বাংলাদেশের মত একটি জনবহুল দেশে বেকারত্ব যেন একটি কমন বিষয়। এ দেশে দিন দিন অগণিত ছাত্র-ছাত্রী ডিগ্রি নিয়ে বের হচ্ছে ঠিকই কিন্তু সবার জন্য কাজের প্ল্যাটফর্ম সরকার এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি। ফলস্বরূপ, এদেশের প্রায় ৪৭% শিক্ষিত জনগন বেকার। করোনা মহামারীর এই সময় টা তে বেকারত্বের সংখ্যা টা যেনো হুহু করে বেড়েই চলেছে। এই সময়টাতে অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টরাই বেশি ডিপ্রেসড। তাই দিন দিন অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টদের আত্মহত্যার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় অহরহ চোখে পড়ে। নিশ্চয়ই সুইসাইড কোনো সমাধান এনে দেয় না। করোনা মহামারীর সময়ে নিজেকে এভাবেই খাপ খাইয়ে চলতে হবে। তাই তো দেশের হাজারো বুদ্ধিমান তরুণ তরুণী তাদের বেকারত্ব ঘুচাতে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে একজন মানুষ তার সৃজনশীল মেধা কে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং একটি
ফ্রিল্যান্সিং গাইড
এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট : স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
সময়ের পরিক্রমায় প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বর্তমানে সারা বিশ্বে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশের ও বেশি হচ্ছে এন্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারী। সর্বস্তরের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকার দরুণ এর ব্যবহারকারীর সংখ্যাটা অত্যন্ত বেশি। তাই সময়ের সাথে তাল রেখে অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম করতে চাইলে এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট হতে পারে আপনার জন্য স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত। আর এই বিষয়টির গভীর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করাই আমাদের আজকের উদ্দেশ্য। লিনাক্স কার্নেল এবং অন্যান্য ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের সংশোধিত সংস্করণের উপর ভিত্তি করে তৈরীকৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম ই হচ্ছে এন্ড্রয়েড। স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এর মতো টাচস্ক্রিন মোবাইল ডিভাইসগুলো জন্য মূলত এটি ডিজাইন করা হয়। আর এই ডিভাইসগুলো ব্যবহারের সময় আমরা আমাদের প্রয়োজন মতো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন ব্যবহার
বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে চাকরি খোঁজার সেরা ওয়েবসাইট
অনার্স পাস করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর মুখেই যেনো চাকরির রব উঠে যায়। তবে মাস্টার্স শেষ করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর দেয়ালে যেন পিঠ ঠেকে যায়। যেকোনো উপায়ে হোক একটা চাকরি যোগাড় করতেই হবে। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে, তাদের দায়িত্ব নিতে হবে এই কথা ভেবে তারা হন্নে হয়ে চাকরি খোঁজে। সমাজের কাছে তারা পরিচিত হয় "বেকার" হিসেবে। সমাজ কে বুড়ো আঙুল দেখাতে, সবার সামনে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হতেই হবে। তাই আদা-জল খেয়ে হলেও একটা সরকারি কিংবা বেসরকারি চাকরি পেতেই হবে। আপনিও এই মুহূর্তে নিশ্চয়ই ঠিক এমনটাই ভাবছেন। এই ভাবনা টা শুধু আপনার বা আমার নয়, এই ভাবনাটা সর্বজনীন। সরকারি চাকরি এখন যেনো হয়ে গেছে সোনার হরিণ! এই সোনার হরিণকে খুঁজতে এখন আর খবরের কাগজে চোখ রাখতে হয় না।
আপওয়ার্ক এবং ফাইভারে সহজে কাজ পাওয়ার উপায় কী?
বর্তমানে বাংলাদেশী তরুণদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পেশা। সবাই এখানে নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে হাজারো তরুণ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে নিজেদের মুক্ত করে স্বনির্ভর হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে। পর্যাপ্ত দক্ষতা পাশাপাশি সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে যে কেউই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে বেশ ভাল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিশ্বজুড়ে হাজারো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সবথেকে জনপ্রিয়, এবং অন্যান মার্কেটপ্লেস এর তুলনায় এখানে কাজের ডিমান্ডও তুলনামুলক ভাবে বেশি। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কী? বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের বায়াররা তাঁদের প্রয়োজনীয় কাজ করানোর জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে জব পোষ্ট কিংবা অন্য বিভিন্ন মাধ্যমে তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী দক্ষ ফ্রিল্যান্সারের খোঁজ করে থাকেন। আর ফ্রিল্যান্সাররা এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে তাঁদের দক্ষতা অনুযায়ী পছন্দসই কাজটি খুঁজে থাকেন। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে বায়াররা ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে বিভিন্ন
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেসিক কম্পিউটার জানা কতটা জরুরী?
বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। তথ্যপ্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতার এই যুগে কম্পিউটারের ব্যবহার প্রায় সর্বক্ষেত্রেই বিস্তৃত। আর এই তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে কম্পিউটারের মাধ্যমে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করে স্বনির্ভরও হচ্ছে অনেকে। তাই আপনার ও যদি এরকম ঘরে বসে অর্থ উপার্জনের আগ্রহ থেকে থাকে এবং আপনিও যদি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে তালিকাভুক্ত করতে চান, তবে আপনাকেও কম্পিউটার ব্যবহারে পারদর্শী হতে হবে। আপনাকে আয়ত্ত্ব করতে হবে অন্তত বেসিক কম্পিউটার জ্ঞান, জানতে হবে কম্পিউটার বিভিন্ন ট্যুলস এর ব্যবহার। তাহলে জেনে নেওয়া যাক, একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার কম্পিউটারের কোন কোন ব্যসিক ধারণা গুলো জানা প্রয়োজনঃ ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে আর যে,যে, বিষয়গুলো আপনার জানা জরুরী সেসব সম্পর্কে ধারনা পেতে আপনি আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান পোষ্টগুলো পড়ে নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন জানতে বিশেষ করে পড়ে নিন
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো, ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য ল্যাপটপ
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য কোন ল্যাপটপ ভাল হবে তা জানার জন্য আজকের এই পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আমরা এই পোস্টে আরো আলোচনা করেছি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপ ডেস্কটপ ভালো হবে। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজের জন্য কোন ল্যাপটপ ভাল হবে সেটাও আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আজকের এই পোষ্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সেরা ল্যাপটপ টি বাছাই করে নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কেন ব্যবহার করবেন বর্তমানে আমাদের দেশে অসংখ্য ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। আর বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সাররাই ফ্রিল্যান্সিং করে থাকেন ল্যাপটপ ব্যবহার করে।ল্যাপটপ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করার সবচেয়ে সহজতম উপায়। যার কারণে আমরা ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে অনেকেই একটি ভালো মানের ল্যাপটপ কিনতে চাই।বর্তমান বাজারে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বেশকিছু ভালো ল্যাপটপ রয়েছে যে ল্যাপটপগুলো আপনারা ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো আপনারা কোন ধরনের
বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করুন
এই ডিজিটাল যুগে এসেও সকল ডিজিটাল নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমের মাঝে এখনো রয়েছে সেই বিজনেস কার্ড ডিজাইন এর চাহিদা। কেননা এই বিজনেস কার্ড হিউমেন ফ্যাক্টর ইউটিলাইজ করার সুবিধা রাখে বলে গ্রাহক বিজনেস কার্ডের উপরই অনেকটা নির্ভর করে সার্ভিস নিতে রাজি হয় বা সিদ্ধান্ত নেয়। সুতরাং আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টকে অন্যদের কাছে মেমরেবল করে তুলতে সাহায্য করার ক্ষেত্রে এই বিজনেস কার্ডের গুরুত্বকে কখনোই অস্বীকার করা যাবে না। আপনি চাইলে এই বিজনেস কার্ডকে পুঁজি করেই আয় করতে পারেন। সুতরাং বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করতে চাইলে পুরো আর্টিকেলের সাথেই থাকুন আর জানুন কিভাবে সহজেই বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করা যায়। লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব? বিজনেস কার্ড ডিজাইন কি? প্রফেশনাল ব্যক্তি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম
লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
আমরা অনেকেই অনলাইন ইনকামের বিভিন্ন পথ খুঁজে থাকি। কেউ পাই, আবার কেউ পাই না! অনেকেই আবার কাজ না শিখেই ইনকামের আশা করি। কেউ কেউ তো বিভিন্ন সহজ পথও খুঁজে থাকে। এক্ষেত্রে অনলাইন ইনকামের সবচেয়ে সহজ পথ হলো লোগো ডিজাইন করে ইনকাম করা। আমাদের আজকের এই টপিক লোগো ডিজাইন সম্পর্কিত। সুতরাং মিস করতে না চাইলে থাকেই থাকুন এবং লোগো ডিজাইন করে কিভাবে এবং মাসে কত টাকা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন! বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে জেনে নিনঃ লোগো ডিজাইন কি? কেবল মাত্র একটি ইমেইজ এবং তাতে থাকা ডিজাইনের মাধ্যমে এক সাথে অনেক কিছুই বহিঃপ্রকাশ করার মাধ্যমই হলো লোগো। যা সাধারণত ক্লায়েন্টের ভাবাদর্শ অনুযায়ী তৈরি হয়ে থাকে। একটি দেশ, প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি বা ব্যাক্তিত্ব সহ অনেক কিছু প্রকাশ করতে লোগো এর মতো
দারাজ অনলাইন শপিং থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়
অনলাইন এ টাকা ইনকাম করার কথা ভাবলেই প্রথমে মাথায় আসে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে আয়। দারাজ অনলাইন শপিং থেকেও যে ইনকাম করা যায় সেটি প্রথমেই কেউ চিন্তাও করেনা। অথছ দারাজ অনলাইন শপিং মল এর নাম শোনে নাই এমন লোক বাংলাদেশ খুজেঁ পাওয়া কঠিন। সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলো হলো ফাইভার, আপওয়ার্ক, বিহ্যান্স ইত্যাদি। তবে ইয়াং জেনারেশন যে হারে অনলাইন ইনকাম এর দিকে ঝুঁকছে তাতে সফলভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করাও যেন চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বৃহৎ মার্কেট প্লেস এ ফ্রেশার ফ্রিল্যান্সাররা অ্যাকাউন্ট খুললে ও ঠিক মতো কাজ না পাওয়ায় হতাশ হচ্ছে। এক পর্যায়ে তারা নিরাশ হয়ে কাজ বন্ধ করে দিচ্ছে। কিন্তু তারা হয়তো জানে না দারাজ এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে সহজেই টাকা ইনকাম করা যায়। অনেকেই দেখা যায় স্টুডেন্ট থাকা অবস্থায়
ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে যে ৪ টি কাজ করবেন
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার নাজুক। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি সরকারি চাকরি জোটাতে গেলে শুধু ভালো ছাত্র-ছাত্রী হলেই হয় না, সাথে লাগে মামা, মন্ত্রীরাও! আর স্বজন প্রীতির কথা না হয় বাদ-ই দিলাম। তাই বর্তমানে বেকার যুবকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। জনসংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু কর্মসংস্থান সেই হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে না। তাই বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশন ছুটছে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে। বেকারত্বের কড়াল ছোবল থেকে মুক্তি পেতে দেশের এখন হাজারো তরুণ তরুণী ফ্রিল্যান্সিং করছে। তবে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নতুন হয়ে থাকেন এবং কিভাবে, আপনার কোন দক্ষতার দ্বারা ফ্রিল্যান্সিং করবেন এই নিয়ে হতাশায় পড়ে যান,তাহলে আমার পুরো আর্টিকেল টা পড়ে দেখুন হতাশা কেটে যাবে। অনেকেই তো ফ্রিল্যান্সিং করে, তবে ক'জন হতে পেরেছে সফল ফ্রিল্যান্সার? নিশ্চয়ই বাংলাদেশে সফল ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা অতোটাও বেশি নয়। আমাদের দেশে
বিনা পুঁজিতে ১০ টি লাভজনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
বিনা পুঁজিতে ১০ টি লাভজনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া। টপিকটা শুনতেই অনেক ভালো লাগতেছে তাইনা? বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। ইন্টারনেটের বদৌলতে বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের যোগাযোগ যেমন সহজ হয়েছে। ঠিক তেমনি নিজস্ব সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে অনলাইনে বিভিন্ন ব্যবসার অথবা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। নিজেকে স্বাধীনভাবে মেলে ধরার সুযোগ, বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার হাতছানিতে অনেকেই স্বল্প পুঁজি কিংবা কখনো বিনা পুঁজিতে অনলাইন ব্যবসা করার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছে। আবার অনেকেরই অনলাইনে ব্যবসা করার ইচ্ছা থাকলেও বুঝে উঠতে পারছেনা মূলধন বিহীন কিভাবে কোন ব্যবসাটি দিয়ে শুরু করবে। আবার শুরু করলেও কি ব্যবসাটি আদৌ লাভের মুখ দেখবে কিনা, এসব প্রশ্ন অনেকের মনের মধ্যেই খচখচ করতে পারে। তবে নিজের দক্ষতা, পরিশ্রমের মিশেলেই অনলাইন ব্যবসায় সফল হতে পারেন আপনিও। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর যেসব কাজ করতে
নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার টিপস
ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন হিসেবে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না কিভাবে শুরু করবেন? তাই আজ আমরা নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার কিছু টিপস শেয়ার করতে যাচ্ছি। তাহলে এক নজরে দেখে নিন নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন৷ বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে৷ সেই সাথে প্রতিটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে নতুনরা নিজেদের জায়গা তৈরি করে নিচ্ছে তাদে দক্ষতা অনুযায়ী৷ তবে নতুন হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন৷ প্রাথমিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং কি বা কেনো সেসব বিষয়ে নতুনরা জানলেও কিভাবে আসলে যাত্রা শুরু করবে সে বিষয়ে তারা অস্পষ্ট৷ নতুনদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে বিভিন্ন জিজ্ঞাসার মধ্যে অন্যতম হলো- 'কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারি?' মূলত এই বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণার অভাবে অনেকের দক্ষতাই সফলতার মুখ দেখতে পায়না৷ এই আর্টিকেলে নতুনদের সুবিধার্তে ফ্রিল্যান্সিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত