একজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতিকে সামনে রেখে তাদের বাড়তি আয়ের উৎস করতে হলে লাভজন বিজনেস করা প্রয়োজন। কেননা সার্টিফিকেটের অভাবে যারা চাকরি পাচ্ছে না তাদেরও একটা সময় গিয়ে হাতখরচের টাকা কিংবা পুরো পরিবার চালানোর মতো অর্থ জোগাড় করার তাগাদা পড়তে পারে। এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট বিজনেস বেছে নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর ডিসিশন বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ক্যারিয়ার। চলুন জেনে নিই কি সে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া এবং তা কিভাবে শুরু করা ক্যারিয়ার দাঁড় করানো যায়। অনলাইন কোর্স বিজনেস আজকাল অনেকেই নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করে। এক্ষেত্রে অফলাইনের চাইতে অনেকেই অনলাইন কোর্সকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আপনিও চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। পাশাপাশি নিজের একটি নির্দিষ্ট স্কিলকে ফোকাস করে তার উপর নিজে নিজে অনলাইনে কোর্স তৈরি করে তা নিয়ে বিজনেস করতে পারেন। যদি আপনার কোর্সের
ছাত্রদের জন্য ইনকাম
ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলো কী?
বাংলাদেশের আর্থ - সামজিক উন্নয়নে বেকারত্ব যেমন হুমকিস্বরূপ ঠিক তেমনি হুমকিস্বরূপ ব্যক্তিজীবনেও। প্রতিবছর লক্ষাধিক শিক্ষার্থী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক শেষ করে শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। কিন্তু পর্যাপ্ত দক্ষতা কিংবা কর্মসংস্থানের অভাবে বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হচ্ছে বিরাট সংখ্যক স্নাতককে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এর তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৬ শতাংশ স্নাতকই বেকার। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির হাত থেকে বাঁচতে হলে সতর্ক থাকতে হবে ছাত্রাবস্থাতেই। আর ছাত্রজীবনে টাকা আয় করার সহজ কিছু উপায় নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। পর্যাপ্ত দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ছাত্রাবস্থাতেই পড়ালেখার পাশাপাশি উপার্জনের পথকে সুগম করতে পারেন আপনিও। ইন্টারনেট নির্ভর এই যুগে তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে নিজেকে মেলে ধরছে অনেক শিক্ষার্থী। ধৈর্য্য, পরিশ্রম, দক্ষতার সমন্বয়ে সাফল্যের সহিত আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতা অর্জন করছে দেশের নানান প্রান্তের বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থী। তবে নিজের ভিতর কিছু
সহজেই পিটিসি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করুন
খুব সহজে টাকা ইনকাম করার পথ অনেকেরই জানা নেই। কেবলমাত্র এই না জানার কারণে অনেক সময় এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকার পরও ইনকাম জেনারেট করা সৌভাগ্য হয় না অনেকের। এক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন এবং পথ বাতলে দেওয়ার মতো ক্ষেত্র। সেদিকটা মাথায় রেখে আজ আমরা হাজির হলাম খুব সহজেই টাকা ইনকাম করার একটি উপায় নিয়ে। এক্ষেত্রে ইনকাম সোর্স হিসেবে কাজ করবে পিটিসি ওয়েবসাইট। অনেকেই হয়তো ওয়েবসাইটের কাজ শুনেই দৌঁড়াবেন। ভাববেন খুবই কঠিন! এক্ষেত্রে আমি বলবো মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলের সাথে থাকুন। ধীরে ধীরে সব পানির মতো সহজে পরিণত হবে। পিটিসি ওয়েবসাইট কি? কোন ধরনের দক্ষতা ছাড়াই যেসব ওয়েবসাইটে পেইড-টু-ক্লিক সিস্টেমে কাজ করা হয় সেসব ওয়েবসাইটকে বলা হয় পিটিসি ওয়েবসাইট। বলে রাখা ভালো পিটিসি সাইট থেকে আয় করার ক্ষেত্রে আপনাকে খুব একটা ঝামেলা পোহাতে হবে
ছাত্র-শিক্ষক সবাই কেনো ঝুঁকছে ফ্রিল্যান্সিংয়ে?
বাংলাদেশের মত একটি জনবহুল দেশে বেকারত্ব যেন একটি কমন বিষয়। এ দেশে দিন দিন অগণিত ছাত্র-ছাত্রী ডিগ্রি নিয়ে বের হচ্ছে ঠিকই কিন্তু সবার জন্য কাজের প্ল্যাটফর্ম সরকার এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি। ফলস্বরূপ, এদেশের প্রায় ৪৭% শিক্ষিত জনগন বেকার। করোনা মহামারীর এই সময় টা তে বেকারত্বের সংখ্যা টা যেনো হুহু করে বেড়েই চলেছে। এই সময়টাতে অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টরাই বেশি ডিপ্রেসড। তাই দিন দিন অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টদের আত্মহত্যার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় অহরহ চোখে পড়ে। নিশ্চয়ই সুইসাইড কোনো সমাধান এনে দেয় না। করোনা মহামারীর সময়ে নিজেকে এভাবেই খাপ খাইয়ে চলতে হবে। তাই তো দেশের হাজারো বুদ্ধিমান তরুণ তরুণী তাদের বেকারত্ব ঘুচাতে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে একজন মানুষ তার সৃজনশীল মেধা কে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং একটি
বাংলাদেশিদের জন্য অনলাইনে চাকরি খোঁজার সেরা ওয়েবসাইট
অনার্স পাস করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর মুখেই যেনো চাকরির রব উঠে যায়। তবে মাস্টার্স শেষ করার পর প্রতিটা স্টুডেন্ট এর দেয়ালে যেন পিঠ ঠেকে যায়। যেকোনো উপায়ে হোক একটা চাকরি যোগাড় করতেই হবে। পরিবারের মুখের দিকে তাকিয়ে, তাদের দায়িত্ব নিতে হবে এই কথা ভেবে তারা হন্নে হয়ে চাকরি খোঁজে। সমাজের কাছে তারা পরিচিত হয় "বেকার" হিসেবে। সমাজ কে বুড়ো আঙুল দেখাতে, সবার সামনে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হতেই হবে। তাই আদা-জল খেয়ে হলেও একটা সরকারি কিংবা বেসরকারি চাকরি পেতেই হবে। আপনিও এই মুহূর্তে নিশ্চয়ই ঠিক এমনটাই ভাবছেন। এই ভাবনা টা শুধু আপনার বা আমার নয়, এই ভাবনাটা সর্বজনীন। সরকারি চাকরি এখন যেনো হয়ে গেছে সোনার হরিণ! এই সোনার হরিণকে খুঁজতে এখন আর খবরের কাগজে চোখ রাখতে হয় না।