ভিডিও এডিটিং এর জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার কোনটি, প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার কোনগুলো, অ্যানিমেশন ভিডিও এডিটিং এর জন্য কোন সফটওয়্যার সবচেয়ে কার্যকরী! যারা ফিউচারে একজন ভিডিও এডিটর হিসেবে অনলাইন প্লাটফর্মে কাজ করতে চাচ্ছেন ওই সকল অডিয়েন্স বন্ধুদের জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এগুলো। আর তাই আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আমরা জানাবো– ভিডিও এডিটিং এর জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার কোনটি এবং কোন কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করা যেতে পারে, আবার ওই সকল সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে কোন সফটওয়্যার গুলো ফ্রিতে ব্যবহার করা যায় সে সম্পর্কে আরো বিস্তারিত। তো পাঠক বন্ধুরা, আসুন ভিডিও এডিটিং এর জন্য সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার কোনটি তা জানি এবং উক্ত সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে কিভাবে ভিডিও এডিট করতে হয় সে সম্পর্কেও জেনে নেই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়গুলি। তবে আপনি চাইলে এর পাশাপাশি আরও জেনে নিতে পারেন–
Search Results for : টাকা ইনকাম
বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসা
বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে করব, অল্প পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসার আইডিয়া কিভাবে জেনারেট করব, কিভাবেই বা বিনা পুজিতে কাপড়ের ব্যবসায় সফল হবো– এই প্রশ্নগুলো করে থাকেন, যারা গতানুগতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে চাকরির আশায় বসে না থেকে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ইচ্ছুক। আর যেহেতু বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্ম মানুষদেরকে দিয়েছে অনেক সুবিধা। আমরা আমাদের যেকোন প্রশ্নর উত্তর যেকোন সমস্যার সমাধান পেতে পারি অনলাইন থেকে। তাই স্বাভাবিকভাবেই আপনারা গুগলের নিকট জানতে চান– বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়মাবলী ও কলাকৌশল সম্পর্কে। তাই আজকের আলোচনার মাধ্যমে বিনা পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসার আইডিয়া দেওয়ার পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে কাপড়ের ব্যবসায় লাভবান হওয়ার উপায় এবং অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করার সবচেয়ে কার্যকরী নিয়মাবলী সম্পর্কে জানাবো খুঁটিনাটি। সাথে আরো জানাবো– বিনা পুঁজিতে দশটি লাভ জনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত। বিনা
ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি? জেনে নিন বিস্তারিত
ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি– এ সম্পর্কে খুঁটিনাটি বিষয়বস্তু নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের আজকের নিবন্ধনটি। আপনারা যারা খুব সম্প্রতি অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জেনেছেন অথবা অনলাইন ইনকামজনিত কাজে নিয়োজিত হয়েছেন, তারা ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি এই সম্পর্কে জানতে চান। ঠিক এ কারণেই আজকের আলোচনায় থাকছে– ওয়েবসাইটের কাজ, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সমূহর তালিকা এবং বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যাবলী । ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ কি? ফ্রিল্যান্সিং সাইটের কাজ হচ্ছে, বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে দেওয়া। কেননা একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে যেমন একজন ফ্রিল্যান্সার অবস্থান করে, ঠিক একইভাবে বায়ার/ক্লাইন্টরাও অবস্থান করে। বায়াররা মূলত প্রফেশনাল লেভেলের এক্সপার্ট ফ্রিল্যান্সারদের তাদের বিভিন্ন কাজের জন্য নিয়োগ দিয়ে থাকে, অন্যদিকে ফ্রিল্যান্সাররা মূলত দক্ষতা কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন প্রজেক্ট কমপ্লিট এর মধ্য দিয়ে অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে এই ধরনের মার্কেটপ্লেসে অবস্থান
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়
আপনার কি একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে? যদি থেকে থাকে তবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে বিজ্ঞাপন দাতাদের ব্যবহার করতে দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন টেকনিক কাজে লাগিয়ে সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে ঘরে বসেই। চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম ইত্যাদি বিভিন্ন টেকনিক হলো একটি ইউটিউব চ্যানের থেকে আয় করার মাধ্যম। যা সকলের জন্যই উন্মুক্ত৷ যেহেতু একজন দর্শকের ইউটিউব দেখার গড় সময়কাল ৪০ মিনিট সেহেতু প্রতিটি মানসম্মত ইউটিউব ভিডিও চাহিদা কিন্তু আকাশচুম্বী! মানসম্মত ভিডিও এবং সঠিক এসইও হতে পারে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিজিটর আনার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। আর ভিজিটরই হলো আপনার ইনকামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চলুন একটু খোলাসা করা যাক। প্রোগ্রামিং কি? প্রোগ্রামিং করে কত টাকা আয় করা যায়? ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিভাবে আয় করা যায়? একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে তা থেকে টাকা আয়
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানতে হবে!
অনলাইনে টাকা কামানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় এখন ফ্রিল্যান্সিং৷ সহজ কথায় 'ঘরে বসে স্মার্ট ইনকাম'৷ না অফিসে যাওয়ার ব্যস্ততা, না ৯-৫টার ক্লান্তিকর চাকরী৷ পরিবার কে অনেক সময় দেওয়া যায়, সাথে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব৷ ব্যাপারটা বেশ মজার, তাইনা? আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান আপনাকে স্বাগতম। তবে ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসাবে বেঁছে নিয়ে সফলতার মুখ দেখা ততটাও সহজ নয় ৷ আপনি চিন্তা করুন প্রায় ২০ বছর একাডেমিক পড়াশুনার পরে আপনি একটি মোটামুটি বেতনের চাকরি হয়ত পাবেন ৷ সেখানে ঘরে বসে উপার্জন করতে চাইলে একটুতো মেধা, শ্রম ও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন হবেই ৷ তবে একটু নয় বরং যত বাসনা তত সাধনা ৷ ফ্রীল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি যত সামনে এগোতে চান তত দক্ষ হিসেবে
জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া ২০২৪
একজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতিকে সামনে রেখে তাদের বাড়তি আয়ের উৎস করতে হলে লাভজন বিজনেস করা প্রয়োজন। কেননা সার্টিফিকেটের অভাবে যারা চাকরি পাচ্ছে না তাদেরও একটা সময় গিয়ে হাতখরচের টাকা কিংবা পুরো পরিবার চালানোর মতো অর্থ জোগাড় করার তাগাদা পড়তে পারে। এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট বিজনেস বেছে নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর ডিসিশন বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ক্যারিয়ার। চলুন জেনে নিই কি সে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া এবং তা কিভাবে শুরু করা ক্যারিয়ার দাঁড় করানো যায়। অনলাইন কোর্স বিজনেস আজকাল অনেকেই নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করে। এক্ষেত্রে অফলাইনের চাইতে অনেকেই অনলাইন কোর্সকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আপনিও চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। পাশাপাশি নিজের একটি নির্দিষ্ট স্কিলকে ফোকাস করে তার উপর নিজে নিজে অনলাইনে কোর্স তৈরি করে তা নিয়ে বিজনেস করতে পারেন। যদি আপনার কোর্সের
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন
আমাদের আজকের এই টপিকটি অর্থ্যাৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্যাপারটি ২০২১ সালে এসে আর কারো কাছেই অজানা নয়। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে একটি সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চায় তাদের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন তা সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে দরকার একটি সঠিক গাইডলাইনের। সুতরাং আজ আমরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি এটি পড়ে আপনি ইজিলি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এন্ট্রি করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি? ফ্রিল্যান্সিং কি? আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যখন অনলাইনে কাজ করে আর্ন করবেন তখনই সেটি ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে গণ্য হবে। এই সেক্টরে যারা কাজ করে তারা ভার্চুয়াল জগতে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচিত। ফ্রিল্যান্সারেরা মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করে থাকে। (adsbygoogle = window.adsbygoogle
এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট : স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
সময়ের পরিক্রমায় প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বর্তমানে সারা বিশ্বে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশের ও বেশি হচ্ছে এন্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারী। সর্বস্তরের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকার দরুণ এর ব্যবহারকারীর সংখ্যাটা অত্যন্ত বেশি। তাই সময়ের সাথে তাল রেখে অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম করতে চাইলে এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট হতে পারে আপনার জন্য স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত। আর এই বিষয়টির গভীর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করাই আমাদের আজকের উদ্দেশ্য। লিনাক্স কার্নেল এবং অন্যান্য ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের সংশোধিত সংস্করণের উপর ভিত্তি করে তৈরীকৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম ই হচ্ছে এন্ড্রয়েড। স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এর মতো টাচস্ক্রিন মোবাইল ডিভাইসগুলো জন্য মূলত এটি ডিজাইন করা হয়। আর এই ডিভাইসগুলো ব্যবহারের সময় আমরা আমাদের প্রয়োজন মতো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন ব্যবহার
বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে চাকরি খোঁজার সেরা ওয়েবসাইট
অনার্স পাস করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর মুখেই যেনো চাকরির রব উঠে যায়। তবে মাস্টার্স শেষ করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর দেয়ালে যেন পিঠ ঠেকে যায়। যেকোনো উপায়ে হোক একটা চাকরি যোগাড় করতেই হবে। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে, তাদের দায়িত্ব নিতে হবে এই কথা ভেবে তারা হন্নে হয়ে চাকরি খোঁজে। সমাজের কাছে তারা পরিচিত হয় "বেকার" হিসেবে। সমাজ কে বুড়ো আঙুল দেখাতে, সবার সামনে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হতেই হবে। তাই আদা-জল খেয়ে হলেও একটা সরকারি কিংবা বেসরকারি চাকরি পেতেই হবে। আপনিও এই মুহূর্তে নিশ্চয়ই ঠিক এমনটাই ভাবছেন। এই ভাবনা টা শুধু আপনার বা আমার নয়, এই ভাবনাটা সর্বজনীন। সরকারি চাকরি এখন যেনো হয়ে গেছে সোনার হরিণ! এই সোনার হরিণকে খুঁজতে এখন আর খবরের কাগজে চোখ রাখতে হয় না।
বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করুন
এই ডিজিটাল যুগে এসেও সকল ডিজিটাল নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমের মাঝে এখনো রয়েছে সেই বিজনেস কার্ড ডিজাইন এর চাহিদা। কেননা এই বিজনেস কার্ড হিউমেন ফ্যাক্টর ইউটিলাইজ করার সুবিধা রাখে বলে গ্রাহক বিজনেস কার্ডের উপরই অনেকটা নির্ভর করে সার্ভিস নিতে রাজি হয় বা সিদ্ধান্ত নেয়। সুতরাং আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টকে অন্যদের কাছে মেমরেবল করে তুলতে সাহায্য করার ক্ষেত্রে এই বিজনেস কার্ডের গুরুত্বকে কখনোই অস্বীকার করা যাবে না। আপনি চাইলে এই বিজনেস কার্ডকে পুঁজি করেই আয় করতে পারেন। সুতরাং বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করতে চাইলে পুরো আর্টিকেলের সাথেই থাকুন আর জানুন কিভাবে সহজেই বিজনেস কার্ড ডিজাইন করে ঘরে বসে আয় করা যায়। লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা সম্ভব? বিজনেস কার্ড ডিজাইন কি? প্রফেশনাল ব্যক্তি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম