ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস কোনটি? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আজ আমরা জনপ্রিয় এবং শতভাগ ট্রাস্টেড ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস তালিকা তৈরি করব এবং সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলো নিয়ে জানব এ টু জেড। দেখুন সত্যি বলতে, বর্তমান সময়ে বেকারত্ব রোধে এবং ঘরে বসে অনলাইনে ইনকামের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটিকে আমাদের সকলের জন্য অপরচুনিটি হিসেবে নেওয়া হচ্ছে। আর এখন মানুষ অনলাইনে স্মার্ট পদ্ধতিতে ইনকামের বিষয়টিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এর অন্যতম কারণ– প্রচুর টাকা ইনকামের রাস্তা তৈরি হওয়া, নিজস্ব কাজ করার স্বাধীনতা এবং দারুন একটি ক্যারিয়ার সম্ভাবনা। আর তাইতো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর হুরহুর করে বাড়ছে জনপ্রিয়তা। তো বন্ধুরা- আপনি যদি অনলাইন ইনকামে নিয়োজিত থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই আপওয়ার্ক এবং ফাইবার সেইসাথে এই ধরনের আরো কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মাল্টিপ্লেসের নাম শুনে থাকবেন! কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যার দিক
Tag: ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
ফ্রিল্যান্সিং কি? ক্যারিয়ার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানতে হবে!
অনলাইনে টাকা কামানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় এখন ফ্রিল্যান্সিং৷ সহজ কথায় 'ঘরে বসে স্মার্ট ইনকাম'৷ না অফিসে যাওয়ার ব্যস্ততা, না ৯-৫টার ক্লান্তিকর চাকরী৷ পরিবার কে অনেক সময় দেওয়া যায়, সাথে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ভালো অঙ্কের অর্থ উপার্জন করা সম্ভব৷ ব্যাপারটা বেশ মজার, তাইনা? আপনিও যদি ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান আপনাকে স্বাগতম। তবে ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসাবে বেঁছে নিয়ে সফলতার মুখ দেখা ততটাও সহজ নয় ৷ আপনি চিন্তা করুন প্রায় ২০ বছর একাডেমিক পড়াশুনার পরে আপনি একটি মোটামুটি বেতনের চাকরি হয়ত পাবেন ৷ সেখানে ঘরে বসে উপার্জন করতে চাইলে একটুতো মেধা, শ্রম ও অধ্যবসায়ের প্রয়োজন হবেই ৷ তবে একটু নয় বরং যত বাসনা তত সাধনা ৷ ফ্রীল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি যত সামনে এগোতে চান তত দক্ষ হিসেবে
ফ্রিল্যান্সারদের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট কেন জরুরি
যুদ্ধ করতে গেলে আপনার নিশ্চয়ই তলোয়ারের প্রয়োজন হবে, তেমনি প্রযুক্তির এই যুগে চাকরির বাজারে টিকে থাকতে হলে একটা পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট থাকাটাও জরুরি। চলুন এবার গল্পে গল্পে শিখি। সে অনেক আগের কথা, আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর একটি রাইটিং গ্রুপ এ ছিলাম তখন দেখতাম সবাই তাদের পোর্টফোলিও শেয়ার করছে যাতে ক্লায়েন্ট তার কাজ দেখে ইম্প্রেস হয়ে কাজ দেয়। কিন্তু সেই সময় টা তে পোর্টফলিও জিনিস টা কি কিছুই বুঝতাম না। তারপর আপনারই মতো গুগলে সার্চ করে আইডিয়া নিলাম। গল্পের এখানেই শেষ না, পুরো আর্টিকেল টা পড়তে থাকুন। মনে হয় আমার মত প্রায় প্রতিটি ফ্রিল্যান্সার এর ক্যারিয়ার শুরু হয় পোর্টফোলিও জিনিসটার প্রতি কিউরিওসিটি নিয়ে। তবে এক্সেপশোনাল কেও কেও থাকতে পারে যাদের বড় ভাই-বোন কিংবা কাছের কেও এই পেশায় আগে থেকে ছিলো। তাহলে
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে যেসব ভুলে
ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সময় তাদের অজ্ঞতাবশত অনেক বড় ধরনের ভুল করে বশে। যার জন্য তাদের আইডি ডিজেবল অথবা পার্মানেন্টলি নষ্ট ও হয়ে যেতে পারে। আর এখন মাল্টিপল এ্যাকাউন্ট খোলার কথা তো ভাবাও যায় না। তাই নতুন ফ্রিল্যান্সার রা শুরুতেই এসব বিষয় নিয়ে হোঁচট খেতে পারেন। কিছু কিছু কমন মিসটেক এর জন্য আপনার উপার্জনের পথটা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সাধারণত যারা মার্কেটপ্লেসে নতুন কাজ করতে আসে তারাই এই ধরনের ভুলগুলো বেশি করে। যার ফলে তারা তাদের ফাইভার, আপওয়ার্ক অথবা সে যে প্ল্যাটফর্ম এই কাজ করুক না কেনো সেই এ্যাকাউন্ট টি নষ্ট করে ফেলে। এই আর্টিকেল টি সাজানো হয়েছে কিছু কমন মিসটেক নিয়ে, যা প্রতিটি নতুন ফ্রিল্যান্সার-ই করে বশে না জানার ফলে। এবং তাতে যে কারো ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার নষ্ট হতে পারে। তাই আমি
আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য উপযুক্ত কি না, কিভাবে বুঝবেন?
বর্তমানে মানুষ এই করোনার প্রাক্কালে ঘর বন্দী হয়ে সময় পার করছে। কেও বা এই সময় তার চাকরি হারিয়েছে আবার কেও বা ঘরের ভেতর বন্দী জীবন-যাপনে বোরিং ফিল করছে। আবার ইন্টার মিডিয়েট, অনার্স-মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীরাও তাদের টিউশনি হারিয়েছে। তাই এ সময়টাতে যে একজন চাকরিজীবি তার পরিবারের জীবিকার জন্য বাইরে গিয়ে একটা চাকরি খুজবে তার ও কোনো উপায় নেই। আবার স্টুডেন্টরা ও বাইরে যেতে পারছে না। এমন অবস্থায় অনেকেই হারিয়েছে তাদের উপার্জন এর একমাত্র অবলম্বন। তাই তারা এখন ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে কড়া নজর দিচ্ছে। সবাই ভাবছে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? শুধু ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলেই করা যায়না। ফ্রিল্যান্সিং করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় ঠিকই কিন্তু সবাই তা পারে না। এজন্য দরকার আপনার নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় ঢুকতে
ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে যে ৪ টি কাজ করবেন
বর্তমানে বাংলাদেশের চাকরির বাজার নাজুক। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি সরকারি চাকরি জোটাতে গেলে শুধু ভালো ছাত্র-ছাত্রী হলেই হয় না, সাথে লাগে মামা, মন্ত্রীরাও! আর স্বজন প্রীতির কথা না হয় বাদ-ই দিলাম। তাই বর্তমানে বেকার যুবকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। জনসংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু কর্মসংস্থান সেই হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে না। তাই বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশন ছুটছে ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে। বেকারত্বের কড়াল ছোবল থেকে মুক্তি পেতে দেশের এখন হাজারো তরুণ তরুণী ফ্রিল্যান্সিং করছে। তবে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নতুন হয়ে থাকেন এবং কিভাবে, আপনার কোন দক্ষতার দ্বারা ফ্রিল্যান্সিং করবেন এই নিয়ে হতাশায় পড়ে যান,তাহলে আমার পুরো আর্টিকেল টা পড়ে দেখুন হতাশা কেটে যাবে। অনেকেই তো ফ্রিল্যান্সিং করে, তবে ক'জন হতে পেরেছে সফল ফ্রিল্যান্সার? নিশ্চয়ই বাংলাদেশে সফল ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা অতোটাও বেশি নয়। আমাদের দেশে
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত কেমন? ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা ৫ টি কাজ!
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্যতম সম্ভাবনাময় একটি খাত হলো ফ্রিল্যান্সিং। সময়ের পরিবর্তনে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অভূতপূর্ব অবদান রাখছে ফ্রিল্যান্সাররা। প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের তরুনদের মাঝে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি ঝোক বেড়েই চলছে। নিজেদের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে পুঁজি করে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে স্বনির্ভর হচ্ছে লক্ষ লক্ষ তরুণ। আর ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যত টাও কিন্তু একদম উজ্বল, বেকারত্বের ছোবল থেকে মুক্ত করে নিজেকে স্বাধীনভাবে মেলে ধরতে পারছে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে। মূলত পর্যাপ্ত পরিমাণ চাকরির অভাব এবং গতানুগতিক চাকরির গন্ডি থেকে বেরিয়ে আসার প্রবণতাই এই ফ্রিল্যান্স পেশার প্রতি তরূনদের ঝোক বাড়াচ্ছে। মূলত ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্তপেশা। যেখানে সময়ের কোনো বাধাধরা নেই,কর্মপরিধি কোনো গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আপনি স্বাধীন ভাবে নিজ নিজ দক্ষতা অনুযায়ী আপনার ক্লায়েন্টের জন্য নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার ভিতর কর্মস্পৃহা,ধৈর্য্য এবং সৃজনশীলতার সংমিশ্রণ থাকতে হবে। এবং