ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আজ আমরা জনপ্রিয় এবং শতভাগ ট্রাস্টেড ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা তৈরি করব এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলো নিয়ে জানব এ টু জেড। দেখুন সত্যি বলতে, বর্তমান সময়ে বেকারত্ব রোধে এবং ঘরে বসে অনলাইনে ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিকে আমাদের সকলের জন্য অপরচুনিটি হিসেবে নেওয়া হচ্ছে। আর এখন মানুষ অনলাইনে স্মার্ট পদ্ধতিতে ইনকামের বিষয়টিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এর অন্যতম কারণ– প্রচুর টাকা ইনকামের রাস্তা তৈরি হওয়া, নিজস্ব কাজ করার স্বাধীনতা এবং দারুন একটি ক্যারিয়ার সম্ভাবনা। আর তাইতো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর হুরহুর করে বাড়ছে জনপ্রিয়তা। তো বন্ধুরা- আপনি যদি অনলাইন ইনকামে নিয়োজিত থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সেইসাথে এই ধরনের আরো কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মাল্টিপ্লেসের নাম শুনে থাকবেন! কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক
Tag: ফ্রিল্যান্সিং গাইড
বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার বড় বাধাগুলো কি কি?
প্রতিবছর বাংলাদেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে। কিন্তু এই এত গ্রাজুয়েটের বিপরীতে চাকরির পরিমাণ খুবই নগণ্য। যার ফলস্বরূপ বেকারত্বের অভিশাপকে বরণ করতে হয় বিরাট সংখ্যক গ্রাজুয়েটদের। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর বদৌলতে বেকারত্বের খোলস থেকে মুক্ত হয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে উদ্যোমি তরুণরা।নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে স্বেচ্ছায় সাফল্যের সাথে এই খাতে কাজ করে যাচ্ছে লক্ষাধিক তরুন। সফলতার এই অপার হাতছানি তাই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ব্যপকহারে আকৃষ্ট করছে তরুণদের। ঘরে বসে ইনকাম এবং বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সের প্রতি এক অধীর আগ্রহ প্রতিনিয়ত জমা হচ্ছে তরুণদের মাঝে। তবে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভাবনার হাতছানি দিলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং মুদ্রার অপরপিঠের প্রতিকূলতা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ধারণা না থাকার ফলে বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয় নতুন ফ্রিল্যান্সারদের। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জেনে নিন আপনাকে
জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া ২০২৪
একজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতিকে সামনে রেখে তাদের বাড়তি আয়ের উৎস করতে হলে লাভজন বিজনেস করা প্রয়োজন। কেননা সার্টিফিকেটের অভাবে যারা চাকরি পাচ্ছে না তাদেরও একটা সময় গিয়ে হাতখরচের টাকা কিংবা পুরো পরিবার চালানোর মতো অর্থ জোগাড় করার তাগাদা পড়তে পারে। এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট বিজনেস বেছে নেওয়া সবচেয়ে কার্যকর ডিসিশন বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ক্যারিয়ার। চলুন জেনে নিই কি সে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট বিজনেস আইডিয়া এবং তা কিভাবে শুরু করা ক্যারিয়ার দাঁড় করানো যায়। অনলাইন কোর্স বিজনেস আজকাল অনেকেই নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে সবচেয়ে বেশি ফোকাস করে। এক্ষেত্রে অফলাইনের চাইতে অনেকেই অনলাইন কোর্সকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আপনিও চাইলে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেন। পাশাপাশি নিজের একটি নির্দিষ্ট স্কিলকে ফোকাস করে তার উপর নিজে নিজে অনলাইনে কোর্স তৈরি করে তা নিয়ে বিজনেস করতে পারেন। যদি আপনার কোর্সের
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় কি?
সময়ের পরিবর্তনে, তথ্যপ্রযুক্তির বদৌলতে ফ্রিল্যান্সিং এখন অন্যতম জনপ্রিয় একটি পেশা। নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে এবং সফলতার মুখ দেখছে হাজারো তরুণ। পক্ষান্তরে দক্ষতা থাকলেও সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কৌশল জানার অভাবে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ না পেয়ে হতাশ হওয়ার সংখ্যাটাও নিতান্তই কম নয়। তবে আজকের পর থেকে আমরা ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আর অজানা থাকবোনা। মার্কেটপ্লেস কী? মার্কেটপ্লেস হলো বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী একটি মাধ্যম বা ওয়েবসাইট। অর্থাৎ মার্কেটপ্লেসগুলোতে বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজটি করার জন্য ঐ কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খোঁজ করে থাকেন। বায়ার তাঁর নির্দিষ্ট কাজটির জন্য ইচ্ছুক অনেকগুলো ফ্রিল্যান্সারের মধ্য থেকে যোগ্যতম ফ্রিল্যান্সার কে খুঁজে নিয়ে তাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে থাকেন।আর ফ্রিল্যান্সাররা এসব মার্কেটপ্লেসে তাঁদের আকাঙখিত কাজটি খোঁজ করে থাকেন। পছন্দসই কাজটিতে
ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা অর্জনের কৌশল কি?
বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় পেশা ফ্রিল্যান্সিং। ঘরে বসে ইনকাম, নিজের পছন্দসই কাজ করার সুযোগ, সময়ের বাধাধরা নিয়ম না থাকায় পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং এখন তরুণদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দক্ষতা অনুযায়ী পছন্দের কাজ করার মাধ্যমে আর্থিক স্বচ্ছলতা অর্জন করছে লাখ লাখ তরুণ। তাই এসব তরুণের সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝুকছে হাজারো তরুণ। এর মধ্যে অনেকে যেমন সফলতা পাচ্ছে ঠিক তেমনি এর বিপরীতে ব্যর্থতার তালিকাটাও ছোট নয়। সঠিক দিকনির্দেশনার অভাবে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও সফলতার মুখ দেখছে না অনেকে। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে শুধু নিজের কাজটিতে পারদর্শী হলেই চলবে নাহ। বরং আরও পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বিষয়কেও গুরুত্ব দিতে হবে। বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অসম প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে হলে আপনাকে একটু কৌশলী হতে হবে। তবেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে?
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর পূর্বে নতুনদের মনে জেগে উঠে হাজারো প্রশ্ন ৷ ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি আগ্রহ জন্মাবার পর শেখার বিষয়টি নিয়েই তারা সবচেয়ে বেশি দ্বিধায় ভুগে৷ সবার প্রথমেই যে বিষয়টি মাথায় আসে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? নিজে নিজেই নাকি ট্রেনিং সেন্টারে? আর এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হলো- নিজে শেখার কোনো বিকল্প নেই, নিজে নিজে একেবারেই না পারলে ট্রেনিং সেন্টারের দ্বারস্থ হওয়া যেতে পারে৷ এই প্রযুক্তিনির্ভর যুগে ইন্টারনেট হলো শেখার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম ৷ সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যার ৫৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। সুতরাং অনলাইনে শেখার পরিধি এখন অধিক বিস্তৃত৷ বর্তমানের প্রেক্ষাপটে সুদক্ষ ট্রেইনারসম্পন্ন ট্রেনিং সেন্টারের সংখ্যা খুব কম বরং ট্রেনিং সেন্টারের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেশি৷ তাই ট্রেনিং সেন্টার থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকাই ভালো ৷ স্বশিক্ষাই সুশিক্ষা বলে একটি কথা রয়েছে, আর ফ্রিল্যান্সিং শেখার ব্যাপারে
আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কি না, কিভাবে বুঝবেন?
বর্তমানে মানুষ এই করোনার প্রাক্কালে ঘর বন্দী হয়ে সময় পার করছে। কেও বা এই সময় তার চাকরি হারিয়েছে আবার কেও বা ঘরের ভেতর বন্দী জীবন-যাপনে বোরিং ফিল করছে। আবার ইন্টার মিডিয়েট, অনার্স-মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীরাও তাদের টিউশনি হারিয়েছে। তাই এ সময়টাতে যে একজন চাকরিজীবি তার পরিবারের জীবিকার জন্য বাইরে গিয়ে একটা চাকরি খুজবে তার ও কোনো উপায় নেই। আবার স্টুডেন্টরা ও বাইরে যেতে পারছে না। এমন অবস্থায় অনেকেই হারিয়েছে তাদের উপার্জন এর একমাত্র অবলম্বন। তাই তারা এখন ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে কড়া নজর দিচ্ছে। সবাই ভাবছে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলেই করা যায়না। ফ্রিল্যান্সিং করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় ঠিকই কিন্তু সবাই তা পারে না। এজন্য দরকার আপনার নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ঢুকতে
নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার টিপস
ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন হিসেবে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না কিভাবে শুরু করবেন? তাই আজ আমরা নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার কিছু টিপস শেয়ার করতে যাচ্ছি। তাহলে এক নজরে দেখে নিন নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন৷ বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে৷ সেই সাথে প্রতিটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে নতুনরা নিজেদের জায়গা তৈরি করে নিচ্ছে তাদে দক্ষতা অনুযায়ী৷ তবে নতুন হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন৷ প্রাথমিকভাবে ফ্রিল্যান্সিং কি বা কেনো সেসব বিষয়ে নতুনরা জানলেও কিভাবে আসলে যাত্রা শুরু করবে সে বিষয়ে তারা অস্পষ্ট৷ নতুনদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে বিভিন্ন জিজ্ঞাসার মধ্যে অন্যতম হলো- 'কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারি?' মূলত এই বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণার অভাবে অনেকের দক্ষতাই সফলতার মুখ দেখতে পায়না৷ এই আর্টিকেলে নতুনদের সুবিধার্তে ফ্রিল্যান্সিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কেমন? ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা ৫ টি কাজ!
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্যতম সম্ভাবনাময় একটি খাত হলো ফ্রিল্যান্সিং। সময়ের পরিবর্তনে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভূতপূর্ব অবদান রাখছে ফ্রিল্যান্সাররা। প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের তরুনদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝোক বেড়েই চলছে। নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে স্বনির্ভর হচ্ছে লক্ষ লক্ষ তরুণ। আর ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত টাও কিন্তু একদম উজ্বল, বেকারত্বের ছোবল থেকে মুক্ত করে নিজেকে স্বাধীনভাবে মেলে ধরতে পারছে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে। মূলত পর্যাপ্ত পরিমাণ চাকরির অভাব এবং গতানুগতিক চাকরির গন্ডি থেকে বেরিয়ে আসার প্রবণতাই এই ফ্রিল্যান্স পেশার প্রতি তরূনদের ঝোক বাড়াচ্ছে। মূলত ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্তপেশা। যেখানে সময়ের কোনো বাধাধরা নেই,কর্মপরিধি কোনো গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আপনি স্বাধীন ভাবে নিজ নিজ দক্ষতা অনুযায়ী আপনার ক্লায়েন্টের জন্য নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার ভিতর কর্মস্পৃহা,ধৈর্য্য এবং সৃজনশীলতার সংমিশ্রণ থাকতে হবে। এবং