আপওয়ার্ক একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পূর্ণভাবে জেনে নেওয়া জরুরী, যারা কিনা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রফেশনালি কাজ করতে চাচ্ছেন। হ্যালো এভরিওয়ান আসসালামু আলাইকুম, আপনারা যারা অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানেন এবং অনলাইন সেক্টরে কোনো না কোনো কর্মে নিয়োজিত রয়েছেন তারা হয়তো জেনে থাকবেন– আপওয়ার্ক হচ্ছে একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম, যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা অসংখ্য প্রকল্পে কাজ করতে পারেন এবং ক্লায়েন্টদের জন্য উপলব্ধ সেবা প্রদান করতে সক্ষম হোন। আজ আমরা আমাদের আলোচনার মধ্য দিয়ে এটা জানাবো– কীভাবে আপওয়ার্ক এ একাউন্ট খুলতে হয় এবং কিভাবে আপওয়ার্কে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। তো আপনারা যারা নতুন এবং প্রথম প্রথম Upwork একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন তারা জেনে নিন, Upwork অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সঠিক নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত। পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আরও পড়তে পারেন নতুনদের জন্য আপওয়ার্ক চাকরি এবং আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে
মার্কেটপ্লেস
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় কি?
সময়ের পরিবর্তনে, তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে ফ্রিল্যান্সিং এখন অন্যতম জনপ্রিয় একটি পেশা। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে এবং সফলতার মুখ দেখছে হাজারো তরুণ। পক্ষান্তরে দক্ষতা থাকলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কৌশল জানার অভাবে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ না পেয়ে হতাশ হওয়ার সংখ্যাটাও নিতান্তই কম নয়। তবে আজকের পর থেকে আমরা ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আর অজানা থাকবোনা। মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লেস হলো বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী একটি মাধ্যম বা ওয়েবসাইট। অর্থাৎ মার্কেটপ্লেসগুলোতে বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজটি করার জন্য ঐ কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খোঁজ করে থাকেন। বায়ার তাঁর নির্দিষ্ট কাজটির জন্য ইচ্ছুক অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে যোগ্যতম ফ্রিল্যান্সার কে খুঁজে নিয়ে তাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে থাকেন।আর ফ্রিল্যান্সাররা এসব মার্কেটপ্লেসে তাঁদের আকাঙখিত কাজটি খোঁজ করে থাকেন। পছন্দসই কাজটিতে
জেনে নিন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন
আমাদের আজকের এই টপিকটি অর্থ্যাৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্যাপারটি ২০২১ সালে এসে আর কারো কাছেই অজানা নয়। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে একটি সফল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চায় তাদের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন তা সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সাথে দরকার একটি সঠিক গাইডলাইনের। সুতরাং আজ আমরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি এটি পড়ে আপনি ইজিলি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এন্ট্রি করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি? এদের মধ্যে পার্থক্য কি কি? ফ্রিল্যান্সিং কি? আপনি আপনার ইচ্ছেমতো যখন অনলাইনে কাজ করে আর্ন করবেন তখনই সেটি ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে গণ্য হবে। এই সেক্টরে যারা কাজ করে তারা ভার্চুয়াল জগতে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচিত। ফ্রিল্যান্সারেরা মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করে থাকে। (adsbygoogle = window.adsbygoogle
নতুনদের জন্য সেরা ৫টি ফ্রিল্যান্সিং সাইট
বর্তমান সময়ের অন্যতন জনপ্রিয় পেশা ফ্রিল্যান্সিং। নিজের সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেসে সাফল্যের সাথে কাজ করছে অনেক বাংলাদেশী তরুণ। তবে ছোট - বড় অসংখ্য মার্কেটপ্লেসের ভিড়ে অনেক নতুন ফ্রিল্যান্সার আবার খেই হারাচ্ছে কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করবে, কোন মার্কেটপ্লেসটি তাঁর জন্য ভাল হবে, এই ভেবে। ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লেস বা ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো মূলত বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী একটি মাধ্যম বা ওয়েবসাইট হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজটি করানোর জন্য ঐ কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খোঁজ করে থাকেন। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য কোনো একজন বায়ার জব পোষ্ট করে থাকেন। উক্ত কাজটি করতে আগ্রহী বিশ্বের নানা অঞ্চলের অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে তাঁর কাজটি সম্পন্ন করার জন্য যোগ্য ফ্রিল্যান্সার কে
এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট : স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত
সময়ের পরিক্রমায় প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বর্তমানে সারা বিশ্বে স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশের ও বেশি হচ্ছে এন্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যবহারকারী। সর্বস্তরের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকার দরুণ এর ব্যবহারকারীর সংখ্যাটা অত্যন্ত বেশি। তাই সময়ের সাথে তাল রেখে অনলাইনে প্যাসিভ ইনকাম করতে চাইলে এন্ড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্ট হতে পারে আপনার জন্য স্মার্ট ক্যারিয়ারের নতুন দিগন্ত। আর এই বিষয়টির গভীর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করাই আমাদের আজকের উদ্দেশ্য। লিনাক্স কার্নেল এবং অন্যান্য ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের সংশোধিত সংস্করণের উপর ভিত্তি করে তৈরীকৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম ই হচ্ছে এন্ড্রয়েড। স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট এর মতো টাচস্ক্রিন মোবাইল ডিভাইসগুলো জন্য মূলত এটি ডিজাইন করা হয়। আর এই ডিভাইসগুলো ব্যবহারের সময় আমরা আমাদের প্রয়োজন মতো বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার বা এপ্লিকেশন ব্যবহার
আপওয়ার্ক এবং ফাইভারে সহজে কাজ পাওয়ার উপায় কী?
বর্তমানে বাংলাদেশী তরুণদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পেশা। সবাই এখানে নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে হাজারো তরুণ বেকারত্বের অভিশাপ থেকে নিজেদের মুক্ত করে স্বনির্ভর হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে। পর্যাপ্ত দক্ষতা পাশাপাশি সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে যে কেউই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো থেকে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে বেশ ভাল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিশ্বজুড়ে হাজারো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সবথেকে জনপ্রিয়, এবং অন্যান মার্কেটপ্লেস এর তুলনায় এখানে কাজের ডিমান্ডও তুলনামুলক ভাবে বেশি। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কী? বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের বায়াররা তাঁদের প্রয়োজনীয় কাজ করানোর জন্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে জব পোষ্ট কিংবা অন্য বিভিন্ন মাধ্যমে তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী দক্ষ ফ্রিল্যান্সারের খোঁজ করে থাকেন। আর ফ্রিল্যান্সাররা এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে তাঁদের দক্ষতা অনুযায়ী পছন্দসই কাজটি খুঁজে থাকেন। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে বায়াররা ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে বিভিন্ন
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কেমন? ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা ৫ টি কাজ!
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্যতম সম্ভাবনাময় একটি খাত হলো ফ্রিল্যান্সিং। সময়ের পরিবর্তনে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভূতপূর্ব অবদান রাখছে ফ্রিল্যান্সাররা। প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের তরুনদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝোক বেড়েই চলছে। নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে স্বনির্ভর হচ্ছে লক্ষ লক্ষ তরুণ। আর ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত টাও কিন্তু একদম উজ্বল, বেকারত্বের ছোবল থেকে মুক্ত করে নিজেকে স্বাধীনভাবে মেলে ধরতে পারছে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে। মূলত পর্যাপ্ত পরিমাণ চাকরির অভাব এবং গতানুগতিক চাকরির গন্ডি থেকে বেরিয়ে আসার প্রবণতাই এই ফ্রিল্যান্স পেশার প্রতি তরূনদের ঝোক বাড়াচ্ছে। মূলত ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্তপেশা। যেখানে সময়ের কোনো বাধাধরা নেই,কর্মপরিধি কোনো গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আপনি স্বাধীন ভাবে নিজ নিজ দক্ষতা অনুযায়ী আপনার ক্লায়েন্টের জন্য নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার ভিতর কর্মস্পৃহা,ধৈর্য্য এবং সৃজনশীলতার সংমিশ্রণ থাকতে হবে। এবং