদে দক্ষতা অনুযায়ী৷ তবে নতুন হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন৷ প্রাথমিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং কি বা কেনো সেসব বিষয়ে নতুনরা জানলেও কিভাবে আসলে যাত্রা শুরু করবে সে বিষয়ে তারা অস্পষ্ট৷ নতুনদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে বিভিন্ন জিজ্ঞাসার মধ্যে অন্যতম হলো- 'কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারি?' মূলত এই বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণার অভাবে অনেকের দক্ষতাই সফলতার মুখ দেখতে পায়না৷ এই আর্টিকেলে নতুনদের সুবিধার্তে ফ্রিল্যান্সিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত