বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে করব, অল্প পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসার আইডিয়া কিভাবে জেনারেট করব, কিভাবেই বা বিনা পুজিতে কাপড়ের ব্যবসায় সফল হবো– এই প্রশ্নগুলো করে থাকেন, যারা গতানুগতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে চাকরির আশায় বসে না থেকে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ইচ্ছুক। আর যেহেতু বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্ম মানুষদেরকে দিয়েছে অনেক সুবিধা। আমরা আমাদের যেকোন প্রশ্নর উত্তর যেকোন সমস্যার সমাধান পেতে পারি অনলাইন থেকে। তাই স্বাভাবিকভাবেই আপনারা গুগলের নিকট জানতে চান– বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়মাবলী ও কলাকৌশল সম্পর্কে। তাই আজকের আলোচনার মাধ্যমে বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসার আইডিয়া দেওয়ার পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসায় লাভবান হওয়ার উপায় এবং অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করার সবচেয়ে কার্যকরী নিয়মাবলী সম্পর্কে জানাবো খুঁটিনাটি। সাথে আরো জানাবো– বিনা পুঁজিতে দশটি লাভ জনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত। বিনা
বিজনেস আইডিয়া
ব্লগ লিখে কিভাবে আয় করা যায়? জেনে নিন
সময়ের পরিবর্তনে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার দিকে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বিভিন্ন বয়সী মানুষের ঝোক। শিক্ষার্থী হোক কিংবা চাকুরীজীবি প্রায় বেশিরভাগ মানুষই এখন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের পথ খুঁজছেন। কিন্তু হাতেগোনা খুব কম সংখ্যক লোকই সন্ধান পাচ্ছেন সঠিক পথের এবং দেখতে পারছেন সফলতার মুখ। তবে চিন্তার কারণ নেই একটু কৌশলী এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিলে আপনিও খুঁজে পেতে পারেন অনলাইন থেকে দীর্ঘস্থায়ী আয়ের পথ। বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ব্লগ লিখা স্থিতিশীল এবং দীর্ঘস্থায়ী উপার্জনের অন্যতম একটি ক্ষেত্র। তথ্যপ্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর প্রায় ৭৭ শতাংশই বিভিন্ন ব্লগের লিখা পড়ে থাকেন। আজকাল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন মানুষ তাঁদের প্রয়োজনীয় যেকোনো তথ্য গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাঁরা বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে তাঁদের দরকারী তথ্য খুঁজে বের করে কিংবা বিভিন্ন ব্লগের লিখাগুলো পড়ে অবসর সময়ও কাটায়। আর
শেয়ার বাজার এর বর্তমান অবস্থা এবং যেভাবে বিনিয়োগ করবেন
শেয়ার বাজার সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে অনেকে শেয়ার বাজারে কাজ করার কথা চিন্তা করে শেয়ার বাজারের শেয়ার ক্রয় করে থাকেন। যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। আপনার অতিরিক্ত অর্থ অন্যান্য কোম্পানি সাথে করার এই বিজনেস পলিসি নিয়ে কাজ করে আজকাল অনেকেই স্বাবলম্বী হচ্ছে। এক্ষেত্রে শেয়ার পেলে লাখ টাকা না পেলে কোন টাকাই পাওয়া যায়। যার কারণে এই সেক্টরে ঝুঁকির পরিমাণও বেশি। এক্ষেত্রে শেয়ার বাজার সম্পর্কে জেনে বুঝে তবেই কাজে নামা উচিত। সুতরাং আজ আমরা জানবো শেয়ার বাজারের বর্তমান অবস্থা এবং শেয়ার বাজারে যেভাবে বিনিয়োগ করবেন সে সম্পর্কে। চলুন আলোচনায় যাওয়া যাক। শেয়ার কেনার সময় কোন ভুলগুলো করা যাবেনা জানতে পড়ুনঃ বিনিয়োগের পূর্বে যে সকল বিষয়ে আপনার মাথায় রাখতে হবে শেয়ার বাজারের মূল কাজ হলো বিনিয়োগ করা। এক্ষেত্রে বিনিয়োগের পূর্বে যে সকল বিষয়ে আপনার মাথায় রাখতে হবে
উদ্যোক্তা হতে কী কী প্রয়োজন?
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেকারত্ব অন্যতম বড় একটি সমস্যা। এর ফলে দেশের সার্বিক উন্নতি একদিকে যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে ঠিক তেমনি ব্যক্তিজীবনে অগ্রগতির অন্তরায় হয়ে দাড়িয়েছে। পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের অভাবে বিরাট সংখ্যক স্নাতক বেকারত্বের কালো ছোবলে দংশিত হচ্ছে। কিন্তু আশার আলো বুকে জিইয়ে রেখে স্রোতের বিপরীতে চলে কেউ কেউ আবার নিজেই কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করছে। প্রথাগত বেড়াজালকে ভেঙে, নানান বাঁধা অতিক্রম করে নিজের দক্ষতা, সৃজনশীলতা, পরিশ্রমের সমন্বয়ে সমাজে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করছে তাঁরা। সাফল্যের মুকুট যেমন পড়ছে অনেকে ঠিক তেমনি তাঁর বিপরীতে মুখ থুবড়ে পড়ার হারটাও কিন্তু কম নয়। তবে যথাযথ দিকনির্দেশনা এবং একটু সময়োপযোগী সিদ্ধান্তই কিন্তু পারে আপনাকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে। “বিনা খরচে ১০ টি লাভজনক অনলাইন আয়ের আইডিয়া পেতে এই পোষ্টটি পড়ে নিতে পারেন” তবে জেনে নেওয়া যাক,
ঘরে বসে ফ্লিপকার্ট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়?
সবার আগে জানিয়ে রাখি ফ্লিপকার্টের মাধ্যমে আপনি কেবল বিক্রয় করেই অর্থোপার্জন করতে পারবেন তা নয়, এই কোম্পানি থেকে অ্যাফিলিয়েট করার সময় কিংবা অন্যান্য সিচুয়েশনেও কেনাকাটার কাজটিও সেরে ফেলতে পারবেন সহজেই। এটি একটি ই-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ভারতীয় সংস্থা৷ যা থেকে আপনি পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বসেই ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। সেই সাথে ফ্লিপকার্টের অনুমোদিত প্রোগ্রামের মাধ্যমে অনলাইনে অর্থোপার্জন করতে চাইলে খুব একটা জটিল প্রসেসের মুখোমুখিও হতে হবে না আপনাকে। দারাজ অনলাইন শপিং থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় জানতে পড়ুনঃ ফ্লিপকার্ট কি? ভারতের সর্বাধিক জনপ্রিয় সংস্থা হলো এই ফ্লিপকার্ট। যা সাধারণত আমাজনের মতোই ভারত এবং পুরো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। প্রতিদিন কয়েক হাজার অর্ডার সরবরাহ ঠিকঠাকমতো পরিচালনা করতে এই কোম্পানির রয়েছে অসংখ্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী। শচীন বানসাল এবং বিন্নি বানসালের হাত ধরে যাত্রা শুরু করা এই কোম্পানিটির বই
শেয়ার কেনার সময় যেসব ভুল করা যাবেনা
শেয়ার কেনার সময় অনেকেই অনেক ভুল করে থাকেন। সে-সব ভুলের কারণে একজন নিউবি শেয়ার ইনভেস্টর নানাভাবে লসের মুখে পড়ে। ফলে শেয়ার বাজার সম্পর্কে তাদের অভিজ্ঞতা খুব একটা ভালো হয় না। এক্ষেত্রে শেয়ার কেনার সময় যেসব ভুল করলে লস হওয়ার আশংকা বেশি সে-সব ভুল সম্পর্কে যদি আমরা আগে থেকেই জেনে রাখি তাহলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কম থাকে। চলুন সে-সব ভুল সম্পর্কে জেনে নিই শেয়ার কেনার সময় যেসব ভুল একেবারেই করা যাবে না। শেয়ার বাজার এর বর্তমান অবস্থা এবং যেভাবে বিনিয়োগ করবেন শেয়ার কেনার সঠিক সময় মেনে চলা শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করার আগে বা শরয়ার কেনার আগে শেয়ার কেনার সঠিক সময় মেনে চলতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের উপযুক্ত সময় সম্পর্কে খেয়াল রাখতে হবে। যদিও স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ শুরু করার কোন আদর্শ সময় নেই।
সৃজনশীল উদ্যোক্তা হয়ে ঘরে বসেই আয় করুন
আত্মবিশ্বাস, মানসিক স্থিতিশীলতা, প্রচেষ্টা, একটি নির্দিষ্ট লিখিত উদ্দেশ্য এবং তার গঠনপ্রণালীর উপর ভিত্তি করে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন সৃজনশীল উদ্যোক্তা। উদ্যোক্তা হয়ে ঘরে বসেই আয় করতে পারেন লাখ লাখ টাকা। চাইলে একজন ব্যক্তি যেকোনো সময় নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলে এই সেক্টরে সফল হতে পারে। অন্যদের যেসব ব্যবসা আপনাকে আকর্ষণ করে, সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে বুঝে কাজে নামলে এবং নিজের প্যাশনকে একটি জায়গায় নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় থাকলে আপনিও পারবেন! এক্ষেত্রে কিছু টিপসের প্রয়োজন আছে। এই টিপসগুলি নিয়েই আজ আমরা আলোচনা করতে চলেছি। উদ্যোক্তা কাকে বলে? কোনো ব্যক্তি যখন নিজের একটি নির্দিষ্ট কর্মসংস্থানের কথা চিন্তা করে কোনো চাকরি বা কারো অধিনস্ত না থেকে নিজ থেকেই কোন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করার চেষ্টা করে তখন তাকে উদ্যোক্তা বলে। চাকরি হারিয়ে একজন ব্যক্তি যখন
বিজনেসে সফল হতে চান? জেনে নিন বিজনেস প্লান লেখার নিয়ম
একটি লিখিত ডকুমেন্টে আপনার ব্যবসার কারণ, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা মানেই একটি বিজনেস প্ল্যান রেডি করে রাখা। যা আপনাকে পথ বাতলে দিতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সুন্দরভাবে বিজনেস প্ল্যান সাজানোর উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা অপরিকল্পিত কোনো স্বপ্নই কখনো সফল হয় না৷ হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। সুতরাং চলুন জেনে নিই বিজনেস প্লান লেখার নিয়মগুলি কি কি হতে পারে এবং এই বিজনেস প্লান লেখার সময় কি কি মাথায় রাখতে হবে সে-সম্পর্কে। বিজনেস কি? কোনো প্রতিষ্ঠান বা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে দ্রব্য এবং সেবা নিয়ে কমার্শিয়াল কাজ বা লেনদেন করে তখনই সেই কাজটি বিজনেস হিসেবে পরিগণিত হয়। যারা বিজনেস এবং ব্যবসাকে এক মনে করেন তাদের বলে রাখা ভালো কোনো দ্রব্য বা সেবার উৎপাদন, ক্রয় এবং বিক্রয় সংক্রান্ত কাজ যখন করা হয়
লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
আমরা অনেকেই অনলাইন ইনকামের বিভিন্ন পথ খুঁজে থাকি। কেউ পাই, আবার কেউ পাই না! অনেকেই আবার কাজ না শিখেই ইনকামের আশা করি। কেউ কেউ তো বিভিন্ন সহজ পথও খুঁজে থাকে। এক্ষেত্রে অনলাইন ইনকামের সবচেয়ে সহজ পথ হলো লোগো ডিজাইন করে ইনকাম করা। আমাদের আজকের এই টপিক লোগো ডিজাইন সম্পর্কিত। সুতরাং মিস করতে না চাইলে থাকেই থাকুন এবং লোগো ডিজাইন করে কিভাবে এবং মাসে কত টাকা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন! বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে জেনে নিনঃ লোগো ডিজাইন কি? কেবল মাত্র একটি ইমেইজ এবং তাতে থাকা ডিজাইনের মাধ্যমে এক সাথে অনেক কিছুই বহিঃপ্রকাশ করার মাধ্যমই হলো লোগো। যা সাধারণত ক্লায়েন্টের ভাবাদর্শ অনুযায়ী তৈরি হয়ে থাকে। একটি দেশ, প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি বা ব্যাক্তিত্ব সহ অনেক কিছু প্রকাশ করতে লোগো এর মতো
দারাজ অনলাইন শপিং থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়
অনলাইন এ টাকা ইনকাম করার কথা ভাবলেই প্রথমে মাথায় আসে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে আয়। দারাজ অনলাইন শপিং থেকেও যে ইনকাম করা যায় সেটি প্রথমেই কেউ চিন্তাও করেনা। অথছ দারাজ অনলাইন শপিং মল এর নাম শোনে নাই এমন লোক বাংলাদেশ খুজেঁ পাওয়া কঠিন। সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলো হলো ফাইভার, আপওয়ার্ক, বিহ্যান্স ইত্যাদি। তবে ইয়াং জেনারেশন যে হারে অনলাইন ইনকাম এর দিকে ঝুঁকছে তাতে সফলভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করাও যেন চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বৃহৎ মার্কেট প্লেস এ ফ্রেশার ফ্রিল্যান্সাররা অ্যাকাউন্ট খুললে ও ঠিক মতো কাজ না পাওয়ায় হতাশ হচ্ছে। এক পর্যায়ে তারা নিরাশ হয়ে কাজ বন্ধ করে দিচ্ছে। কিন্তু তারা হয়তো জানে না দারাজ এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে সহজেই টাকা ইনকাম করা যায়। অনেকেই দেখা যায় স্টুডেন্ট থাকা অবস্থায়
বিনা পুঁজিতে ১০ টি লাভজনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
বিনা পুঁজিতে ১০ টি লাভজনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া। টপিকটা শুনতেই অনেক ভালো লাগতেছে তাইনা? বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। ইন্টারনেটের বদৌলতে বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের যোগাযোগ যেমন সহজ হয়েছে। ঠিক তেমনি নিজস্ব সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে অনলাইনে বিভিন্ন ব্যবসার অথবা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। নিজেকে স্বাধীনভাবে মেলে ধরার সুযোগ, বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার হাতছানিতে অনেকেই স্বল্প পুঁজি কিংবা কখনো বিনা পুঁজিতে অনলাইন ব্যবসা করার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছে। আবার অনেকেরই অনলাইনে ব্যবসা করার ইচ্ছা থাকলেও বুঝে উঠতে পারছেনা মূলধন বিহীন কিভাবে কোন ব্যবসাটি দিয়ে শুরু করবে। আবার শুরু করলেও কি ব্যবসাটি আদৌ লাভের মুখ দেখবে কিনা, এসব প্রশ্ন অনেকের মনের মধ্যেই খচখচ করতে পারে। তবে নিজের দক্ষতা, পরিশ্রমের মিশেলেই অনলাইন ব্যবসায় সফল হতে পারেন আপনিও। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর যেসব কাজ করতে