You are here
Home > Search Results for "টাকা ইনকাম" (Page 3)

ব্লগিং ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়ার জরুরি টিপস

ব্লগিং

  আপনি একটু খোঁজ নিলে দেখবেন এখনকার স্মার্ট ইয়াং ছেলে-মেয়েদের প্রায় সবারই একটা করে ইংরেজি না হলেও বাংলা ব্লগ সাইট রয়েছে। তারা যেহেতু প্রযুক্তি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান রাখে, তাই তারা স্মার্ট ওয়েতে টাকা ইনকাম করে। নিঃসন্দেহে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম একটি স্মার্ট ওয়ে এবং এটার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। যেহেতু এখন সবারই প্রায় ব্লগিং সাইট আছে এবং গুগলের অ্যালগরিদম ও দিন দিন আপডেট হচ্ছে তাই ব্লগিং ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়া এখন অনেকটা চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি প্রথমেই বলেছি এখন অনেক যুবকই ব্লগিং ক্যারিয়ার কে বেছে নিয়েছে। আর তারা সব সময় hard work এর পরিবর্তে smart work করে। আপনি যদি কেবল গাঁধার মত খাটেন কিন্তু smartly work না করেন তাহলে ওইসব ইয়াং জেনারেশনদের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবেন না। তাই নিচে ব্লগিং ক্যারিয়ারে

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কথাটা সত্যি নাকি মিথ্যা

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

২০২০ সালের ১৭ মার্চ যখন সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় তার কয়েক মাস পর থেকেই অনার্স-মাস্টার্স এমনকি কলেজ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ডিপ্রেশনে ভুগতে শুরু করে। কারণ এই সময় তারা সবাই ঘর বন্দী। আগে যারা টিউশনি করে ইনকাম করতো তারা বেশি ডিপ্রেশনে পরে যায়। ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে যাদের ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ নেই তারা হন্নে হয়ে অনলাইন এ খোঁজে কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এমতাবস্থায় তারা বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে আয় করার চেষ্টা করে এবং তারা স্প্যামিং এর শিকার হয়। ইউটিউব এ আপনি যদি "মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং" লিখে সার্চ করলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে ভিডিওগুলোর মাক্সিমাম -ই স্পাম। হয়তো তারা যে সাইট টা রেফার করে তা থেকে অতি সামান্য কিছু ইনকাম করা যেতেও পারে। কিন্তু

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে যেসব ভুলে

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট কারন

  ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সময় তাদের অজ্ঞতাবশত অনেক বড় ধরনের ভুল করে বশে। যার জন্য তাদের আইডি ডিজেবল অথবা পার্মানেন্টলি নষ্ট ও হয়ে যেতে পারে। আর এখন মাল্টিপল এ্যাকাউন্ট খোলার কথা তো ভাবাও যায় না। তাই নতুন ফ্রিল্যান্সার রা শুরুতেই এসব বিষয় নিয়ে হোঁচট খেতে পারেন। কিছু কিছু কমন মিসটেক এর জন্য আপনার উপার্জনের পথটা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সাধারণত যারা মার্কেটপ্লেসে নতুন কাজ করতে আসে তারাই এই ধরনের ভুলগুলো বেশি করে। যার ফলে তারা তাদের ফাইভার, আপওয়ার্ক অথবা সে যে প্ল্যাটফর্ম এই কাজ করুক না কেনো সেই এ্যাকাউন্ট টি নষ্ট করে ফেলে। এই আর্টিকেল টি সাজানো হয়েছে কিছু কমন মিসটেক নিয়ে, যা প্রতিটি নতুন ফ্রিল্যান্সার-ই করে বশে না জানার ফলে। এবং তাতে যে কারো ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে। তাই আমি

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? কিংবা মোবাইল দিয়ে আউটসোর্সিং কিভাবে শিখবো প্রশ্ন যারা করেন আজকে এই পোস্টটি তাদের জন্য। আজকের এই পোস্টটির সম্পূর্ণরূপে পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রীলান্সিং শিখবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফিল্যান্সিং করতে চান। তাহলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে ৷ আর দক্ষতা অর্জন করতে হলে সবার আগে আপনাকে যে কোনো বিষয় সম্পর্কে শিখে নিতে হবে। তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। তো যদি আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখতে চান। তাহলে আপনার সামনে এমন অনেক উপায় চলে আসবে। যেমন, ইউটিউব এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখাঃ বর্তমানে ইউটিউব এ অনেক ধরনের চ্যানেল রয়েছে। তবে এমন অনেক Channal আছে যেখানে খুব সুন্দরভাবে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড বিষয় গুলো

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি?

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং

  ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংকে অনেকেই একই মনে করে থাকে। যা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংয়ের কাজ অনেকেই করার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিও কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই। বস ও অফিসের গন্ডিতে নিজের কর্মজীবনকে আবদ্ধ না রেখে কাজের স্বাধীনতার সাহায্যে ক্যারিয়ারে সফল হতে পারার পথ হলো আউটসোর্সিং। অন্যদিকে ঘরে বসে নিজের ইচ্ছেমতো সময়ে অন্য গ্রাহকের কাজ অনলাইনে করারই হলোই ফ্রিল্যান্সিং। আজ আমরা জানবো ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি? কি? সে সম্পর্কে! চলুন দেরি না করে রিসার্চের কাজে নেমে পড়ি এবং সঠিক তথ্য জেনে নিই৷ জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন   ফ্রিল্যান্সিং কি? কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে নিজের মতো করে যারা এক ধরণের কাজ করেন তাদের বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে অনলাইনে করা এই

মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি, মোবাইলে ব্লগ তৈরি, মোবাইল ফ্রিল্যান্সিং সাইট

মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি

মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি আজকের এই পোস্টে দেখানো হয়েছে।  আপনারা যারা  মোবাইলে ব্লগ তৈরি করা শিখতে চান তারা আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।  মোবাইল দিয়ে ব্লগ তৈরি করা ও মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করা তেমন কঠিন মনে হবে না আজকের দেখানো মেসেজ গুলা ফলো করলে।  আশা করছি আপনারা এখন থেকে নিজেরাই নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে পারবেন।  মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য যা যা করনীয় আগে থেকেই চিন্তা করুন যে আপনি কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। মুলত তার ওপরে ভিত্তি করেই মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপরে হাত দিতে পারেন। মোবাইল দিয়ে বিনামূল্য ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্যে আপনাকে কোনো টাকা খরচ করার প্রয়োজন হবে না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি

মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন, মোবাইল দিয়ে লোগো ডিজাইন, মোবাইল দিয়ে ব্যানার তৈরি

মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন

মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য সেরা সেরা সাতটি অ্যাপস এর তালিকা আমরা এই পোস্টে উল্লেখ করেছি।  আপনারা যারা মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার নিয়ম সমূহ জানতে চান তারা আজকের এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়া পড়বেন।  আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ার পরে আপনারা নিজে নিজেই মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারবেন।  গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে এমন একটি ধাপ, যেখানে আমরা মনের ধারণা, শিল্প, দক্ষতা কাজে লাগিয়ে কারো ছবি, লেখা, শব্দ মিশ্রণে একটি আলাদা নতুন ছবি তৈরি করা। তৈরি করা এই নতুন ছবি বিজ্ঞাপন, বই, ওয়েবসাইট বা লোগো, মেগাজিন সাজানোর জন্য বা ডিজাইন করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন আমরা হাত দিয়ে করতে পারি আবার কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন এর মাধ্যমে করতে পারি। তবে, আপনি যখন প্রফেশনাল ভাবে ডিজাইন

সার্ভে কি? সার্ভে করে আয় করার সেরা ৫টি ওয়েবসাইট

সার্ভে করে আয়

  যারা অনলাইনে অল্প পরিশ্রম করে ডলার ইনকাম করতে চান তাদের জন্য সার্ভে তে কাজ করা যুক্তিযুক্ত। কারণ এখানে কিছু সহজ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনি ডেইলি ১০ ডলার এর বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যত বেশি টাইম স্পেন্ড করবেন সার্ভে তে তত বেশি ডলার আয় করতে পারবেন। স্টুডেন্ট অবস্থায় পার্ট টাইম জব হিসেবে আপনি এই কাজ টি করতে পারেন। অথবা আপনি চাইলে নিজের ক্যারিয়ার ও গড়তে পারেন এই কাজের উপর। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক সার্ভে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী? সার্ভে কি সার্ভে শব্দের অর্থ হলো জরীপ। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন ধরনের জরীপ পরিচালিত হয়। কৃষক জরীপের কথা ভাবা যাক। একটা নির্দিষ্ট সময়ে সরকার দেশে কত জন কৃষক রয়েছে এবং তাদের জমির পরিমাণ জানার জন্য জরীপ পরিচালনা করে

আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কি না, কিভাবে বুঝবেন?

ফ্রিল্যান্সিং

  বর্তমানে  মানুষ এই করোনার প্রাক্কালে ঘর বন্দী হয়ে সময় পার করছে। কেও বা এই সময় তার চাকরি হারিয়েছে আবার কেও বা ঘরের ভেতর বন্দী জীবন-যাপনে বোরিং ফিল করছে। আবার ইন্টার মিডিয়েট, অনার্স-মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীরাও তাদের টিউশনি হারিয়েছে। তাই এ সময়টাতে যে একজন চাকরিজীবি তার পরিবারের জীবিকার জন্য বাইরে গিয়ে একটা চাকরি খুজবে তার ও কোনো উপায় নেই। আবার স্টুডেন্টরা ও বাইরে যেতে পারছে না। এমন অবস্থায় অনেকেই হারিয়েছে তাদের উপার্জন এর একমাত্র অবলম্বন। তাই তারা এখন ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে কড়া নজর দিচ্ছে। সবাই ভাবছে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলেই করা যায়না। ফ্রিল্যান্সিং করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় ঠিকই কিন্তু সবাই তা পারে না। এজন্য দরকার আপনার নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ঢুকতে

ছাত্র-শিক্ষক সবাই কেনো ঝুঁকছে ফ্রিল্যান্সিংয়ে?

সবার জন্য ফ্রিল্যান্সিং

  বাংলাদেশের মত একটি জনবহুল দেশে বেকারত্ব যেন একটি কমন বিষয়। এ দেশে দিন দিন অগণিত ছাত্র-ছাত্রী ডিগ্রি নিয়ে বের হচ্ছে ঠিকই  কিন্তু সবার জন্য কাজের প্ল্যাটফর্ম সরকার এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি। ফলস্বরূপ, এদেশের প্রায় ৪৭% শিক্ষিত জনগন বেকার। করোনা মহামারীর এই সময় টা তে বেকারত্বের সংখ্যা টা যেনো হুহু করে বেড়েই চলেছে। এই সময়টাতে অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টরাই বেশি ডিপ্রেসড। তাই দিন দিন অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টদের আত্মহত্যার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় অহরহ চোখে পড়ে।  নিশ্চয়ই সুইসাইড কোনো সমাধান এনে দেয় না। করোনা মহামারীর সময়ে নিজেকে এভাবেই খাপ খাইয়ে চলতে হবে। তাই তো দেশের হাজারো বুদ্ধিমান তরুণ তরুণী তাদের বেকারত্ব ঘুচাতে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে একজন মানুষ তার সৃজনশীল মেধা কে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং একটি

সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব

সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি

 সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব সকল বিষয় আজকে এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে।  সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারবেন সে সম্পর্কেও গাইড লাইন দেয়া হয়েছে।  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি এবং কিভাবে শিখতে পারবেন তার সবকিছুই আজকের এই আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন।  সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? সোশ্যাল মিডিয়া বলতে কি বুঝায়? সোজা ভাবে বললে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) হলো এমন এক টেকনিক বা প্রক্রিয়া, যেখানে বিভিন্ন আলাদা আলাদা Social Media Platform যেমন, Facebook, YouTube, Instagram, LinkedIn এবং আরো অন্যান্য প্লাটফর্ম গুলিতে সক্রিয় থাকা লোকেদের লক্ষ্য (target) করে, পণ্যের গুণমান সচেতনতা (product brand awareness) ছড়ানো হয় বা বিভিন্ন product, service এবং business এর প্রচার (marketing) করা হয়। https://www.youtube.com/watch?v=DZbzylrsZOk কোন মার্কেটিং এজেন্সি কোন প্রোডাক্ট, সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে প্রমোট করে এবং মার্কেটিং

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা – Best Freelancing Marketplace List

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা

 ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা - আজকের এই পোষ্ট টি শেষপর্যন্ত পড়ার অনুরোধ থাকলো।  ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সংক্রান্ত আজকের এই আর্টিকেল পড়লে আপনি  ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন।  শুরুতেই আমরা আলোচনা করবো ফ্রিল্যান্সিং মানে কি।  এরপর আমরা আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা নিয়ে।   বর্তমানে বেশ কিছু ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট বা  মার্কেটপ্লেস রয়েছে। কিন্তু এগুলোর সব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট কিন্তু বিশ্বস্ত নয়।  আমরা আজকের এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকায় যেসব ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করেছি সেগুলোর সবই বিশ্বস্ত। ফ্রিল্যান্সিং মানে কি?  ফ্রিল্যান্সিং মানে হচ্ছে মুক্ত পেশা।  অর্থাৎ এখানে আপনি আপনার স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন।  বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং বলতে মূলত বোঝায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা আয় করা। এবং যেহেতু এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারেন সেজন্য এটা কি ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়।  এখানে আপনি কাজ করবেন নাকি কাজ

Top