You are here
Home > জরুরী টিপস > জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন

জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন

ফ্রিল্যান্সিং

 

আমাদের আজকের এই টপিকটি অর্থ্যাৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্যাপারটি ২০২১ সালে এসে আর কারো কাছেই অজানা নয়। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে একটি সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চায় তাদের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন তা সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে দরকার একটি সঠিক গাইডলাইনের। সুতরাং আজ আমরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি এটি পড়ে আপনি ইজিলি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এন্ট্রি করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি?

ফ্রিল্যান্সিং কি?

আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যখন অনলাইনে কাজ করে আর্ন করবেন তখনই সেটি ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে গণ্য হবে। এই সেক্টরে যারা কাজ করে তারা ভার্চুয়াল জগতে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচিত। ফ্রিল্যান্সারেরা মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করে থাকে।



আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করবেন তখন আপনার বাড়িই হবে আপনার অফিস। বিভিন্ন দেশের বায়ারদের সাথে কাজ করতে আপনাকে জানতে হবে ইংরেজি এবং হতে হবে দক্ষ। এক্ষেত্রে আপনি যে সেক্টরে কাজ করতে ভালোবাসেন সেই সেক্টরেই আপনাকে দক্ষ হয়ে মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করতে হবে। পেমেন্টের ক্ষেত্রে বিদেশী বায়ারদের সাথে কাজ করে বাংলাদেশের তুলনায় দ্বিগুণ/তিনগুণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

 

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে?

শুরু থেকে স্টেপ বাই স্টেপ কাজ শিখে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আগাতে হবে। ঠিকঠাকভাবে কাজ শেখা হয়ে গেলে আপনাকে কাজের বিনিময়ে কত টাকা নিবেন সেটা ঠিক করে নিতে হবে। মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলে নিতে হবে। বিভিন্ন জবে প্রপোজাল পাঠাতে হবে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে এক্টিভ থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে যেসব বিষয় নিশ্চিত করতে হবে সে-সব বিষয়গুলি হলো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ, ইন্টারনেট কানেকশন বা মডেম, কাজের দক্ষতা এবং সবশেষে কাজে লাগানোর মত সময়। যদিও আজকাল ফোনেও ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। তবে একটা পর্যায়ে গিয়ে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারদের পিসি বা ল্যাপটপের প্রয়োজন পড়বেই! সুতরাং আগে থেকে এটি নিশ্চিত করতে পারাটা সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি।

 

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ কি কি?

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক অনেক কাজের মাঝে আপনাকে একটি কাজ খুঁজে বের করে তার উপর দক্ষতা অর্জন করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে যেটার প্রতি আপনার ঝোঁক রয়েছে সেই কাজটির প্রতিই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আপনার কাছে বোরিং লাগে, কিন্তু শুধুমাত্র ইনকামের জন্যই বেছে নিয়েছেন…এমন কোনো কাজ সিলেক্ট করা যাবে না। চলুন এবার একে একে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের বিভিন্ন ধরণের কাজের চাহিদা এবং প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জেনে নিই।



কন্টেন্ট রাইটিং

যারা লেখালেখি করতে ভালোবাসে তারা এই লেখালেখিকেই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজে লাগিয়ে ইনকাম জেনারেট করতে পারে। কারণ বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন ধরণের কাজের ক্ষেত্রে টেক্সট সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে যেহেতু নতুন নতুন ওয়েবসাইট ও ব্লগ তৈরি হচ্ছে এবং টেক্সট কন্টেন্টের চাহিদা বাড়ছে সেহেতু কন্টেন্ট রাইটিং হতে পারে আপনার ইনকাম জেনারেট করার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিংও ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাব সেক্টর। অনলাইনে থাকা কোনো কন্টেন্ট কিন্তু অডিয়েন্স এর সামনে এমনি এমনি পৌঁছায় না। কিংবা সেলও এমনি এমনি আসে না। এক্ষেত্রে দরকার মার্কেটিংয়ের। যা ফ্রিল্যান্সিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখেও মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন মার্কেটিং রিলেটেড কাজ করতে পারেন।

এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)

এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হলো অনলাইনের একটি অপরিহার্য বিষয়। যেটি ছাড়া গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলির কাছে সাইটের কোনো ভ্যলুই নেই। বর্তমানে এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট ও ওয়েবসাইট এসইও এর ব্যাপক চাহিদা থাকায় আপনিও চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে এই সেক্টরটিকে বেছে নিতে পারেন। প্রয়োজন শুধু সঠিক গাইডলাইন এবং প্রশিক্ষণের।

গ্রাফিক্স ডিজাইনিং

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও চাহিদাসম্পন্ন একটি কাজ হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনিং। এর চাহিদা সম্পর্কে যদি আপনি কোনো আইডিয়া নিতে চান তবে ইজিলি আপনার চোখের সামনে অহরহ প্রয়োজনীয়তা চোখে পড়বে। সাধারণ উদাহরণ হিসেবে রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবার মেনু দেখার সময়ও কিন্তু এই গ্রাফিক্স ডিজাইনিংয়ের ব্যবহার রয়েছে। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে প্রবেশ করতে চান তবে আপনার জন্য লোগো, পোস্টার, ব্যানার, লিফলেট, ফ্লায়ার, ব্রোশার, ইনফোগ্রাফিক, প্রেজেন্টেশন ডিজাইন ইত্যাদির মতো জনপ্রিয় কাজগুলি অপেক্ষা করছে।



ওয়েব ডিজাইনিং এবং ডেভলাপিং

যারা কোডিং খুব ভালো পারেন তাদের জন্য ওয়েব ডিজাইনিং এবং ডেভেলপমেন্টের কাজ করাটা সবচেয়ে বেশি বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি। তবে এই ধরনের কাজের পেমেন্ট বেশি হয়ে থাকে বলে কাজ শিখতেও আপনাকে প্রচুর সময় দিতে হবে।

 

শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলি কি কি?

এই পর্যায়ে আমরা জানবো শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট সম্পর্কে।

ফাইভার

আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের ডিজিটাল মার্কেটিং, লোগো ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, অনুবাদ, অডিও ও ভিডিও এডিটিংসহ যেকোনো কাজ পেতে ফাইভারকে সেরা মার্কেটপ্লেস হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এখানে আপনি আপনার সার্ভিসকে ৫$ থেকে শুরু করে শতশত ডলারে সেল করতে পারেন।

আপওয়ার্ক

আপওয়ার্কে মূলত জব পোস্টিং ফিড অনেক দ্রুত আপডেট হয় বলে এটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আপওয়ার্কে সাধারণত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কাস্টমার সাপোর্ট, ফ্রিল্যান্স রাইটিং এবং ওয়ার্ডপ্রেস ম্যানেজমেন্টের কাজগুলি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়।

গুরু ডট কম

আপনি যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটপ্লেসে ফিক্সড প্রাইজ এবং ঘন্টাভিত্তিক - উভয় রকমের প্রজেক্টে কাজ করতে চান তবে গুরু ডট কমকে ব্যবহার করতে পারেন। যদিও প্রতি প্রজেক্টের পেমেন্টের প্রায় ৫.৯৫% হতে ৯.৯৫% টাকা প্লাটফর্মটি কেটে নেয়।

টপ্টাল

প্রচুর আয়ের সুযোগ এবং অনেক সুযোগ সুবিধা পেতে আজকাল ফ্রিল্যান্সারেরা টপ্টালের সাহায্য নিয়ে থাকে। যদিও এই সেক্টরে কাজ করতে গেলে আপনাকে কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। প্রয়োজন পড়বে বিভিন্ন ইন্টারভিউতে টিকে থাকার।

ফ্রিল্যান্সার

অফলাইনে মস্তবড় সদর দপ্তর, অফিস এবং ব্রাঞ্চ নিয়ে খুবই প্রফেশনালি কাজ করে এই “ফ্রিল্যান্সার” নামক মার্কেটপ্লেসটি৷ একজন ফ্রিল্যান্সার একসাথে কাজের সুযোগ এবং প্রতিযোগিতা দুটোতেই অংশগ্রহণ করে ইনকাম জেনারেট করার সুযোগ থাকায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসটি।



 

বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলি কি কি?

ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে যাদের ইংরেজি-ভীতি আছে তাদের জন্যেও থাকছে বাংলা ভাষার কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট। যেটিতে পেমেন্ট মেথড সবচেয়ে নিরাপদ এবং ফ্রিল্যান্সারের চাহিদাও যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। চলুন জেনে নিই বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলি সম্পর্কে।

কাজ কি

এটি মূলত বাংলা ভাষার প্রথম ফ্রিল্যান্সিং সাইট। বাংলাদেশী বায়ারের সাথে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, অ্যানিমেশন ভিডিও তৈরিসহ যেকোনো কাজ করতে কাজ কি হতে পারে আপনার ক্ষেত্রে সেরা মার্কেটপ্লেস। কাজ কি’তে কোনো প্রজেক্ট সম্পন্ন করে একজন ফ্রিল্যান্সার পাবে ৭৫ শতাংশ। বাকিটা পাবে কাজ কি কতৃপক্ষ।

বিল্যান্সার

বাংলা ভাষায় সব বুঝে সহজে কাজ করতে বিল্যান্সার হতে পারে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের সঙ্গী। যেহেতু বাংলাদেশী অনেকে ইংরেজী ভাষা কম বুঝে সেহেতু বিল্যান্সারে ইজিলি যেকেউ যেকোনো প্রজেক্ট নিয়ে ডিল করতে পারে৷ খোলামেলা আলোচনা করে কাজ করে জমা দিতে আশা করি নতুন ফ্রিল্যান্সারদের খুব একটা সমস্যা হবে না।

কাজ খুঁজি

কাজ খুঁজি হলো আরেকটি বাংলাদেশী জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এই মার্কেটপ্লেসে কাজের ধরন, পেমেন্ট পদ্ধতিতে কিছু পার্থক্য রয়েছে। বাংলাদেশীদের জন্য সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। একজন ফ্রিল্যান্সার বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি থেকে এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে যেকোনো সময় এই মার্কেটপ্লেস থেকে পেমেন্ট কালেক্ট করে নিতে পারে৷

 

ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি?

ফ্রিল্যান্সিং কোনো কাজের চাহিদা বা ডিমান্ড এর কথা চিন্তা করতে হলে আপনাকে ম্যানুয়ালি কিছুটা রিসার্চ করতে হবে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ডেটা অ্যানালিটিক্স, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, মাইক্রোসফট অফিস, কপি টাইপিং, ট্রান্সক্রিপশন, রাশিয়ান ট্রান্সলেশন, বুককিপিং, ই-মেইল হ্যান্ডেলিং ও কাস্টমার সাপোর্ট টাইপের কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। তবে এসব কাজে অতিরিক্ত দক্ষতার প্রয়োজন।



অনলাইন আউটসোর্সিং ভালো নাকি ফ্রিল্যান্সিং?

এটি নির্ভর করবে আপনার পছন্দের উপর। তবে আমি ফ্রিল্যান্সিংকে জোর দিবো। এক্ষেত্রে নিজেই নিজের অনলাইন বিজনেস বা এজেন্সি বিল্ড আপ করে ফেলার ফলে পরবর্তীতে কাজের অপ্রতুলতা ক্যারিয়ারে খুব একটা প্রভাব ফেলে না। পাশাপাশি যারা ইনভেস্ট করতে চান না কিংবা ইনভেস্ট করার মতো সিচুয়েশন যাদের নেই তারা আউটসোর্সিং করতে পারেন।

 

বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান কোনগুলি?

বর্তমানে ভালো আইটি ট্রেনিং সেন্টার খুঁজে পাওয়া কঠিন হলেও আশা করি আজকের আর্টিকেলের এই পয়েন্টটি মনোযোগ সহকারে খেয়াল করতে পারলে কোনো কনফিউশান থাকবে না। চলুন এই পর্যায়ে বাংলাদেশের স্বনামধন্য কিছু আইটি ট্রেনিং সেন্টারের সাথে পরিচিত হওয়া যাক।

বিআইটিএম

200 টিরও বেশি প্রশিক্ষক এবং নিয়মিত প্রোগ্রাম নিয়ে বিআইটিএম কাজ করে৷ পাশাপাশি বিশেষ সুযোগের খাতিরে আপনি বৃত্তির মাধ্যমে একটি বিনামূল্যে কোর্সও পেতে পারেন। গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, মাস্টারিং ইন মেজেন্ডো, সি সি এন এ, ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট, এসইওসহ বিভিন্ন কোর্সের ব্যবস্থা রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটিতে।

আইটি বাড়ি

এটি একটি অন্যতম জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সেন্টার। তারা যেহেতু ভালোমানের ফ্রিল্যান্সিং কোর্স অফার করে থাকে সেহেতু কোর্সের মান নিয়ে আপনাকে দু’বার ভাবতে হবে না। তারা সাধারণত এসইও, ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট, ওয়ার্ডপ্রেস থিম কাস্টমাইজেশন রিলেটেড কোর্সের আয়োজন করে থাকে।

 

প্রচলিত অফিস বাদ দিয়ে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করাটা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত ডিসিশন। নিয়োগদাতার চাহিদা ও নির্দেশ অনুযায়ী সময়মতো কাজ ডেলিভারি দিতে পারলে আপনিও হতে পারে সফল ফ্রিল্যান্সারদের মাঝে একজন! 

Facebook Comments
Top